A
ওডোমিটার
B
ক্রনমিটার
C
ট্যাকোমিটার
D
ক্রেসকোগ্রাফ
উত্তরের বিবরণ
ক্রেসকোগ্রাফ
-
উদ্ভিদের বৃদ্ধি পরিমাপের যন্ত্রকে ক্রেসকোগ্রাফ বলা হয়।
-
এটি আবিষ্কার করেছিলেন জগদীশচন্দ্র বসু।
-
বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছিলেন যে, উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনের মধ্যে অনেক মিল রয়েছে।
অন্যান্য পরিমাপ যন্ত্র
-
উড়োজাহাজের গতি মাপার যন্ত্র: ট্যাকোমিটার
-
মোটরগাড়ির গতি মাপার যন্ত্র: ওডোমিটার
-
সমুদ্রের দ্রাঘিমা পরিমাপের যন্ত্র: ক্রোনোমিটার
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ।

0
Updated: 2 weeks ago
অ্যালুমিনিয়াম সালফেটকে চলতি বাংলায় কী বলে?
Created: 4 weeks ago
A
ফিটকিরি
B
চুন
C
সেভিং সোপ
D
কস্টিক সোডা
পটাশ অ্যালাম (ফিটকিরি)
-
ফিটকিরির রাসায়নিক সংকেত: K₂SO₄.Al₂(SO₄)₃.24H₂O
-
এটি এক ধরনের দ্বি-লবণ, কারণ এতে দুই ধরনের লবণ থাকে: পটাশিয়াম সালফেট এবং অ্যালুমিনিয়াম সালফেট।
-
এটি সাধারণত পানি বিশুদ্ধকরণে ব্যবহৃত হয়।
-
ফিটকিরি নামেই এটি সাধারণ মানুষ চেনে।
-
কঠিন অবস্থায় এটি কেলাস আকৃতির স্ফটিক আকারে থাকে।
-
এতে ২৪ অণু পানি যুক্ত থাকে, যাকে কেলাস পানি বলে।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির রসায়ন বই ও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এইচএসসি প্রোগ্রামের রসায়ন পাঠ্যবই।

0
Updated: 4 weeks ago
চাঁদ দিগন্তের কাছে অনেক বড় দেখায় কেন?
Created: 1 month ago
A
বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণে
B
আলোর বিচ্ছুরণে
C
অপাবর্তনে
D
দৃষ্টিভ্রমে
চাঁদ থেকে আলোক রশ্মি পৃথিবীপৃষ্ঠে আসার সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আলোর প্রতিসরণ ঘটে অর্থাৎ আলোক রশ্মি বেঁকে যায়।
চাঁদ যখন দিগন্তের কাছে থাকে তখন আলোক রশ্মি তুলনামূলকভাবে অধিক পরিমাণে বেঁকে যায়।
বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণের কারণে দিগন্তের নিকটে চাঁদ ও সূর্যকে ডিম্বাকৃতি এবং তুলনামূলকভাবে বড় দেখা যায়।
উৎস: scientificamerican.com

0
Updated: 1 month ago
মোবাইল টেলিফোনের লাইনের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়-
Created: 5 days ago
A
শব্দশক্তি
B
তড়িৎশক্তি
C
আলোকশক্তি
D
চৌম্বকশক্তি
মোবাইল টেলিফোনে তড়িৎশক্তি প্রবাহ
আমরা যখন মোবাইল ফোনে কথা বলি, তখন আসলে শব্দ সরাসরি প্রেরণ হয় না। বরং শব্দকে বারবার বিদ্যুৎ সিগন্যাল ও রেডিও তরঙ্গে রূপান্তর করে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পাঠানো হয়। পুরো প্রক্রিয়াটি ধাপে ধাপে এভাবে ঘটে—
শব্দ থেকে বিদ্যুৎ সিগন্যাল
-
আপনার কণ্ঠস্বর মোবাইলের মাইক্রোফোনে পড়ে।
-
মাইক্রোফোন শব্দ তরঙ্গকে প্রথমে অ্যানালগ বিদ্যুৎ সিগন্যালে রূপান্তর করে।
অ্যানালগ থেকে ডিজিটাল
-
ফোনের ভেতরে থাকা ADC (Analog-to-Digital Converter) অ্যানালগ সিগন্যালকে ডিজিটাল সিগন্যালে (০ আর ১ এর কোড) পরিবর্তন করে।
সিগন্যাল প্রসেসিং
-
এই ডিজিটাল সিগন্যালকে হালকা ও নিরাপদ করার জন্য নানা কাজ করা হয়—
-
কম্প্রেশন (ডেটার সাইজ ছোট করা),
-
এনক্রিপশন (তথ্য সুরক্ষা),
-
মান উন্নত করা (নয়েজ কমানো)।
-
৪. রেডিও তরঙ্গে রূপান্তর
-
প্রক্রিয়াকৃত ডিজিটাল সিগন্যাল মোবাইলের ট্রান্সমিটার রেডিও তরঙ্গে (Electromagnetic Wave) পরিণত করে।
-
এই তরঙ্গ নিকটবর্তী মোবাইল টাওয়ারে পৌঁছায়।
নেটওয়ার্কে প্রবাহ
-
টাওয়ার রেডিও তরঙ্গ গ্রহণ করে আবার বিদ্যুৎ সিগন্যালে রূপান্তরিত করে।
-
এরপর এই সিগন্যাল ফাইবার অপটিক কেবল, কপার কেবল বা মাইক্রোওয়েভ লিংক এর মাধ্যমে টেলিকম নেটওয়ার্কে প্রবাহিত হয়।
-
নেটওয়ার্কের মধ্যে MSC (Mobile Switching Center) সিগন্যালের রাউটিং ও প্রসেসিং করে।
প্রাপকের কাছে পৌঁছানো
-
প্রাপকের কাছাকাছি টাওয়ার আবার রেডিও তরঙ্গ আকারে সিগন্যাল পাঠায়।
-
প্রাপকের মোবাইল রেডিও তরঙ্গ গ্রহণ করে সেটিকে বিদ্যুৎ সিগন্যালে রূপান্তরিত করে।
-
এরপর DAC (Digital-to-Analog Converter) সিগন্যালকে অ্যানালগে ফেরত দেয়।
-
মোবাইলের স্পিকার এই অ্যানালগ সিগন্যালকে আবার শব্দে রূপান্তরিত করে।
রূপান্তর চক্র
শব্দ → তড়িৎ → ডিজিটাল → রেডিও তরঙ্গ → তড়িৎ → রেডিও তরঙ্গ → তড়িৎ → শব্দ
অতএব, যদিও ওয়্যারলেসে রেডিও তরঙ্গ ব্যবহৃত হয়, কিন্তু নেটওয়ার্কের ভেতরে বিদ্যুৎ সিগন্যালই মূল বাহক হিসেবে কাজ করে।
উৎসঃ Khan Academy – How cell phones work.

0
Updated: 5 days ago