A
নাইট্রিক এসিড
B
হাইড্রোক্লোরিক এসিড
C
এসিটিক এসিড
D
সালফিউরিক এসিড
উত্তরের বিবরণ
দুর্বল এসিড
-
সাধারণভাবে বেশিরভাগ জৈব এসিড দুর্বল প্রকৃতির হয়।
-
এগুলো নানা রকম ফল, সবজি ও খাদ্যদ্রব্যে স্বাভাবিকভাবে পাওয়া যায়।
-
তাই এগুলো সাধারণত খাওয়ার উপযোগী ও নিরাপদ।
-
উদাহরণ: ইথানয়িক এসিড (ভিনেগারে), টারটারিক এসিড (আঙুরে), এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড (লেবুতে), এসকরবিক এসিড (ভিটামিন–সি), ম্যালিক এসিড (আপেলে) ইত্যাদি।
শক্তিশালী এসিড
-
সাধারণত বেশিরভাগ অজৈব এসিড শক্তিশালী হয়ে থাকে।
-
এগুলো মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও বিষাক্ত।
-
তাই এসব এসিড খাওয়া যায় না।
-
উদাহরণ: হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
জীবজগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি কোনটি?
Created: 5 days ago
A
আলফা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
গামা রশ্মি
D
আলট্রাভায়োলেট রশ্মি
জীবজগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর বিকিরণ হলো গামা রশ্মি। কারণ, এর ভেদন ক্ষমতা (penetration power) আলফা ও বিটা রশ্মির তুলনায় অনেক বেশি। গামা রশ্মি এমনকি কয়েক সেন্টিমিটার পর্যন্ত সীসা (lead) ভেদ করতে সক্ষম।
অন্যদিকে, সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি (Ultraviolet) রশ্মিও ক্ষতিকর হলেও তা গামা রশ্মির মতো প্রাণঘাতী নয়। এর ক্ষতিকর প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম।
গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য (wavelength) সব ধরনের বিকিরণের মধ্যে সবচেয়ে কম। এজন্যই এর ভেদন ক্ষমতাও সবচেয়ে বেশি। উল্লেখযোগ্যভাবে, পারমাণবিক বিস্ফোরণ থেকে গামা রশ্মি নির্গত হয়, যা পরিবেশ ও জীবজগতের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক।
তুলনামূলকভাবে, আলফা ও বিটা রশ্মি গামা রশ্মির চেয়ে কম ক্ষতিকর, কারণ এগুলোর ভেদন ক্ষমতা সীমিত।
উৎস: NASA (nasa.gov)

0
Updated: 5 days ago
টেলিভিশনে রঙিন ছবি উৎপাদনের জন্যে কয়টি মৌলিক রং- এর ছবি ব্যবহার করা হয়?
Created: 1 month ago
A
১ টি
B
২ টি
C
৩ টি
D
৪ টি
রঙিন টেলিভিশন
রঙিন টেলিভিশন এবং সাদাকালো টেলিভিশনের মধ্যে অনেক যন্ত্রপাতি এক হলেও, রঙিন টেলিভিশনে বাড়তি কিছু যন্ত্র লাগে রঙ দেখানোর জন্য।
রঙিন টেলিভিশনের ক্যামেরা রঙিন ছবি তোলার জন্য তিনটি মূল রঙ — লাল, সবুজ ও নীল — আলাদাভাবে ধরতে পারে। এজন্য ক্যামেরায় থাকে তিনটি আলাদা ইলেকট্রন টিউব।
একইভাবে, রঙিন টেলিভিশনের ভিতরে (যেটা আমরা দেখি) তিনটি ইলেকট্রন গান থাকে — প্রতিটি গান একটি নির্দিষ্ট রঙ (লাল, সবুজ, নীল) তৈরি করে।
পর্দার পেছনে থাকে তিন ধরনের ফসফর দানা। ইলেকট্রন গান থেকে আসা রশ্মি যখন নির্দিষ্ট ফসফর দানায় লাগে, তখন সেই দানাটি আলোকিত হয় এবং নির্দিষ্ট একটি রঙ তৈরি হয়।
এইভাবে, পর্দায় একসাথে ছোট ছোট লাল, সবুজ আর নীল রঙের বিন্দু তৈরি হয়। এদের মিলিয়ে নানা রকম রঙ তৈরি হয়, আর আমাদের চোখে তা রঙিন ছবি হিসেবে দেখা যায়।

0
Updated: 1 month ago
আকৃতি, অবস্থান ও কাজের প্রকৃতিভেদে আবরণী টিস্যু কত ধরনের?
Created: 1 week ago
A
২
B
৩
C
৪
D
৫
আবরণী টিস্যুর প্রকারভেদ
কোষের আকার, প্রাণীদেহে অবস্থান ও কাজের ধরন অনুযায়ী আবরণী টিস্যু (Epithelium tissue) মূলত তিন ভাগে বিভক্ত—
স্কোয়ামাস (আইশাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলো খুব পাতলা ও চ্যাপ্টা, দেখতে মাছের আঁশের মতো।
-
এদের নিউক্লিয়াস তুলনামূলক বড় হয়।
-
উদাহরণ: বৃক্কের বোম্যান্স ক্যাপসুলের প্রাচীর।
কিউবয়ডাল (ঘনাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলোর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা প্রায় সমান হওয়ায় এগুলো ঘনক্ষেত্র বা কিউব আকৃতির দেখা যায়।
-
উদাহরণ: বৃক্কের সংগ্রাহক নালিকা।
কলামনার (স্তম্ভাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলো লম্বাটে ও সরু, স্তম্ভের মতো গঠনযুক্ত।
-
প্রধানত ক্ষরণ, রক্ষণ ও শোষণ কাজে যুক্ত থাকে।
-
উদাহরণ: প্রাণীর অন্ত্রের অন্তঃপ্রাচীরের কোষ।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago