A
লোহা
B
ব্রোঞ্জ
C
পানি
D
ইস্পাত
উত্তরের বিবরণ
মৌলিক পদার্থ
মৌলিক পদার্থ হলো সেই পদার্থ যা ভেঙে বা বিশ্লেষণ করলে আর কোনো নতুন ধরনের পদার্থ পাওয়া যায় না। সহজভাবে বলতে গেলে, এটি “অটুট” পদার্থ।
উদাহরণ: হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, হিলিয়াম, কার্বন, গন্ধক, তামা, দস্তা, পারদ, সোনা, রূপা, লৌহ ইত্যাদি।
যৌগিক পদার্থ
যৌগিক পদার্থ হলো সেই পদার্থ যা একাধিক মৌলিক পদার্থের রাসায়নিকভাবে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিলিত হয়ে তৈরি হয়। এই পদার্থকে ভাঙলে এক বা একাধিক মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায়।
উদাহরণ: পানি (H₂O), কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO₂), খাদ্য লবণ, বিভিন্ন এসিড ও ক্ষার।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, সপ্তম শ্রেণি

0
Updated: 2 weeks ago
মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য কত?
Created: 1 month ago
A
১৫ ইঞ্চি (প্রায়)
B
১৭ ইঞ্চি (প্রায়)
C
১৮ ইঞ্চি (প্রায়)
D
২০ ইঞ্চি (প্রায়)
- সুষুম্না কান্ড বা Spinal Cord কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অংশ।
- Spinal Cord বা স্নায়ু রজ্জু মস্তিষ্ক থেকে মেরুদন্ডের ভেতরে অবস্থিত।
- Spinal Cord প্রায় ১৮ ইঞ্চি লম্বা।
- এখান থেকে ৩১ জোড়া স্নায়ু (Spinal Nerve) উৎপন্ন হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
জমির লবণাক্ততা নিয়ন্ত্রণ করে কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
কৃত্রিম সার প্রয়োগ
B
পানি সেচ
C
জমিতে নাইট্রোজেন ধরে রাখা
D
প্রাকৃতিক সার প্রয়োগ
জমির লবণাক্ততা নিয়ন্ত্রণের উপায়
-
জমির লবণ কমাতে পানি সেচের বিশেষ ভূমিকা থাকে। দুই-তিনবার স্বাদু পানি দিয়ে জমিতে সেচ দিলে জমির লবণ জমি থেকে ধুয়ে বের হয়ে যায় এবং লবণাক্ততা কমে।
-
এটা এক প্রাকৃতিক এবং সহজ পদ্ধতি।
-
লবণাক্ততার কারণে শুকনো মৌসুমে, বিশেষ করে রবি ও খরিফ-১ মৌসুমে ফসল চাষ কঠিন হয়ে পড়ে।
-
এ সময় মাটির লবণাক্ততার মাত্রা ৮.০ ডিএস/মি. এর বেশি হয়ে যায়।
-
নদীর পানির লবণাক্ততা এই সময় ২৫ থেকে ৩০ ডিএস/মি. পর্যন্ত হতে পারে।
জমির উর্বরতা রক্ষা ও বৃদ্ধি করার জন্য করণীয়
-
ভূমিক্ষয় (মাটি ক্ষয়) রোধ করা।
-
মাটিতে জৈব পদার্থ যেমন গোবর বা কম্পোস্ট ব্যবহার করা।
-
মাটির অম্লতা নিয়ন্ত্রণ রাখা।
-
শিম জাতীয় ফসল চাষ করা, কারণ এরা মাটির পুষ্টি বৃদ্ধি করে।
-
একই জমিতে বারবার একই ফসল না চাষ করে বিভিন্ন ধরণের ফসল চাষ করা।
-
পানি ও আগাছা নিয়ন্ত্রণ সঠিকভাবে করা।
উৎস: বাংলাদেশ কৃষি তথ্য সার্ভিস ও মাধ্যমিক কৃষিশিক্ষা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 4 weeks ago
রঙিন টেলিভিশন থেকে ক্ষতিকর রশ্মি বের হয়?
Created: 4 weeks ago
A
গামা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
কসমিক রশ্মি
D
রঞ্জন রশ্মি
রঙিন টেলিভিশন ও রঞ্জন রশ্মি
রঙিন টেলিভিশন থেকে সামান্য পরিমাণে ক্ষতিকর রঞ্জন রশ্মি (X-ray জাতীয়) বের হতে পারে। তবে এই পরিমাণ খুবই কম, যা সাধারণভাবে মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয় এবং উপেক্ষাযোগ্য।
রঙিন টেলিভিশনে সাদাকালো টেলিভিশনের মতো একই ধরণের প্রধান যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়। শুধু রঙিন ছবি দেখানোর জন্য এতে কিছু বাড়তি যন্ত্র যুক্ত থাকে।
রঙিন ছবি ধারণের জন্য টেলিভিশনের ক্যামেরায় লাল, সবুজ ও নীল রঙের জন্য আলাদা আলাদা ইলেকট্রন টিউব থাকে।
এছাড়া, রঙিন টিভির স্ক্রিনেও এই তিনটি রঙের (লাল, সবুজ, নীল) জন্য তিনটি ইলেকট্রন গান (electron gun) থাকে, যা স্ক্রিনে রঙিন ছবি তৈরি করে।
পর্দায় থাকে তিন রকম ফসফর দানা, যেগুলো আলাদা আলাদা রঙের আলো তৈরি করে।
যখন ইলেকট্রন গান থেকে বের হওয়া ইলেকট্রন এই দানাগুলোতে পড়ে, তখন প্রত্যেক ফসফর দানা তার নির্দিষ্ট রঙের আলো তৈরি করে। এইভাবে স্ক্রিনে লাল, সবুজ, নীল বিন্দু ফুটে ওঠে এবং সেগুলোর মিশ্রণে আমরা রঙিন ছবি দেখতে পাই।
তবে যখন ইলেকট্রন ফসফরের উপর আঘাত করে, তখন খুবই সামান্য পরিমাণে রঞ্জন রশ্মি নির্গত হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
উৎস: বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 4 weeks ago