A
তামা
B
লোহা
C
রূপা
D
রাবার
উত্তরের বিবরণ
পদার্থের বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা
-
যেসব পদার্থের মাধ্যমে তড়িৎপ্রবাহ সহজে চলতে পারে, সেগুলোকে পরিবাহী পদার্থ বলা হয়।
উদাহরণ: তামা, রূপা, অ্যালুমিনিয়াম। -
যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎপ্রবাহ hardly চলতে পারে বা চলতে পারে না, কারণ সেখানে মুক্ত ইলেকট্রন থাকে না, সেগুলো অপরিবাহী বা বিদ্যুৎবিরোধী পদার্থ।
উদাহরণ: প্লাস্টিক, রাবার, কাঠ, গ্লাস।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির পদার্থবিজ্ঞান।

0
Updated: 2 weeks ago
বরফ পানিতে ভাসে কারণ বরফের তুলনায় পানির-
Created: 1 week ago
A
ঘনত্ব কম
B
ঘনত্ব বেশি
C
তাপমাত্রা বেশি
D
দ্রবণীয়তা বেশি
যখন পানি জমে বরফে পরিণত হয়, তখন তার আয়তন বাড়ে। এর ফলে বরফের ঘনত্ব পানির তুলনায় কম হয়। অর্থাৎ, একই পরিমাণ পানি যখন বরফে পরিণত হয়, তখন সেটি বেশি জায়গা দখল করে।
তাই সমান ওজনের বরফ পানির চেয়ে বেশি স্থান নেয়। যেহেতু বরফের ঘনত্ব পানির চেয়ে কম, তাই বরফ পানিতে ভাসে।
উৎস: Encyclopaedia Britannica (Britannica.com)

0
Updated: 1 week ago
বিগব্যাঙ তত্ত্বের প্রবক্তা-
Created: 2 weeks ago
A
আইনস্টাইন
B
জি. ল্যামেটার
C
স্টিফেন হকিং
D
গ্যালিলিও
বিগ ব্যাং তত্ত্ব
-
মহাবিশ্ব প্রথমে একটি ক্ষুদ্র বিন্দুর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। পরে আকস্মিক এক মহা বিস্ফোরণ থেকে এর সৃষ্টি হয়। এই ব্যাখ্যাকেই বিগ ব্যাং তত্ত্ব বলা হয়।
-
এই তত্ত্বের প্রবক্তা ছিলেন বেলজিয়ান বিজ্ঞানী জি. ল্যামেটার (১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে)।
অন্যদিকে,
-
পরবর্তীতে স্টিফেন হকিং আধুনিকভাবে এই তত্ত্বকে ব্যাখ্যা করেন।
-
তাঁর বিখ্যাত বই “A Brief History of Time”-এ বিগ ব্যাং তত্ত্বের বিস্তারিত আলোচনা পাওয়া যায়।
তাই, বিগ ব্যাং তত্ত্বের মূল প্রবর্তক ছিলেন জি. ল্যামেটার, আর এর আধুনিক ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন স্টিফেন হকিং।
উৎস: এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা

0
Updated: 2 weeks ago
গ্রীনিচ মানমন্দির অবস্থিত-
Created: 2 weeks ago
A
যুক্তরাজ্য
B
যুক্তরাষ্ট্রে
C
ফ্রান্সে
D
জার্মানিতে
গ্রীনিচ মানমন্দির
-
গ্রীনিচ মানমন্দির যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত।
-
পৃথিবীর মূল মধ্যরেখা (Prime Meridian বা ০° দ্রাঘিমারেখা) এই মানমন্দিরের উপর দিয়ে গেছে।
-
১৮৮৪ সালের ১ নভেম্বর থেকে গ্রিনিচ মান সময় (GMT) বিশ্বে মান সময় হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
-
পরে ১৯৭২ সালে আন্তর্জাতিক মান সময় হিসেবে UTC (Coordinated Universal Time) ব্যবহার শুরু হয়।
-
এখনো গ্রীনিচ মানমন্দির অফিসিয়াল টাইম জোন নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বাংলাদেশ ও গ্রীনিচ সময়ের পার্থক্য
-
যুক্তরাজ্যের গ্রীনিচ সময়ের চেয়ে বাংলাদেশের সময় সবসময় ৬ ঘণ্টা এগিয়ে।
-
কারণ পৃথিবীতে প্রতি ১° দ্রাঘিমার জন্য সময় পার্থক্য হয় ৪ মিনিট।
-
বাংলাদেশ গ্রীনিচের পূর্ব দিকে ৯০° দ্রাঘিমায় অবস্থান করায় সময়ের পার্থক্য = ৯০ × ৪ = ৩৬০ মিনিট = ৬ ঘণ্টা।
উৎসঃ ভূগোল ও পরিবেশ (নবম-দশম শ্রেণি)

0
Updated: 2 weeks ago