A
সামরিক জোট
B
অর্থনৈতিক সংস্থা
C
পরিবেশ বিষয়ক ফোরাম
D
ব্রিটিশ উপনিবেশভুক্ত দেশগুলোর সংস্থা
উত্তরের বিবরণ
কমনওয়েলথ (Commonwealth)
-
সংজ্ঞা ও ইতিহাস:
-
অতীতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত স্বাধীন দেশগুলোর একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা।
-
কমনওয়েলথ গঠনের ধারণা: ১৯২৬
-
আধুনিক কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠা: ১৯৪৯
-
-
সাধারণ তথ্য:
-
সদর দপ্তর: লন্ডন
-
দাপ্তরিক ভাষা: ইংরেজী
-
সদস্য সংখ্যা: ৫৬টি দেশ (আগস্ট, ২০২৫ অনুযায়ী)
-
সর্বোচ্চ জনসংখ্যা: ভারত
-
আয়তনের ভিত্তিতে বৃহত্তম দেশ: কানাডা
-
-
বিশেষ তথ্য:
-
ব্রিটিশ উপনিবেশে না থাকা সদস্য দেশসমূহ: মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, গ্যাবন, টোগো
-
পাকিস্তান: ১৯৭২ সালে ত্যাগ, ১৯৮৯ সালে পুনরায় যোগ
-
দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৯৬১ সালে ত্যাগ, ১৯৯৪ সালে পুনরায় যোগ
-
বাংলাদেশ: ১৯৭২ সালে যোগ, কমনওয়েলথের ৩২তম সদস্য
-
উৎস: Commonwealth ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 weeks ago
অটোয়া কনভেনশন কোন অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে?
Created: 2 weeks ago
A
পারমাণবিক
B
স্থলমাইন
C
রাসায়নিক
D
জৈব রাসায়নিক
অটোয়া কনভেনশন (Ottawa Convention)
-
অটোয়া কনভেনশন, যা “Mine Ban Treaty” বা “স্থলমাইন নিষিদ্ধকরণ চুক্তি” নামেও পরিচিত।
-
এই চুক্তি অ্যান্টি-পার্সোনেল ল্যান্ডমাইন (Anti-Personnel Landmines) এর ব্যবহার, মজুদ, উৎপাদন এবং স্থানান্তর নিষিদ্ধ করে।
-
স্বাক্ষর: ডিসেম্বর ১৯৯৭ সালে কানাডার রাজধানী অটোয়ায়।
-
কার্যকর: ১ মার্চ ১৯৯৯ থেকে।
-
প্রধান উদ্দেশ্য: বিশ্বব্যাপী স্থলমাইন ব্যবহার বন্ধ করা এবং মানবিক ক্ষতি হ্রাস করা।
অংশগ্রহণকারী দেশসমূহ
-
বর্তমানে ১৬৪টি দেশ এই চুক্তির সদস্য।
-
স্বাক্ষরকারী কিন্তু অননুমোদিত দেশ: মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ।
-
অ-স্বাক্ষরকারী দেশ: ৩৪টি দেশ, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য—
-
যুক্তরাষ্ট্র (USA)
-
রাশিয়া (Russia)
-
চীন (China)
-
প্রভাব ও গুরুত্ব
-
এই চুক্তির ফলে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো মাইন ধ্বংস করেছে এবং ব্যবহার বন্ধ করেছে।
-
অ-স্বাক্ষরকারী অনেক দেশও বাস্তবে চুক্তির শর্ত মানছে এবং মজুদ ধ্বংস করছে।
-
স্থলমাইন দ্বারা সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশসমূহ হলো:
-
আফগানিস্তান,
-
অ্যাঙ্গোলা,
-
কম্বোডিয়া,
-
চাদ,
-
ইরাক,
-
ইউক্রেন।
-

0
Updated: 2 weeks ago
Green Cross International-এর সদরদপ্তর কোথায় অবস্থিত?
Created: 3 days ago
A
আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস
B
কানকুন, মেক্সিকো
C
জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
D
ইয়েনচিয়ন, দক্ষিণ কোরিয়া
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
জেনেভা কনভেনশন
No subjects available.
Green Cross International (GCI)
-
ধরন: পরিবেশবাদী আন্তর্জাতিক সংস্থা
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৯৩
-
আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু: ১৮ এপ্রিল, ১৯৯৩
-
প্রতিষ্ঠাতা: প্রাক্তন সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ
-
সদর দপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
সদস্যসংখ্যা: বর্তমানে ৩০টি দেশে
প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট
-
রিও ডি জেনিরোতে ১৯৯২ সালের Earth Summit (আর্থ সামিট) এর মাধ্যমে গঠিত উদ্যোগের ভিত্তিতে GCI তৈরি হয়।
-
৬ জুন, ১৯৯২, রিও সামিটে প্রতিনিধিরা গর্বাচেভকে GCI প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান।
-
একই সময়ে, সুইস ন্যাশনাল কাউন্সিলের এমপি রোল্যান্ড উইডারকেহর 'World Green Cross' প্রতিষ্ঠা করেন।
-
পরবর্তীতে দুইটি সংস্থা একীভূত হয়ে Green Cross International নামে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
আনুষ্ঠানিকভাবে ১৮ এপ্রিল, ১৯৯৩ সালে কিয়োটো, জাপান এ কার্যক্রম শুরু হয়।
উৎস: Green Cross International ওয়েবসাইট

0
Updated: 3 days ago
’সাত পাহাড়ের শহর’ নামে পরিচিত-
Created: 2 weeks ago
A
রোম
B
ইস্তাম্বুল
C
লিসবন
D
ভিয়েনা
রোমের ভৌগলিক উপনাম
-
রাজধানী: রোম, ইতালি
-
উপনাম: “সাত পাহাড়ের শহর”
-
কারণ: প্রাচীন রোম শহরটি গঠিত হয়েছিল সাতটি ছোট পাহাড় বা টিলার উপর
-
সাতটি পাহাড়:
-
Aventine Hill
-
Caelian Hill
-
Capitoline Hill
-
Esquiline Hill
-
Palatine Hill
-
Quirinal Hill
-
Viminal Hill
-
উৎস: ঐতিহাসিক ও ভৌগলিক তথ্য

0
Updated: 2 weeks ago