সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম কোনটি?
A
নীল লোহিত
B
কমলাকান্ত
C
বীরবল
D
সুনন্দ
উত্তরের বিবরণ
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
-
প্রধান ছদ্মনাম: নীল লোহিত
-
অন্যান্য ছদ্মনাম:
-
নীল উপাধ্যায়
-
সনাতন পাঠক
-
অন্য সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম:
-
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় → কমলাকান্ত
-
প্রমথ চৌধুরী → বীরবল
-
নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় → সুনন্দ

0
Updated: 2 months ago
মীর মশাররফ হোসেনের ছদ্মনাম কী?
Created: 1 month ago
A
বনফুল
B
গাজীমিয়া
C
ভ্রমন
D
জরাসন্ধ
মীর মশাররফ হোসেনের ছদ্মনাম - গাজী মিয়াঁ । মীর মশাররফ হোসেন কর্তৃক রচিত রসরচনা গাজী মিয়াঁর বস্তানী (১৮৯৯) । পরবর্তীতে গাজী মিয়াঁ তার ছদ্মনামে রুপলাভ করে। বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম ' বনফুল ' এবং চারুচন্দ্র চক্রবর্তীর ছদ্মনাম 'জরাসন্ধ'।

0
Updated: 1 month ago
'বীরবল' কোন লেখকের ছদ্মনাম?
Created: 2 months ago
A
আবু ইসহাক
B
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
C
প্রমথনাথ বিশী
D
প্রমথ চৌধুরী
● প্রমথ চৌধুরী
-
প্রমথ চৌধুরী বাংলা ভাষার সাধু আর চলিত রীতির মধ্যে পার্থক্য নিয়ে গবেষণা করেছিলেন।
-
তিনিই বাংলা গদ্যে চলিত ভাষার প্রচলন শুরু করেন এবং বিদ্রূপধর্মী প্রবন্ধ লেখার জন্য পরিচিত।
-
তাঁর সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল ‘বীরবল’।
-
‘বীরবলের হালখাতা’ নামে তাঁর একটি বিখ্যাত প্রবন্ধ ১৯০২ সালে ভারতী পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল।
-
এই প্রবন্ধেই তিনি প্রথম চলিত ভাষার ব্যবহার করেন।
-
তিনি বাংলা কবিতায় ইতালীয় সনেটের রীতিও প্রথম চালু করেন।
● প্রমথ চৌধুরীর প্রবন্ধগ্রন্থগুলো
-
নানা কথা
-
আমাদের শিক্ষা
-
রায়তের কথা
-
প্রবন্ধ সংগ্রহ
-
বীরবলের হালখাতা
-
তেল-নুন-লকড়ি
● তাঁর লেখা গল্পগ্রন্থ
-
চার ইয়ারী কথা
-
নীল্লোহিত
-
আহুতি
তথ্যসূত্র: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা – ড. সৌমিত্র শেখর, এবং বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 months ago
‘বীরবল' নিম্নোক্ত একজন লেখকের ছদ্মনাম-
Created: 4 months ago
A
প্রমথ চৌধুরী
B
ধূর্জটি প্রসাদ মুখোপাধ্যায়
C
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
D
নবীনচন্দ্র সেন
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম পথিকৃৎ প্রমথ চৌধুরী ১৮৬৮ সালের ৭ আগস্ট ব্রিটিশ ভারতের যশোর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। সাহিত্যজগতে তিনি ‘বীরবল’ ছদ্মনামে লেখালেখি করতেন।
চলিত রীতির প্রবর্তন:
বাংলা গদ্যরীতিতে এক নতুন ধারা আনয়নকারী হিসেবে প্রমথ চৌধুরীর নাম চিরস্মরণীয়। ১৯০২ সালে ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত ‘বীরবলের হালখাতা’ প্রবন্ধের মাধ্যমে তিনি প্রথমবারের মতো বাংলা গদ্যে চলিত রীতির সফল প্রয়োগ ঘটান।
সম্পাদনা কার্য:
তিনি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রভাবশালী পত্রিকা ‘সবুজপত্র’ সম্পাদনা করেন, যা তৎকালীন সাহিত্যজগতে এক বিপ্লব সৃষ্টি করেছিল।
কবিতায় অবদান:
প্রমথ চৌধুরী বাংলা কাব্য সাহিত্যে ইতালীয় সনেট ধারার সূচনা করেন। তার কবিতা সরলতা, সংযম ও বুদ্ধিদীপ্ততার অনন্য সংমিশ্রণ।
রচিত কাব্যগ্রন্থ:
-
সনেট পঞ্চাশৎ
-
পদচারণ
রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ:
-
তেল নুন লকড়ি
-
বীরবলের হালখাতা
-
নানাকথা
-
আমাদের শিক্ষা
-
রায়তের কথা
-
নানাচর্চা
-
আত্মকথা
-
প্রবন্ধসংগ্রহ
📙 রচিত গল্পগ্রন্থ:
-
চার ইয়ারী কথা
-
আহুতি
-
নীল্লোহিত
উল্লেখযোগ্য দিক:
প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যকর্মে যেমন রয়েছে ভাষার স্বচ্ছন্দ ব্যবহার, তেমনি রয়েছে চিন্তার আধুনিকতা ও যুক্তিবাদিতা। তিনি বাংলা গদ্যের ভাষাশৈলীতে আধুনিকতার বাতিঘর হয়ে আজও দীপ্তিমান।
তথ্যসূত্র:
-
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা – ড. সৌমিত্র শেখর
-
বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 4 months ago