• দ্বিত্ব ব্যঞ্জন (ব্যঞ্জনদ্বিত্ব):
কখনো শব্দের জোর দেওয়ার জন্য ব্যঞ্জনের দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়।
উদাহরণ:
-
পাকা → পাক্কা
-
সকাল → সক্কাল
• সমীভবন:
শব্দমধ্যস্থ দুটি ভিন্ন ধ্বনি একে অপরের প্রভাবে সামান্য সমতা লাভ করলে।
উদাহরণ: জন্ম → জন্ম
• ব্যঞ্জন বিকৃতি:
শব্দের মধ্যে কোনো ব্যঞ্জন পরিবর্তিত হয়ে নতুন ব্যঞ্জনধ্বনি ব্যবহার হলে।
উদাহরণ: কবাট → কপাট
• বিষমীভবন:
দুটো সমবর্ণের একটির পরিবর্তন হলে।
উদাহরণ:
-
শরীর → শরীল
-
লাল → নাল