A
ব্যাকবেঞ্চ
B
হাউস বেঞ্চ
C
ট্রেজারি বেঞ্চ
D
চিফ বেঞ্চ
উত্তরের বিবরণ
ট্রেজারি বেঞ্চ
-
সংসদ কক্ষের সামনের দিকের আসনগুলোকে ট্রেজারি বেঞ্চ বলা হয়।
-
সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ এই আসনে বসেন।
-
ট্রেজারি বেঞ্চকে ‘ফ্রন্ট বেঞ্চ’ ও বলা হয়।
-
সাধারণত, স্পীকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ।
-
এর বিপরীত দিকে সামনের সারিতে বসেন বিরোধী দলের নেতা, উপনেতা, হুইপ ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ব্যাকবেঞ্চার
-
সংসদে সরকারি ও বিরোধী দলের যেসব সদস্য পেছনের সারিতে বসেন, তাদের ব্যাকবেঞ্চার বলা হয়।
-
এই সদস্যরা সরকারি দলের মন্ত্রী বা গুরুত্বপূর্ণ পদে নেই, আবার বিরোধী দলেরও নেতৃস্থানীয় নয়।
-
তাই সংসদের আসন ব্যবস্থায় তারা পেছনের সারিতে বসেন।
সূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 2 weeks ago
একজন সংসদ সদস্য স্পিকারের অনুমতি ব্যতিরেকে কত কার্যদিবস সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সদস্যপদ বাতিল বলে গণ্য হবে?
Created: 2 weeks ago
A
৬০ দিন
B
৪৫ দিন
C
৯০ দিন
D
কোনটি নয়
সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হওয়া
-
একজন সংসদ সদস্য স্পিকারের বিনা অনুমতিতে একাদিক্রমে ৯০ কার্যদিবস সংসদে অনুপস্থিত থাকলে সদস্যপদ বাতিল বলে গণ্য হবে।
-
সংসদের আসন শূন্য হওয়ার শর্তসমূহ (সংবিধান, ৬৭(১) অনুচ্ছেদ):
১. নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে ৯০ দিনের মধ্যে শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা করতে অসমর্থ হওয়া।-
শর্ত: স্পীকার যথার্থ কারণে মেয়াদ বর্ধিত করতে পারেন।
২. সংসদের অনুমতি ছাড়া একাদিক্রমে ৯০ বৈঠক-দিবস অনুপস্থিত থাকা।
৩. সংসদ ভাঙা হয়ে যাওয়া।
৪. সংসদ সদস্য সংবিধান ৬৬(২) অনুচ্ছেদের অধীনে অযোগ্য হয়ে যাওয়া।
৫. সংবিধান ৭০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত পরিস্থিতি উদ্ভব হওয়া।
-
-
পদত্যাগের শর্ত:
-
সংসদ-সদস্য স্পীকারের নিকট স্বাক্ষরযুক্ত পত্র দিয়ে পদত্যাগ করতে পারবেন।
-
যদি স্পিকার বা ডেপুটি স্পিকার দায়িত্ব পালনে অসমর্থ থাকেন, পত্র প্রাপ্তির মুহূর্তে সদস্যের আসন শূন্য গণ্য হবে।
-
সূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে, মন্ত্রিসভা কার কাছে সম্মিলিতভাবে দায়ী থাকে?
Created: 2 weeks ago
A
রাষ্ট্রপতির কাছে
B
স্পিকারের কাছে
C
জাতীয় সংসদের কাছে
D
জনগণের কাছে
মন্ত্রিসভা ও সংসদীয় দায়বদ্ধতা
-
বাংলাদেশের সংবিধানের ৫৫ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভা যৌথভাবে জাতীয় সংসদের নিকট দায়ী।
-
অর্থাৎ, প্রধানমন্ত্রীসহ সকল মন্ত্রী সংসদের প্রতি দায়বদ্ধ থাকেন এবং তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে সংসদকে জবাবদিহি করতে হয়।
-
এটি গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি, যেখানে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সরকারের কর্মকাণ্ড তদারকি করে।
-
সংসদে যদি মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করা হয় এবং তা গৃহীত হয়, তাহলে মন্ত্রিসভাকে পদত্যাগ করতে হয়।
-
এই যৌথ দায়বদ্ধতা সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে এবং নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ রাখে।
-
ফলে, সংসদ কর্তৃক নিয়ন্ত্রণের এই ব্যবস্থা কার্যত জনগণের অধিকার ও মতামতের প্রতিফলন ঘটায়।
সূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান

0
Updated: 2 weeks ago
সংবিধানের কোন ভাগে মৌলিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে?
Created: 2 weeks ago
A
দ্বিতীয় ভাগ
B
তৃতীয় ভাগ
C
চতুর্থ ভাগ
D
পঞ্চম ভাগ
সংবিধানে মৌলিক অধিকার:
-
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩য় ভাগে ‘মৌলিক অধিকার’ উল্লেখ করা হয়েছে।
-
সংবিধানের তৃতীয় ভাগে ২৬ নং থেকে ৪৭ নং অনুচ্ছেদ পর্যন্ত মৌলিক অধিকারসমূহ সংযোজিত আছে।
-
-
সংবিধানের ভাগসমূহ:
-
প্রথম ভাগ: প্রজাতন্ত্র
-
দ্বিতীয় ভাগ: রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
-
তৃতীয় ভাগ: মৌলিক অধিকার
-
চতুর্থ ভাগ: নির্বাহী বিভাগ
-
পঞ্চম ভাগ: আইনসভা
-
ষষ্ঠ ভাগ: বিচার বিভাগ
-
সপ্তম ভাগ: নির্বাচন
-
অষ্টম ভাগ: মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
-
নবম ভাগ: বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
-
দশম ভাগ: সংবিধান-সংশোধন
-
একাদশ ভাগ: বিবিধ
-
সূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান।

0
Updated: 2 weeks ago