A
সালফিউরিক এসিড
B
নাইট্রিক এসিড
C
সাইট্রিক এসিড
D
কার্বোলিক এসিড
উত্তরের বিবরণ
অ্যাকোয়া রেজিয়া (Aqua Regia) এবং এর ব্যবহার
-
যখন ১ মোল নাইট্রিক অ্যাসিড (HNO₃) এবং ৩ মোল হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl) মিশ্রিত করা হয়, তখন এটি তৈরি হয় অ্যাকোয়া রেজিয়া নামে পরিচিত।
-
এটি একধরনের বিশেষ ধরনের অম্ল, যা স্বর্ণের মতো অভিজাত ধাতুকে দ্রবীভূত করতে সক্ষম।
-
স্বর্ণের খাদ বের করতে সাধারণত স্বর্ণকে প্রথমে নাইট্রিক অ্যাসিডে পোড়ানো হয়, তারপর অ্যাকোয়া রেজিয়ার মাধ্যমে খাঁদ স্বর্ণ আলাদা করা হয়।
-
সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য কখনও কখনও সালফিউরিক অ্যাসিড ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড বা নাইট্রিক অ্যাসিডে অভিজাত ধাতু যেমন স্বর্ণ ও প্লাটিনাম দ্রবীভূত হয় না, কিন্তু অ্যাকোয়া রেজিয়ায় এগুলো সম্পূর্ণ দ্রবীভূত করা সম্ভব।
উৎস: Massachusetts Institute of Technology (MIT)

0
Updated: 2 weeks ago
চন্দ্রে কোনো বস্তুর ওজন পৃথিবীর ওজনের-
Created: 2 days ago
A
দশ ভাগের একভাগ
B
ছয় ভাগের একভাগ
C
তিন ভাগের একভাগ
D
চার ভাগের একভাগ
ওজন
-
পৃথিবী কোনো বস্তুকে তার কেন্দ্রের দিকে টেনে আনে। এই টান বা আকর্ষণের বলকেই বস্তুর ওজন বলা হয়।
-
পৃথিবী থেকে যত ওপরে উঠা যায়, আকর্ষণের শক্তি তত কমে যায়, ফলে ওজনও ধীরে ধীরে কমে।
-
চাঁদে পৃথিবীর তুলনায় মহাকর্ষ শক্তি অনেক কম। তাই কোনো বস্তুর ওজন চাঁদে পৃথিবীর ওজনের ছয় ভাগের এক ভাগ (১/৬) হয়।
-
উদাহরণ: পৃথিবীতে যদি কোনো বস্তুর ওজন হয় ৬০ নিউটন, তবে একই বস্তু চাঁদে হবে মাত্র ১০ নিউটন।
উৎস: বিজ্ঞান (অষ্টম শ্রেণি)

0
Updated: 2 days ago
ডায়োড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়-
Created: 2 weeks ago
A
ক্যাপাসিটর হিসেবে
B
ট্রান্সফরমার হিসেবে
C
রেজিস্টর হিসেবে
D
রেক্টিফায়ার হিসেবে
ডায়োড হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র, যা বিদ্যুতের প্রবাহকে একদিকে যেতে দেয়, কিন্তু উল্টো দিকে যেতে দেয় না।
এটি নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণ ডায়োড ছাড়াও Light Emitting Diode (LED) নামে ছোট ছোট রঙিন আলোও আছে।
ডায়োড তৈরি হয় যখন একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী এবং একটি n-টাইপ অর্ধপরিবাহী একসাথে যুক্ত হয়। একে বলা হয় p-n জাংশন ডায়োড।
ডায়োড মূলত রেকটিফায়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রেকটিফায়ারের কাজ হলো AC (অলটারনেটিং কারেন্ট) কে DC (ডাইরেক্ট কারেন্ট) এ পরিবর্তন করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
এক গ্রাম পানির তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি হতে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বৃদ্ধির জন্যে কত তাপের প্রয়োজন?
Created: 1 month ago
A
১০ ক্যালরি
B
২ ক্যালরি
C
৩ ক্যালরি
D
৪ ক্যালরি
তাপ
-
তাপ হলো এমন একটি শক্তি যা কোনো বস্তুর বা পদার্থের ভেতরের অণুগুলোর গতি থেকে তৈরি হয়। এই তাপই আমাদের কাছে ঠাণ্ডা বা গরম লাগার অনুভূতি দেয়।
-
তাপ হলো শক্তির একটি ধরনের রূপ।
-
তাই, তাপের পরিমাপের এককও শক্তির এককের মতোই হয়।
-
আধুনিক বিজ্ঞান অনুযায়ী, তাপের SI একক হলো জুল (J)।
-
আগে তাপ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হতো ক্যালরি নামের একক।
-
১ গ্রাম পানির তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়াতে বা কমাতে যে পরিমাণ তাপ লাগে, তাকে ১ ক্যালরি বলা হয়।
-
আর ১ ক্যালরি তাপ শক্তি প্রায় ৪.২ জুল শক্তির সমান।
-
অর্থাৎ,
১ ক্যালরি = ৪.২ জুল -
উদাহরণস্বরূপ, ১ গ্রাম পানি ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম করতে ৪.২ জুল তাপ দরকার।
-
আবার, যদি পানি ২০ ডিগ্রি থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে গরম হয়, অর্থাৎ ১০ ডিগ্রি বেড়ে যায়, তখন মোট ১০ ক্যালরি তাপ দরকার হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago