স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কী বলে?
A
ফলা
B
কার
C
ধ্বনি
D
অক্ষর
উত্তরের বিবরণ
স্বরবর্ণের এবং কতগুলো ব্যঞ্জনবর্ণের দুটি রুপ রয়েছে। স্বরবর্ণ যখন নিরপেক্ষ বা স্বাধীনভাবে ব্যবহৃত হয়,অর্থাৎ কোন বর্ণের সঙ্গে যুক্ত হয় না, তখন এর পূর্ণরূপ লেখা হয়। একে বলা হয় প্রাথমিক বা পূর্নরূপ। আর স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে। এর অপর নাম সংক্ষিপ্ত স্বর। কার ১০ টি।

0
Updated: 2 months ago
'কুম্ভকার' কোন সমাস?
Created: 3 weeks ago
A
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
B
উপপদ তৎপুরুষ
C
ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
D
অলুক দ্বন্দ্ব
বাংলা ভাষায় উপপদ তৎপুরুষ সমাস হলো এমন একটি সমাস যেখানে কৃদন্ত পদের সঙ্গে উপপদ যুক্ত থাকে। অর্থাৎ, ক্রিয়ার অর্থপূর্ণ অংশের আগে থাকা পদটিকে উপপদ বলা হয় এবং কৃৎ-প্রত্যয় দ্বারা সমাস তৈরি হয়।
-
উদাহরণস্বরূপ:
অগ্রে গমন করে যে → অগ্রগামী
এখানে 'গামী' স্বতন্ত্রভাবে ব্যবহার হয় না। কেবল অগ্রে গামী বলা সম্ভব নয়; ব্যাক্য হবে 'অগ্রে গমন করে যে'। -
এরূপ উদাহরণ:
ধামা ধরে যে → ধামাধরা
ছেলে ধরে যে → ছেলেধরা -
উপপদ সনাক্ত করার নিয়ম:
কৃৎ-প্রত্যয়যুক্ত শব্দের আগে যদি কোন পদ থাকে, তাকে উপপদ বলা হয়। অথবা, যে পদের পরে ক্রিয়ামূলের সঙ্গে কৃৎ-প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেটিও উপপদ হিসেবে গণ্য হয়।
উদাহরণ: কুম্ভকার → কুম্ভ + √কৃ + অ
এখানে 'কুম্ভ' হলো উপপদ। অর্থাৎ কুম্ভ করে যে = কুম্ভকার, যা উপপদ তৎপুরুষ সমাস।
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
'মেঘ' এর সমার্থক শব্দ নয় কোনটি?
Created: 1 week ago
A
জলধর
B
পয়োধর
C
জলদ
D
উদক
‘মেঘ’ শব্দের বাংলা ভাষায় একাধিক সমার্থক শব্দ রয়েছে, যেগুলোর প্রত্যেকটি মেঘের বিভিন্ন রূপ, গুণ বা ভাবকে প্রকাশ করে। একইভাবে, ‘জল’ শব্দেরও বহু সমার্থক রূপ রয়েছে, যা প্রাচীন ও আধুনিক উভয় সাহিত্যেই বহুল ব্যবহৃত।
‘মেঘ’-এর সমার্থক শব্দসমূহ:
-
বারিদ
-
জলধর
-
অম্বুদ
-
পয়োধর
-
নীরদ
-
জলদ
-
জীমূত
-
তোয়দ
-
পর্জন্য
-
পয়োদ
-
বলাহক
-
তোয়ধর
‘জল’-এর সমার্থক শব্দসমূহ:
-
অম্বু
-
জীবন
-
নীর
-
পানি
-
সলিল
-
উদক
-
বারি
-
অপ
-
তোয়
-
অর্ণঃ

0
Updated: 1 week ago
'রাকিবকে দিয়ে এ কাজ হবে না।' - এ বাক্যে 'দিয়ে' ধরনের অব্যয়?
Created: 2 weeks ago
A
পদান্বয়ী অব্যয়
B
সমুচ্চয়ী অব্যয়
C
অনন্বয়ী অব্যয়
D
অনুকার অব্যয়
অনুসর্গ অব্যয় হলো সেই সকল অব্যয় শব্দ যা বিশেষ্য বা সর্বনামের মতো বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে।
-
উদাহরণ: “দিয়ে” – ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না।
-
অনুসর্গ অব্যয়কে পদান্বয়ী অব্যয় নামেও বলা হয়।
সমুচ্চয়ী অব্যয় হলো সেই অব্যয় যা একটি বাক্যের সঙ্গে অন্য বাক্য বা বাক্যস্থ পদের সঙ্গে সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায়।
-
এটি সম্বন্ধবাচক অব্যয় হিসেবেও পরিচিত।
অনন্বয়ী অব্যয় হলো সেই সকল অব্যয় যা বাক্যের অন্য পদের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ না রেখে ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়।
-
উদাহরণ:
-
উচ্ছ্বাস প্রকাশে: মরি মরি! কী সুন্দর প্রভাতের রূপ!
-
স্বীকৃতি বা অস্বীকৃতি প্রকাশে: হ্যাঁ, আমি যাব। না, আমি যাব না।
-
সম্মতি প্রকাশে: আমি আজ আলবত যাব। নিশ্চয়ই পারব।
-
অনুকার অব্যয় হলো সেই অব্যয় যা অব্যক্ত রূপ, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, এবং ধ্বন্যাত্মক অব্যয় নামে পরিচিত।
-
উদাহরণ:
-
বজ্রের ধ্বনি: কড় কড়
-
মেঘের গর্জন: গুড় গুড়
-
বৃষ্টির তুমুল শব্দ: ঝম ঝম
-
সিংহের গর্জন: গর গর
-

0
Updated: 2 weeks ago