ডায়োড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়-
A
ক্যাপাসিটর হিসেবে
B
ট্রান্সফরমার হিসেবে
C
রেজিস্টর হিসেবে
D
রেক্টিফায়ার হিসেবে
উত্তরের বিবরণ
ডায়োড হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র, যা বিদ্যুতের প্রবাহকে একদিকে যেতে দেয়, কিন্তু উল্টো দিকে যেতে দেয় না।
এটি নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণ ডায়োড ছাড়াও Light Emitting Diode (LED) নামে ছোট ছোট রঙিন আলোও আছে।
ডায়োড তৈরি হয় যখন একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী এবং একটি n-টাইপ অর্ধপরিবাহী একসাথে যুক্ত হয়। একে বলা হয় p-n জাংশন ডায়োড।
ডায়োড মূলত রেকটিফায়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রেকটিফায়ারের কাজ হলো AC (অলটারনেটিং কারেন্ট) কে DC (ডাইরেক্ট কারেন্ট) এ পরিবর্তন করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
AC কে DC করার যন্ত্র-
Created: 1 month ago
A
রেকটিফায়ার
B
অ্যামপ্লিফায়ার
C
ট্রানজিস্টর
D
ডায়োড
রেকটিফায়ার (Rectifier)
-
যে প্রক্রিয়ায় পরিবর্তনশীল ধারা (AC) সরলধারায় (DC) রূপান্তরিত হয়, তাকে একমুখীকরণ বা রেকটিফিকেশন বলে।
-
এই কাজটি সম্পাদনের জন্য যে যন্ত্র বা উপাদান ব্যবহার করা হয় তাকে একমুখীকারক বা রেকটিফায়ার বলা হয়।
-
মূলত, ডায়োড রেকটিফায়ারের কাজ করে।
-
রেকটিফায়ার AC প্রবাহকে DC প্রবাহে রূপান্তরিত করে।
-
রেকটিফায়ারের প্রধান দুই প্রকার আছে:
-
অর্ধ-তরঙ্গ রেকটিফায়ার (Half-wave rectifier)
-
পূর্ণ-তরঙ্গ রেকটিফায়ার (Full-wave rectifier)
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, শাহজাহান তপন

0
Updated: 1 month ago
যেসব অণুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের বলা হয়-
Created: 1 month ago
A
প্যাথজেনিক
B
ইনফেকশন
C
টক্সিন
D
জীবাণু
রোগ সংক্রমণ ও প্যাথোজেন
-
প্যাথোজেন (Pathogen):
জীববিজ্ঞান এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানে, প্যাথোজেন হলো সেই কোনো অণুজীব বা এজেন্ট যা রোগ সৃষ্টি করতে পারে। সহজ কথায়, “যে অণুজীব রোগের কারণ হয়, তাকে প্যাথোজেন বলা হয়।”উদাহরণ: ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক, প্রিয়ন, এবং অন্যান্য কিছু ক্ষুদ্র জীবাণু।
-
Oxford Dictionary অনুযায়ী: Pathogenic = (of a bacterium, virus, or other microorganism) causing disease.
-
ইতিহাস: ১৮৮০ সাল থেকে এই শব্দটি সাধারণত রোগ সৃষ্টিকারী এজেন্ট বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।
-
-
সংক্রমণ (Infection):
সংক্রমণ হলো সেই প্রক্রিয়া যখন কোনো প্যাথোজেন আমাদের দেহে প্রবেশ করে এবং রোগের লক্ষণ তৈরি করে। -
টক্সিন (Toxin):
টক্সিন হলো ক্ষতিকারক বা বিষাক্ত পদার্থ, যা কোনো অণুজীব (বা অন্য উৎস) দ্বারা তৈরি হতে পারে। -
জীবাণু (Microorganism):
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণুজীব, যা সবসময় রোগ সৃষ্টি করে না। কিছু জীবাণু বিপজ্জনক (প্যাথোজেনিক) হতে পারে, আবার অনেকগুলো নিরীহ বা উপকারীও হতে পারে।
সংক্ষেপে:
“যে অণুজীব রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম, সেটিই প্যাথোজেন; সংক্রমণ হলো সেই প্যাথোজেনের প্রভাবে শরীরে রোগ দেখা; টক্সিন হলো বিষ; আর সব জীবাণুই রোগ সৃষ্টি করে না।”
উৎস: Oxford English Dictionary, Pathogenic

0
Updated: 1 month ago
ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়-
Created: 1 month ago
A
Aedes aegypti মশা
B
House flies
C
Anopheles মশা
D
ইঁদুর ও কাঠবেড়ালী
ডেঙ্গুর বাহক
-
ডেঙ্গু হলো মশাবাহিত একটি রোগ, যা মূলত এডিস মশা দ্বারা ছড়ায়।
-
প্রধানত Aedes aegypti প্রজাতির মশার কামড়ে ডেঙ্গু সংক্রমণ ঘটে।
-
এছাড়া Aedes albopictus মশার কামড়েও রোগটি ছড়াতে পারে।
ডেঙ্গুর প্রকৃতি
-
ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তি সাধারণত ২–৭ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে।
-
তবে কিছু ক্ষেত্রে রোগটি গুরুতর রূপ নেয়, যা ডেঙ্গু হেমোরাজিক জ্বর নামে পরিচিত।
উপসর্গ ও সংক্রমণ
-
সংক্রমণের ৩–১৫ দিনের মধ্যে ডেঙ্গুর সাধারণ লক্ষণগুলো দেখা দেয়।
-
প্রধান উপসর্গসমূহ:
-
জ্বর ও মাথাব্যথা
-
বমি
-
পেশি ও গাঁটে ব্যথা
-
ত্বকে ফুসকুড়ি
-
ডেঙ্গু টিকা
-
বিশ্বে বর্তমানে দুটি ডেঙ্গু ভ্যাকসিন অনুমোদিত, যা প্রায় ২০টি দেশে ব্যবহার করা হচ্ছে।
-
টিকা দেওয়ার ফলে ৯০% সংক্রমিত ব্যক্তিরা হাসপাতালে যেতে হয় না।
-
অনুমোদিত টিকা দুটি হলো: Dengvaxia এবং Qdenga।
-
এই টিকার মাধ্যমে সংক্রমণ প্রতিরোধের ক্ষমতা ৮০%-এর বেশি।
তুলনামূলক তথ্য – ম্যালেরিয়া
-
অন্যদিকে, স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়ার জীবাণু ছড়ায়।
-
বাংলাদেশে ৩৬ প্রজাতির অ্যানোফিলিস মশা রয়েছে, যার মধ্যে ৭টি প্রজাতি ম্যালেরিয়া ছড়ায়।
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 month ago