কোনটিকে চুম্বকে পরিণত করা যায়?
A
তামা
B
ইস্পাত
C
পিতল
D
স্বর্ণ
উত্তরের বিবরণ
চৌম্বক এবং অচৌম্বক পদার্থ
১. চৌম্বক পদার্থ (Magnetic Materials):
-
যে সব পদার্থ চুম্বকের দ্বারা আকর্ষিত হয় বা চুম্বক তৈরি করতে সক্ষম, তাদের চৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
অধিকাংশ চৌম্বক পদার্থে লোহা (Fe) থাকে, তাই এগুলোকে ফেরো চৌম্বক পদার্থ (Ferromagnetic Materials) বলা হয়।
-
“ফেরো” শব্দের অর্থ হলো লোহা।
-
উদাহরণ: লোহা, ইস্পাত, নিকেল, কোবাল্ট ইত্যাদি।
২. অচৌম্বক পদার্থ (Non-Magnetic Materials):
-
যে সব পদার্থ চুম্বকের দ্বারা আকর্ষিত হয় না এবং চুম্বকে পরিণত করা যায় না, তাদের অচৌম্বক পদার্থ বলা হয়।
-
উদাহরণ: সোনা, রূপা, তামা, পিতল, অ্যালুমিনিয়াম, দস্তা, টিন, কাঠ, কাগজ, প্লাস্টিক, রাবার ইত্যাদি।
উৎস: নবম–দশম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তক।

0
Updated: 2 months ago
প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো
Created: 1 month ago
A
নাইট্রোজেন গ্যাস
B
মিথেন গ্যাস
C
হাইড্রোজেন গ্যাস
D
কার্বন মনোক্সাইড
প্রাকৃতিক গ্যাস
-
প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো মিথেন (CH₄)।
-
সাধারণত প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলি হলো:
-
মিথেন: ৮০–৯০%
-
ইথেন: ১৩%
-
প্রোপেন: ৩%
-
-
প্রাকৃতিক গ্যাস মূলত কম সংখ্যক কার্বনযুক্ত হাইড্রোকার্বন (C₁–C₄) এর মিশ্রণ।
-
এছাড়াও এতে বিউটেন, আইসোবিউটেন, পেন্টেন ইত্যাদি উপাদানও থাকে।
-
বাংলাদেশে পাওয়া প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ প্রায় ৯৫–৯৯%।
সূত্র: রসায়ন বোর্ড, নবম–দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ।

0
Updated: 1 month ago
সাবানের আয়নিক গ্রুপ হলো—
Created: 4 weeks ago
A
R3NH+
B
SO3-Na+
C
R2NH2+
D
COO-Na+
সাবান মূলত উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম বা পটাশিয়াম লবণের সংমিশ্রণ। রাসায়নিকভাবে এটি সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa) নামে পরিচিত। সাবানের আয়নিক গ্রুপ হলো COO⁻Na⁺, যা এর ক্লিনিং ক্ষমতার মূল কারণ।
সাধারণত সাবান তৈরি করা হয় চর্বি এবং ক্ষারকে প্রতিক্রিয়ায় আনা মাধ্যমে। সাবান তৈরির প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজাত হিসেবে গ্লিসারিন উৎপন্ন হয়।
-
সাধারণত সাবান হলো উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের সোডিয়াম লবণ (R-COONa) বা উচ্চতর ফ্যাটি অ্যাসিডের পটাশিয়াম লবণ (R-COOK)।
-
রাসায়নিক নাম: সোডিয়াম স্টিয়ারেট (C17H35COONa)।
-
আয়নিক গ্রুপ: COO⁻Na⁺।
-
তৈরির প্রক্রিয়া: চর্বি এবং ক্ষারের প্রতিক্রিয়া।
-
উপজাত: গ্লিসারিন।

0
Updated: 4 weeks ago
কোন চিহ্নটি ই-মেইল ঠিকানায় অবশ্যই থাকবে?
Created: 1 month ago
A
$
B
#
C
&
D
@
ইমেইল হলো ডিজিটাল মাধ্যমে বার্তা পাঠানোর একটি নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি, যা একজন ব্যবহারকারীর কাছ থেকে অন্য একজন বা একাধিক প্রাপকের কাছে বার্তা বা তথ্য আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়। ইমেইলের ইতিহাস শুরু হয় ১৯৭১ সালে, যখন রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিসন আরপানেটের মাধ্যমে প্রথম ইমেইল সিস্টেম চালু করেন।
-
ই-মেইল ঠিকানা সর্বদা @ চিহ্ন অন্তর্ভুক্ত করতে হয়।
-
একটি ইমেইল ঠিকানা ইউজার আইডি এবং ডোমেইন নেম নিয়ে গঠিত। উদাহরণস্বরূপ, [email protected]এ @ এর পূর্বে থাকে ইউজার আইডি এবং @ এর পরে থাকে ডোমেইন নেম।
-
ইমেইল সার্ভারগুলো বার্তা প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য POP, IMAP, এবং SMTP প্রোটোকল ব্যবহার করে।
-
ইমেইল ঠিকানায় ব্যবহৃত সংক্ষেপের অর্থ:
-
CC: Carbon Copy
-
BCC: Blind Carbon Copy
-

0
Updated: 1 month ago