যুক্তরাষ্ট্রে ক্রীতদাস প্রথা বিলোপকারী প্রেসিডেন্টের নাম-
A
জর্জ ওয়াশিংটন
B
আব্রাহাম লিংকন
C
থিওডোর রুজভেল্ট
D
থমাস জেফারসন
উত্তরের বিবরণ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
-
স্বাধীনতা লাভ: ৪ জুলাই, ১৭৭৬ (যুক্তরাজ্য থেকে)
-
জাতীয় দিবস: ৪ জুলাই
-
অঙ্গরাজ্য: ৫০ টি
-
সর্বশেষ অঙ্গরাজ্য: হাওয়াই
-
পতাকায় তারকা সংখ্যা: ৫০ টি
আইনসভা: কংগ্রেস (দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট)
-
নিম্নকক্ষ: হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভ
-
উচ্চকক্ষ: সিনেট
রাষ্ট্রপতি:
-
বর্তমান (আগস্ট, ২০২৫): ডোনাল্ড ট্রাম্প (৪৭ তম)
-
প্রথম প্রেসিডেন্ট: জর্জ ওয়াশিংটন
-
ক্রীতদাস প্রথা বিলোপকারী প্রেসিডেন্ট: আব্রাহাম লিংকন (১৬ তম)
-
ক্রীতদাস প্রথা বিলোপ: ১৮৬৩ সালে
-
হোয়াইট হাউজে কখনো বসবাস করেননি: জর্জ ওয়াশিংটন
অন্যান্য তথ্য:
-
স্ট্যাচু অব লিবার্টি উপহার দিয়েছে: ফ্রান্স
উৎস: Britannica.com

0
Updated: 2 months ago
'কিউবা ক্ষেপনাস্ত্র সংকট' কত সালে সংঘটিত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
১৯৫১ সালে
B
১৯৬২ সালে
C
১৯৬৪ সালে
D
১৯৬৮ সালে
কিউবা ক্ষেপণাস্ত্র সংকট ১৯৬২ সালের অক্টোবরে ঘটে, যা শীতল যুদ্ধের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ও বিপজ্জনক মুহূর্ত হিসেবে বিবেচিত হয়। সোভিয়েত ইউনিয়ন কিউবায় পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন শুরু করলে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে সরাসরি সংঘাতের আশঙ্কা দেখা দেয়।
-
কিউবা ক্ষেপণাস্ত্র সংকট (Cuban Missile Crisis) অক্টোবর ১৯৬২ সালে সংঘটিত হয়।
-
সোভিয়েত ইউনিয়ন কিউবায় পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন শুরু করলে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।
-
এই সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন জন এফ. কেনেডি এবং সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন নিকিতা ক্রুশ্চেভ।
-
১৬ থেকে ২৮ অক্টোবর, মোট ১৩ দিন ধরে সংকট চলতে থাকে।
-
এটি ছিল শীতল যুদ্ধের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর মুহূর্তগুলোর একটি, যা বিশ্বকে পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল।
-
শেষ পর্যন্ত কূটনৈতিক আলোচনা ও সমঝোতার মাধ্যমে সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়।

0
Updated: 2 weeks ago
বর্তমানে কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণে শীর্ষ দেশ- [আগস্ট,২০২৫]
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
রাশিয়া
C
চীন
D
কাতার
কার্বন নির্গমনকারী দেশসমূহ
-
শীর্ষ দেশ: চীন – বিশ্বের সর্বাধিক কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমনকারী দেশ
-
কারণ: বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রধান কারণ হলো কার্বন ডাই-অক্সাইডের অতিরিক্ত নির্গমন; বিশেষ করে চীনের উচ্চ কয়লা নির্ভরতা
-
বিশ্বব্যাপী অবদান: বৈশ্বিক নির্গমনের এক-চতুর্থাংশের জন্য দায়ী চীন
-
মাথাপিছু নির্গমন: ৮.৮৯ টন
-
বিশ্বের অন্যান্য শীর্ষ দেশসমূহ:
-
দ্বিতীয়: যুক্তরাষ্ট্র
-
তৃতীয়: ইন্ডিয়া
-
চতুর্থ: রাশিয়া
-
-
বাকি চারটি দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ): বিশ্বের বেশির ভাগ কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমনের জন্য দায়ী
উৎস: World Population Review [লিঙ্ক]

0
Updated: 1 month ago
২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা কত নির্ধারণ করা হয়েছে? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 week ago
A
৪৩.৫ বিলিয়ন ডলার
B
৫৩.৫ বিলিয়ন ডলার
C
৬৩.৫ বিলিয়ন ডলার
D
৭৩.৫ বিলিয়ন ডলার
২০২৫-২৬ অর্থবছরে সরকার দেশের পণ্য ও সেবা রপ্তানি থেকে মোট ৬৩.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। এই লক্ষ্য অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ রপ্তানি আয়ের নতুন রেকর্ড স্থাপন করতে চায়।
-
মোট লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে পণ্যের রপ্তানি থেকে ৫৫ বিলিয়ন ডলার এবং সেবা খাত থেকে ৮.৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
-
আগের অর্থবছর ২০২৪-২৫ সালে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৭.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা নতুন অর্থবছরের লক্ষ্য থেকে প্রায় ১৬.৫ শতাংশ কম।
উল্লেখযোগ্যভাবে, সমাপ্ত অর্থবছর ২০২৪-২৫-এ বাংলাদেশের পণ্য খাতের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, কিন্তু অর্জিত হয়েছে ৪৮.২৮ বিলিয়ন ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৯৭ শতাংশ এবং আগের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের তুলনায় ৮.৫৮ শতাংশ বেশি।
অন্যদিকে, সেবা খাতে ৭.৫০ বিলিয়ন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে অর্জিত হয়েছে ৫.৭৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫.১৩ শতাংশ বেশি।
নতুন এই রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকার বাজার বৈচিত্র্য, উচ্চমূল্যের পণ্য উৎপাদন ও সেবা খাতের সম্প্রসারণে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে।

0
Updated: 1 week ago