সোনালী প্যাগোডার দেশ বলা হয় কোন দেশকে?
A
শ্রীলঙ্কা
B
মিয়ানমার
C
থাইল্যান্ড
D
তাইওয়ান
উত্তরের বিবরণ
সোনালী প্যাগোডার দেশ ও অন্যান্য ভৌগলিক উপনাম
-
সোনালী প্যাগোডার দেশ: মিয়ানমার
-
কারণ: অসংখ্য সোনালী প্যাগোডা ও স্তূপ, যা দেশটির ধর্ম, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক।
-
উপাধি: Land of Golden Pagodas
-
অন্যান্য দেশের ভৌগলিক উপনাম
দেশ | ভৌগলিক উপনাম |
---|---|
কানাডা | লিলি ফুলের দেশ |
অস্ট্রেলিয়া | ক্যাঙ্গারুর দেশ |
ইরান | সিল্ক রুটের দেশ |
ইতালি | মার্বেলের দেশ |
তাইওয়ান | পঞ্চম ড্রাগনের দেশ |
জাম্বিয়া | তামার দেশ |
মিশর | পিরামিডের দেশ |
চীন | প্রাচীরের দেশ |
জাপান | ভূমিকম্পের দেশ |
উৎস: Britannica.com

0
Updated: 2 months ago
কত সালে ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল?
Created: 3 weeks ago
A
১৭৮৬ সালে
B
১৭৮৭ সালে
C
১৭৮৮ সালে
D
১৭৮৯ সালে
ফরাসি বিপ্লব আধুনিক ইউরোপের রাজনৈতিক, সামাজিক ও চিন্তার জগতে নতুন দিগন্তের সূচনা করে। এর মূল স্লোগান ছিল ‘স্বাধীনতা, সাম্য, মৈত্রী’।
প্রধান তথ্য:
-
শুরু: ১৭৮৯ সালের ১৪ জুলাই, বাস্তিল দুর্গের পতনের মাধ্যমে
-
স্থায়ীত্ব: প্রায় ১০ বছর
-
মূল ঘটনার স্থান: প্যারিস, যেখানে শ্রমিক ও সাধারণ জনগণ খাদ্যের দাবিতে বাস্তিল দুর্গ আক্রমণ করে
-
ফ্রান্সের রাজা: ষোড়শ লুই
-
ফরাসি বিপ্লবের শিশু বা উজ্জীবক ব্যক্তি: নেপোলিয়ন বোনাপার্ট
-
বিপ্লবের অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিলেন দার্শনিকরা: রুশো ও ভলতেয়ার
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
Federal Security Service (FSB) কোন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা?
Created: 2 weeks ago
A
রাশিয়া
B
যুক্তরাষ্ট্র
C
জার্মানি
D
ফ্রান্স
রাশিয়ার FSB হলো দেশের প্রধান জাতীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থা, যা অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, গুপ্তচরবৃত্তি এবং সন্ত্রাস দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
পূর্ণরূপ: Federal Security Service (FSB)
-
প্রতিষ্ঠার পূর্ব নাম: KGB
-
নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া: রাশিয়ান রাষ্ট্রপতি বরিস ইয়েলৎসিন FSB নামকরণ করেন
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৯৪
-
সদরদপ্তর: মস্কো, রাশিয়া

0
Updated: 2 weeks ago
’যুদ্ধবন্দীদের সাথে আচরণ’ সম্পর্কে বলা হয়েছে কততম জেনেভা কনভেনশনে?
Created: 1 month ago
A
প্রথম জেনেভা কনভেনশন
B
দ্বিতীয় জেনেভা কনভেনশন
C
তৃতীয় জেনেভা কনভেনশন
D
চতুর্থ জেনেভা কনভেনশন
জেনেভা কনভেনশন হলো আন্তর্জাতিক আইন, যা যুদ্ধকালীন মানবাধিকার ও মানবিক আচরণের মৌলিক নীতি নির্ধারণ করে। এর মূল লক্ষ্য হলো যুদ্ধের সময় আহত, অসুস্থ ও নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
-
জেনেভা কনভেনশন সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় স্বাক্ষরিত হয়।
-
এর আওতায় ৪টি চুক্তি এবং ৩টি প্রটোকল রয়েছে।
-
এই চুক্তিগুলোকে সাধারণভাবে চারটি রেডক্রস কনভেনশন বলা হয়।
প্রথম জেনেভা কনভেনশন:
-
আহত ও অসুস্থ সেনাদের সুরক্ষা এবং তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করে।
দ্বিতীয় জেনেভা কনভেনশন:
-
সমুদ্রে যুদ্ধরত সেনাদের সুরক্ষা এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা সম্পর্কিত।
-
এটি ১৯০৭ সালের 'হেগ চুক্তি' সংশোধন করে স্বাক্ষরিত হয়।
তৃতীয় জেনেভা কনভেনশন:
-
যুদ্ধবন্দীদের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি মানবিক আচরণ নিশ্চিত করে।
চতুর্থ জেনেভা কনভেনশন:
-
সাধারণ নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে, বিশেষ করে যুদ্ধক্ষেত্র বা দখলদারিত্বের সময়।
উৎস:

0
Updated: 1 month ago