নিচের কোনটি মিয়ানমারের একটি গেরিলা সংগঠন?
A
হিজবুল্লাহ
B
গডস আর্মি
C
এলটিটিই
D
এমএনএলএফ
উত্তরের বিবরণ
গডস আর্মি (God’s Army)
-
মিয়ানমারের একটি গেরিলা সংগঠন।
-
এটি কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়নের (Karen National Union) একটি বিচ্ছিন্ন দল।
-
নেতৃত্ব দেয় যমজ ভাই জনি ও লুথার হটু।
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৯৭, প্রতিষ্ঠাতা সাউ তুই তুই।
অন্য দেশের গেরিলা সংগঠন:
-
শ্রীলঙ্কা: LTTE
-
লেবানন: হিজবুল্লাহ
-
ফিলিপাইন: MNLF
উৎস: Federation of American Scientists

0
Updated: 2 months ago
মার্টিন লুথার কিং নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন কবে?
Created: 2 months ago
A
১৯৬৫ সালে
B
১৯৮৪ সালে
C
১৯৭৬ সালে
D
১৯৬৪ সালে
মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র
-
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমাজকর্মী ও বর্ণবাদবিরোধী নেতা।
-
আজীবন বর্ণবাদ ও নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করেছেন।
-
জন্ম: ১৫ জানুয়ারি, ১৯২৯ – জর্জিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।
-
বিখ্যাত ভাষণ: “I Have a Dream” (২৮ আগস্ট, ১৯৬৩)।
-
তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন বর্ণবাদমুক্ত, সমঅধিকার ভিত্তিক যুক্তরাষ্ট্রের।
-
-
পুরস্কার: ১৯৬৪ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার।
-
মৃত্যু: ৪ এপ্রিল, ১৯৬৮ – মেমফিস, যুক্তরাষ্ট্র (আততায়ীর গুলিতে)।

0
Updated: 2 months ago
কোন জলপ্রপাত ‘মোজি-ওয়া-তুনিয়া’ নামে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
নায়াগ্রা জলপ্রপাত
B
ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত
C
অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত
D
ক্যাইয়েট্যুর জলপ্রপাত
জলপ্রপাত:
- ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত আফ্রিকা মহাদেশের দুটি দেশ জাম্বিয়া ও জিম্বাবুয়ের সীমানায় অবস্থিত পৃথিবীর দীর্ঘতম জলপ্রপাত।
- দুই দেশের সীমান্তবর্তী নদী ‘জাম্বেজি’ থেকেই এর উৎপত্তি।
- পানি পড়ার সময় প্রচণ্ড আওয়াজ হয় বলে এর স্থানীয় নাম ‘মোজি-ওয়া-তুনিয়া’।
- উচ্চতা প্রায় ১০৮ মিটার এবং চওড়ায় প্রায় ১,৭০০ মিটার।
- প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৯৩৫ ঘনমিটার পানি নিচে গড়িয়ে পড়ে।
- ১৮৫৫ সালে ব্রিটিশ অভিযাত্রী ডেভিড লিভিংস্টোন জলপ্রপাতটি দেখে এর নামকরণ করেন রাণী ভিক্টোরিয়ার নামে।
- সে সময় থেকেই ভিক্টোরিয়া ফলস নামে পরিচিতি পায়।
- ২০১৩ সালে জিম্বাবুয়ে সরকার পুনরায় এর নামকরণ করে ‘মোজি-ওয়া-তুনিয়া ফলস’।
- জলপ্রপাতের অন্যতম আকর্ষণীয় দৃশ্য এখানকার জলীয়বাষ্পে আলো পড়ে রংধনুর সৃষ্টি হওয়া।
- ১৯৮৯ সালে ইউনেসকো ‘ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত’ এবং ‘মোজি-ওয়া-তুনিয়া জলপ্রপাত’ উভয় নামেই বিশ্ব ঐতিহ্যর অন্তভুক্ত করে।

0
Updated: 1 month ago
জি-৭ এর এশিয়ার সদস্য দেশ- [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 3 weeks ago
A
দক্ষিণ কোরিয়া
B
জাপান
C
চীন
D
ভারত
জি-৭ মূলত বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলোর সমন্বয়ে গঠিত একটি জোট, যেখানে একমাত্র এশীয় সদস্য দেশ হলো জাপান।
-
প্রকৃতি: শিল্পোন্নত ৭টি দেশের সরকারপ্রধানদের জোট
-
পূর্ববর্তী নাম: G-8
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৭৫ সাল
-
প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দেশ: ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (মোট ৬টি)
-
পরবর্তী সদস্যপদ: কানাডা (এক বছর পর যুক্ত হয়)
-
বর্তমান সদস্য রাষ্ট্র: কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (মোট ৭টি)
সম্মেলন সংক্রান্ত তথ্য
-
সর্বশেষ শীর্ষ সম্মেলন: ১৬–১৭ জুন, ২০২৫, আলবার্টা, কানাডা
-
পরবর্তী (৫২তম) শীর্ষ সম্মেলন: ২০২৬ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত হবে
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
-
১৯৯৮ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের আহ্বানে রাশিয়া পূর্ণ সদস্য হিসেবে যুক্ত হয়ে G-7 থেকে G-8 হয়
-
২০১৪ সালে রাশিয়া ইউক্রেনের ক্রাইমিয়া অঞ্চল দখল করলে অন্য সদস্যরা তাকে বহিষ্কার করে
-
এর ফলে সংগঠনটি আবার G-7 নামে পরিচিত হয়
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago