A
জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র
B
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
C
সুশাসনের জন্য নাগরিক
D
পাবলিক লাইব্রেরী
উত্তরের বিবরণ
বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র
-
বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র আজ একটি দেশব্যাপী উদ্যোগ।
-
এটি আলোকিত জাতির মানসিক বিকাশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতি।
-
কেন্দ্রটি মানবজ্ঞান, হৃদয় ও জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মানুষকে উন্নত মানসিকতা এবং উচ্চ মানবিক মূল্যবোধে বিকশিত করতে কাজ করে।
-
প্রতিষ্ঠাতা: আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
-
প্রতিষ্ঠার সাল: ১৯৭৮
-
কেন্দ্রের মূল লক্ষ্য হলো দেশের প্রতিটি মানুষকে আলোকিত, সক্রিয় এবং মূল্যবোধসমৃদ্ধ করে গড়ে তোলা, তাদের একত্রিত করে জাতীয় শক্তি হিসেবে তৈরি করা এবং দেশের মানুষের চেতনায় সামগ্রিক আলোকায়ন ঘটানো।
শ্লোগান: ‘আলোকিত মানুষ চাই’
সূত্র: বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 weeks ago
১৯ মে ২০১২ তারিখে কোন বাংলাদেশি এভারেস্ট জয় করেন?
Created: 1 week ago
A
ওয়াসফিয়া নাজনীন
B
মুসা ইব্রাহিম
C
এম.এ. মুহিত
D
নিশাত মজুমদার
নিশাত মজুমদার ও এভারেস্ট জয়
-
নিশাত মজুমদার বাংলাদেশের প্রথম নারী এভারেস্ট জয়ী।
-
তিনি ২০১২ সালের ১৯ মে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টে আরোহণ করেন।
-
নিশাতের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অভিযানগুলোর মধ্যে রয়েছে: মেরা, সিংগু চুলি, মাকালু, চেকিগো, শিশাপাংমা, কিয়োজো রি, পিসাং, এলব্রুস, ইমজা সে ও লবুচে পর্বত।
বাংলাদেশী এভারেস্ট জয়ী
-
মাউন্ট এভারেস্ট (Mount Everest) প্রথম জয় করেন এডমন্ড হিলারি ও তেনজিং নোরগে, ১৯৫৩ সালে।
-
বাংলাদেশ ৬৭তম দেশ হিসেবে এভারেস্ট জয় করেছে।
-
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ছয়জন ব্যক্তি এভারেস্ট জয় করেছেন:
-
মুসা ইব্রাহিম – ২০১০ সালের ২৩ মে
-
এম এ মুহিত – ২০১১ সালের ২১ মে
-
নিশাত মজুমদার – ২০১২ সালের ১৯ মে
-
ওয়াসফিয়া নাজরিন – ২০১২ সালের ২৬ মে
-
বাবর আলী – ২০২৪ সালের ১৯ মে
-
মো. খালেদ হোসেন – ২০১৩ সালের ২০ মে (দুর্ভাগ্যবশত চূড়া থেকে নামার পথে দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করায় আনুষ্ঠানিকভাবে জয়ী হিসেবে নিবন্ধিত হননি)
-
উৎস: The Business Standard, ২০ মে ২০২৪, প্রথম আলো, ২৯ আগস্ট ২০২২

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪ অনুযায়ী গড় সাক্ষরতার হার-
Created: 1 week ago
A
৬১.১%
B
৫৭.৯%
C
৫৬.৮%
D
৬৫.৫%
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪ অনুসারে দেশের গড় সাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ৫৭.৯%।
কিন্তু পরবর্তীতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী:
-
৭ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী জনগণের গড় সাক্ষরতার হার দাঁড়ায় ৭৬.৪%।
-
এর মধ্যে পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৮.৬% এবং মহিলার সাক্ষরতার হার ৭৪.২%।
অন্যদিকে, জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর চূড়ান্ত রিপোর্টে পাওয়া তথ্য হলো—
-
মোট সাক্ষরতার হার: ৭৪.৮০%
-
পুরুষ সাক্ষরতার হার: ৭৬.৭১%
-
নারী সাক্ষরতার হার: ৭২.৯৪%
-
বিভাগভিত্তিক হিসেবে সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার ঢাকা বিভাগে, আর সর্বনিম্ন ময়মনসিংহ বিভাগে।
-
জেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার পিরোজপুরে, আর সর্বনিম্ন জামালপুরে।
উৎস: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ এবং জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ (চূড়ান্ত রিপোর্ট)।

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশে মর্যাদা অনুসারে ৩য় বীরত্বসূচক খেতাব-
Created: 3 days ago
A
বীরপ্রতীক
B
বীরশ্রেষ্ঠ
C
বীরউত্তম
D
বীরবিক্রম
মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক খেতাব ও পরিসংখ্যান
-
তারিখ ও প্রেক্ষাপট: ১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩ সালে, সরকারি গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণকারীদের সম্মান জানাতে বীরত্বসূচক খেতাব প্রদান শুরু করে।
-
খেতাবের ধরণ: মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বসূচক মোট ৪ ধাপে প্রদান করা হয়, মর্যাদার ক্রম অনুযায়ী:
-
বীরশ্রেষ্ঠ – প্রথম ও সর্বোচ্চ মর্যাদার খেতাব
-
বীর উত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খেতাব
-
বীর বিক্রম – তৃতীয় খেতাব
-
বীর প্রতীক – চতুর্থ খেতাব
-
-
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা:
-
বীরশ্রেষ্ঠ: ৭ জন
-
বীর উত্তম: ৬৮ জন
-
বীর বিক্রম: ১৭৫ জন
-
বীর প্রতীক: ৪২৬ জন
-
মোট: ৬৭৬ জন
-
-
সংশোধন: ৬ জুন ২০২১ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় দণ্ডিত ৪ খুনির রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিল করে। এ কারণে বর্তমানে খেতাবপ্রাপ্ত মোট বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৬৭২ জন।তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 3 days ago