কোনটি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস?
A
সূর্যরশ্মি
B
পীট কয়লা
C
পেট্রোল
D
প্রাকৃতিক গ্যাস
উত্তরের বিবরণ
শক্তির উৎস ও নবায়নযোগ্য শক্তি
শক্তির উৎস মূলত দুই ধরনের: নবায়নযোগ্য এবং অনবায়নযোগ্য।
-
নবায়নযোগ্য শক্তি
-
এটি এমন শক্তি যা বারবার ব্যবহার করা যায়।
-
পরিবেশের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ, তাই এটিকে **“গ্রীন শক্তি”**ও বলা হয়।
-
উদাহরণ:
-
সৌরশক্তি (সূর্যরশ্মি)
-
বায়ু শক্তি
-
জলবিদ্যুৎ
-
ভূ-তাপীয় শক্তি
-
জোয়ার-ভাটার শক্তি
-
-
-
অনবায়নযোগ্য শক্তি
-
এটি এমন শক্তি যা একবার ব্যবহার হলে পুনঃব্যবহার করা যায় না।
-
উদাহরণ:
-
কয়লা
-
খনিজ তেল
-
প্রাকৃতিক গ্যাস
-
নিউক্লিয়ার শক্তি
-
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 2 months ago
ব্যাকটেরিয়ার কোষে নিচের কোনটি উপস্থিত?
Created: 1 month ago
A
প্লাসটিড
B
মাইটোকন্ড্রিয়া
C
নিউক্লিওলাস
D
ক্রোমাটিন বস্তু
আদিকোষ (Prokaryotic Cell)
ব্যাকটেরিয়ার কোষগুলোকে আদিকোষ বলা হয়।
-
এ ধরনের কোষে কোনো সুগঠিত নিউক্লিয়াস (nucleus) থাকে না। এ কারণেই এগুলোকে আদি নিউক্লিয়াসযুক্ত কোষও বলা হয়।
-
আদিকোষে মাইটোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম ইত্যাদি ঝিল্লীবদ্ধ অঙ্গাণু থাকে না। তবে এতে রাইবোজোম এবং ক্রোমাটিন থাকে।
-
ক্রোমাটিনে কেবল DNA সংরক্ষিত থাকে।
-
ব্যাকটেরিয়ার কোষ সাধারণত জড় কোষপ্রাচীরবিশিষ্ট এককোষী অণুজীব।
সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
-
ব্যাকটেরিয়ার আকার প্রায় 0.2–50 মাইক্রোমিটার।
-
এরা আণুবীক্ষণিক (Microscopic) প্রাণী।
-
এগুলো এককোষী, তবে অনেকগুলো কোষ কলোনি বা দলবদ্ধভাবে থাকতে পারে।
-
কোষ প্রাককেন্দ্রিক (Prokaryotic), অর্থাৎ রাইবোজোম ছাড়া অন্য কোনো ঝিল্লীবদ্ধ অঙ্গাণু যেমন নিউক্লিয়াস, মাইটোকন্ড্রিয়া, ক্লোরোপ্লাস্ট, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম, গলগি বডি, লাইসোসোম, সাইটোস্কেলেটন ইত্যাদি থাকে না।
উৎস: উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
প্রবল জোয়ারের কারণ, যখন-
Created: 2 months ago
A
সূর্য ও চন্দ্র পৃথিবীর সঙ্গে সমকোণে অবস্থান করে
B
চন্দ্র পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে অবস্থান করে
C
পৃথিবী সূর্যের সবচেয়ে কাছে থাকে
D
সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী যথাক্রমে এক সরলরেখায় অবস্থান করে
জোয়ার-ভাটা ও তার কারণ
-
সমুদ্রের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর ফুলে ওঠা ও নামার ঘটনাকে জোয়ার-ভাটা বলা হয়। পানি ফুলে ওঠাকে জোয়ার এবং নামাকে ভাটা বলা হয়।
-
এই ঘটনার মূল কারণ হলো চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ শক্তি এবং পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে সৃষ্টি হওয়া কেন্দ্রাতিগ শক্তি।
-
জোয়ার-ভাটা মূলত দুই কারণে ঘটে:
১. মহাকর্ষণ শক্তির প্রভাব
২. কেন্দ্রাতিগ শক্তির প্রভাব -
যখন চন্দ্র, সূর্য এবং পৃথিবী এক সরলরেখায় থাকে, তখন তাদের আকর্ষণের মিলিত প্রভাবের কারণে জোয়ার খুবই প্রবল হয়।
-
বিশেষ করে অমাবস্যার সময়, চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর একই পাশে অবস্থান করে। এই অবস্থায় সূর্যের আকর্ষণ, যদিও চন্দ্রের চেয়ে কম, চন্দ্রের সঙ্গে মিলিত হয়ে জোয়ারকে আরও শক্তিশালী করে।
উৎস: ভূগোল-১ম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য কত?
Created: 2 months ago
A
১৫ ইঞ্চি (প্রায়)
B
১৭ ইঞ্চি (প্রায়)
C
১৮ ইঞ্চি (প্রায়)
D
২০ ইঞ্চি (প্রায়)
- সুষুম্না কান্ড বা Spinal Cord কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অংশ।
- Spinal Cord বা স্নায়ু রজ্জু মস্তিষ্ক থেকে মেরুদন্ডের ভেতরে অবস্থিত।
- Spinal Cord প্রায় ১৮ ইঞ্চি লম্বা।
- এখান থেকে ৩১ জোড়া স্নায়ু (Spinal Nerve) উৎপন্ন হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago