কোনটি এন্টিবায়োটিক?
A
ইনসুলিন
B
পেপসিন
C
পেনিসিলিন
D
ইথিলিন
উত্তরের বিবরণ
পেনিসিলিন হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ এন্টিবায়োটিক, যা জীবাণু নিধনে ব্যবহৃত হয়। এটি আবিষ্কার করেন সার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং ১৯২৯ সালে।
-
ডায়াবেটিস রোগ ঘটে যখন শরীরে ইনসুলিন হরমোনের অভাব থাকে।
-
পেপসিন হলো একটি এনজাইম, যা প্রোটিন পরিপাকে সাহায্য করে।
-
ফলের পাকা প্রক্রিয়ায় ভূমিকা রাখে একটি ফাইটোহরমোন যার নাম ইথিলিন।
উৎস: ব্রিটানিকা অভিধান এবং একাদশ–দ্বাদশ শ্রেণির উদ্ভিদবিজ্ঞান বই।

0
Updated: 2 months ago
চন্দ্রে কোনো বস্তুর ওজন পৃথিবীর ওজনের-
Created: 1 month ago
A
দশ ভাগের একভাগ
B
ছয় ভাগের একভাগ
C
তিন ভাগের একভাগ
D
চার ভাগের একভাগ
ওজন
-
পৃথিবী কোনো বস্তুকে তার কেন্দ্রের দিকে টেনে আনে। এই টান বা আকর্ষণের বলকেই বস্তুর ওজন বলা হয়।
-
পৃথিবী থেকে যত ওপরে উঠা যায়, আকর্ষণের শক্তি তত কমে যায়, ফলে ওজনও ধীরে ধীরে কমে।
-
চাঁদে পৃথিবীর তুলনায় মহাকর্ষ শক্তি অনেক কম। তাই কোনো বস্তুর ওজন চাঁদে পৃথিবীর ওজনের ছয় ভাগের এক ভাগ (১/৬) হয়।
-
উদাহরণ: পৃথিবীতে যদি কোনো বস্তুর ওজন হয় ৬০ নিউটন, তবে একই বস্তু চাঁদে হবে মাত্র ১০ নিউটন।
উৎস: বিজ্ঞান (অষ্টম শ্রেণি)

0
Updated: 1 month ago
পারস্পরিক আবেশকে ব্যবহার করা হয় কোনটিতে?
Created: 2 months ago
A
ডায়োড
B
ট্রান্সফরমার
C
ট্রানজিস্টার
D
অ্যামপ্লিফায়ার
পারস্পারিক আবেশ
পারস্পারিক আবেশ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে পাশাপাশি রাখা দুটি কুন্ডলীর মধ্যে একটি কুন্ডলীতে যখন বৈদ্যুতিক প্রবাহের মাত্রা পরিবর্তিত হয়, তখন অন্য কুন্ডলীতে একটি বৈদ্যুতিক বল (ইএমএফ) উদ্ভূত হয়। সহজভাবে বললে, এক কুন্ডলীর পরিবর্তন অন্য কুন্ডলীতে প্রভাব ফেলে।
ব্যবহার: জেনারেটর, মোটর এবং ট্রান্সফরমারে এই প্রক্রিয়াটি কাজে লাগে।
ট্রান্সফরমার:
ট্রান্সফরমার হলো একটি যন্ত্র যা বৈদ্যুতিক বিভব (ভোল্টেজ) পরিবর্তনের কাজে ব্যবহৃত হয়। এটি উচ্চ বিভবকে নিম্ন বিভবে এবং নিম্ন বিভবকে উচ্চ বিভবে রূপান্তর করতে সক্ষম।
ধরন:
-
স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার: যেখানে গৌণ কুন্ডলীর পাক সংখ্যা মুখ্য কুন্ডলীর থেকে বেশি।
-
স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফরমার: যেখানে মুখ্য কুন্ডলীর পাক সংখ্যা গৌণ কুন্ডলীর থেকে বেশি।
সূত্র/উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
ট্রপিক্যাল সাইক্লোন সৃষ্টির জন্য সাগরপৃষ্ঠের ন্যূনতম তাপমাত্রা কত হওয়া প্রয়ােজন?
Created: 1 month ago
A
২৬.৫° সে.
B
৩৫° সে.
C
৩৭.৫° সে.
D
৪০.৫° সে.
ট্রপিক্যাল সাইক্লোন সৃষ্টির জন্য বিশেষ কিছু পরিবেশগত শর্তের উপস্থিতি প্রয়োজন, যা মূলত সমুদ্র ও আকাশের তাপমাত্রা এবং বায়ুর চাপের সাথে সম্পর্কিত।
এই ধরনের দুর্যোগ সাধারণত গভীর সমুদ্রে জন্ম নেয় এবং পরে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানে। সাইক্লোন সৃষ্টির মূল কারণগুলো নিম্নরূপ:
-
সাগরের ন্যূনতম তাপমাত্রা ২৬.৫° থেকে ২৭° সেলসিয়াস হতে হবে।
-
উচ্চ তাপমাত্রা ও নিম্নচাপ সাইক্লোনের প্রধান কারণ।
-
ঝড়ের সময় বায়ুপ্রবাহের গতি প্রায় ৬৫ কিলোমিটার বা তার বেশি হয়।
-
বঙ্গোপসাগরে প্রায় সারা বছর এই ধরনের উপযুক্ত তাপমাত্রা বিদ্যমান।
-
ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ সাইক্লোনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশ।

0
Updated: 1 month ago