A
সাইট্রিক এসিড
B
ল্যাকটিক এসিড
C
নাইট্রিক এসিড
D
এসিটিক এসিড
উত্তরের বিবরণ
আমরা প্রতিদিন যে খাবার ও পানীয় গ্রহণ করি, সেগুলোর মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই বিভিন্ন ধরনের অ্যাসিড পাওয়া যায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়—
-
ভিনেগার → এতে থাকে ইথানয়িক অ্যাসিড।
-
দুধ → এতে থাকে ল্যাকটিক অ্যাসিড।
-
সফট ড্রিংকস → এতে থাকে কার্বনিক অ্যাসিড।
-
কমলালেবু বা লেবু → এতে থাকে সাইট্রিক অ্যাসিড।
-
তেতুল → এতে থাকে টারটারিক অ্যাসিড।
-
চা → এতে থাকে ট্যানিক অ্যাসিড।
অর্থাৎ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ খাবার ও পানীয় থেকেই সহজে বিভিন্ন প্রকার অ্যাসিডের উদাহরণ পাওয়া যায়।
উৎস: রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 2 weeks ago
কোনটি পানিতে দ্রবীভূত হত না?
Created: 1 month ago
A
গ্লিসারিন
B
ফিটকিরি
C
সোডিয়াম ক্লোরাইড
D
ক্যালসিয়াম কার্বনেট
লবণ
-
ক্যালসিয়াম কার্বনেট (CaCO₃) এক ধরনের লবণ, যা পানিতে গলে না বা দ্রবীভূত হয় না।
-
সাধারণ খাবারে যে লবণ ব্যবহৃত হয় তা হলো –
-
সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) – যা আমরা রান্নায় ব্যবহার করি,
-
সোডিয়াম গ্লুটামেট (C₅H₈NO₄Na) – যা খাবারের স্বাদ বাড়ায় (বিশেষ করে চাইনিজ খাবারে)।
-
-
মাটির অম্লতা (এসিডিটি) দূর করতে চুনাপাথর (CaCO₃) ব্যবহার করা হয়। এটি একটি লবণ।
-
মাটির উর্বরতা বাড়াতে আমরা যে সার ব্যবহার করি, তার অনেকগুলোই আসলে লবণ। যেমন –
-
অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট (NH₄NO₃)
-
অ্যামোনিয়াম ফসফেট ((NH₄)₃PO₄)
-
পটাসিয়াম নাইট্রেট (KNO₃)
-
-
তুঁতে বা কপার সালফেট (CuSO₄) একটি লবণ যা কৃষিজমিতে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া দমন করতে ব্যবহৃত হয়।
-
বেশিরভাগ লবণ পানিতে গলে যায়, তবে কিছু লবণ পানিতে গলে না এবং শৈবাল (algae) নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।
যেমন:-
ক্যালসিয়াম কার্বোনেট (CaCO₃)
-
সিলভার সালফেট (Ag₂SO₄)
-
সিলভার ক্লোরাইড (AgCl)
-
এইভাবেই লবণ বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয় – খাবার, কৃষি ও পরিবেশ ব্যবস্থাপনায়।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বই।

0
Updated: 1 month ago
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ধাতু কোনটি?
Created: 1 month ago
A
লোহা
B
সিলিকন
C
পারদ
D
তামা
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পাওয়া যাওয়া ধাতুটি হলো অ্যালুমিনিয়াম।
ভূপৃষ্ঠে বিভিন্ন ধাতুর মধ্যে অ্যালুমিনিয়াম সবচেয়ে বেশি (প্রায় ৮.১%), এরপর রয়েছে লোহা (প্রায় ৫%) এবং ক্যালসিয়াম (প্রায় ৩.৬%)।
অ্যালুমিনিয়াম সাধারণত অন্যান্য মৌলিক পদার্থের সঙ্গে মিশে যৌগ তৈরি করে থাকে। এই যৌগগুলোকে অ্যালুমিনিয়ামের আকরিক বলা হয়। যেমন: বক্সাইট, ক্রায়োলাইট ও কোরানডাম।
তবে যদি কোনো প্রশ্নে অ্যালুমিনিয়াম অপশনে না থাকে, তাহলে পরবর্তী সর্বাধিক প্রচলিত ধাতু হিসেবে লোহা-কেই সঠিক উত্তর হিসেবে ধরা হবে।
তথ্যসূত্র: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
প্রাণী জগতের উৎপত্তি ও বংশ সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে বলে-
Created: 1 week ago
A
জুওলজী
B
বায়োলজী
C
ইভোলিউশন
D
জেনেটিক্স
জেনেটিক্স (Genetics)
পিতামাতার বৈশিষ্ট্যগুলো সন্তানদের মধ্যে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে স্থানান্তরিত হওয়ার প্রক্রিয়াকে বংশগতি (Heredity) বলা হয়। এই প্রক্রিয়া ও বিষয়বস্তু নিয়ে যে জীববিজ্ঞানের শাখা গবেষণা করে তাকে বংশগতিবিদ্যা (Genetics) বলা হয়।
জুওলজি (Zoology)
জীববিজ্ঞানের সেই শাখা যা প্রাণীজগতের অধ্যয়ন করে। এর মধ্যে রয়েছে পৃথক প্রাণীর শারীরিক বৈশিষ্ট্য, তাদের অংশ, জনসংখ্যা, এবং প্রাণী, উদ্ভিদ ও পরিবেশের সাথে তাদের সম্পর্ক।
বায়োলজি (Biology)
জীব ও তাদের বিভিন্ন শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া অধ্যয়ন করাই জীববিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য।
ইভোলিউশন (Evolution)
ইভোলিউশন বলতে ধীরে ধীরে পরিবর্তনের মাধ্যমে সরল জীবন থেকে জটিল এবং উন্নত প্রাণীর উদ্ভবকে বোঝায়।
-
শব্দটি এসেছে ল্যাটিন ‘Evolveri’ থেকে।
-
প্রথম ব্যবহার করেছিলেন ইংরেজ দার্শনিক হার্বার্ট স্পেনসার (Herbert Spencer)।
-
আধুনিক বিজ্ঞান অনুযায়ী, ইভোলিউশন হলো প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে নির্দিষ্ট এলাকার কোনো প্রজাতির জিনের (অ্যালিল) ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তন।
-
এক জিন একাধিক রূপে থাকতে পারে, এই ভিন্ন রূপগুলোকে বলা হয় অ্যালিল।
-
কার্টিস বার্নস (1989) এর সংজ্ঞা অনুযায়ী, বিবর্তন মূলত জিনের ফ্রিকোয়েন্সির পরিবর্তন।
উৎস: জীবিবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণী

0
Updated: 1 week ago