A
২৫ জোড়া
B
২৪ জোড়া
C
২৩ জোড়া
D
২০ জোড়া
উত্তরের বিবরণ
নবদেহে সাধারণত ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে।
-
অর্থাৎ, প্রতিটি মানব কোষে মোট ৪৬টি ক্রোমোজোম আছে।
-
এই ২৩ জোড়ার মধ্যে ২২ জোড়াকে বলা হয় অটোজোম।
-
অটোজোম দেহের বিভিন্ন গঠন এবং জীববৈজ্ঞানিক কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
-
লিঙ্গ নির্ধারণে এদের কোনো ভূমিকা নেই।
-
-
বাকি একটি জোড়া ক্রোমোজোমকে বলা হয় সেক্স ক্রোমোজোম বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম।
-
এটি নির্ধারণ করে যে সন্তানের লিঙ্গ ছেলে হবে নাকি মেয়ে।
-
লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম জোড়াকে X এবং Y দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান-২য় পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
-

0
Updated: 2 weeks ago
রেফ্রিজারেটরে কমপ্রেসরের কাজ কি?
Created: 1 month ago
A
ফ্রেয়নকে ঘনীভূত করা
B
ফ্রেয়নকে বাষ্পে পরিণত করা
C
ফ্রেয়নকে সংকুচিত করে এর তাপ ও তাপমাত্রা বাড়ানো
D
ফ্রেয়নকে ঠাণ্ডা করা
রেফ্রিজারেটরের শীতলীকরণ অংশের চারপাশে তামার তৈরি ফাঁপা নলের কুণ্ডলী থাকে, যাকে বাষ্পীভবন কুণ্ডলী বলা হয়। এই কুণ্ডলীর মধ্যে ফ্রেয়ন নামের একটি পদার্থ থাকে। ফ্রেয়ন আসলে ডাইক্লোরোডাইফ্লোরো মিথেন।
কমপ্রেসরের কাজ হলো গ্যাস বা বায়ুর অণুগুলো সংকুচিত করে চাপ বাড়ানো। যখন কমপ্রেসর ফ্রেয়ন গ্যাসকে সংকুচিত করে উচ্চচাপে নিয়ে যায়, তখন গ্যাসের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
এরপর এই গরম গ্যাস কনডেনসারে যায়, যেখানে এটি ঠান্ডা হয়ে তরল আকারে পরিবর্তিত হয়। এর ফলে রেফ্রিজারেটরের শীতলীকরণের পুরো চক্র সম্পন্ন হয়।

0
Updated: 1 month ago
মানুষের হৃৎপিণ্ডে কতটি প্রকোষ্ঠ থাকে?
Created: 1 month ago
A
দুইটি
B
চারটি
C
ছয়টি
D
আটটি
হৃৎপিণ্ড
-
হৃৎপিণ্ড রক্ত সঞ্চালনের একটি পাম্প হিসেবে কাজ করে, যা রক্তবাহক ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
-
এটি ক্রমাগত সংকোচন এবং প্রসারণের মাধ্যমে দেহের বিভিন্ন অংশে রক্ত প্রবাহিত করে।
-
মানুষের হৃৎপিণ্ড বক্ষগহ্বরের মধ্যে অবস্থিত, ফুসফুসের মাঝে এবং মধ্যচ্ছদার উপরে।
-
হৃৎপিণ্ডের প্রশস্ত অংশটি উপরের দিকে থাকে এবং নীচে অংশটি তির্যক বা ছুরির মতো আকৃতির।
-
এটি একটি দ্বিস্তরীয় পেরিকার্ডিয়াম নামক আবরণের দ্বারা আবৃত, যার স্তরগুলোর মধ্যে পেরিকার্ডিয়াল ফ্লুইড থাকে, যা সংকোচনের সময় ঘর্ষণ কমাতে সাহায্য করে।
-
মানুষের হৃৎপিণ্ড চারটি কক্ষ নিয়ে গঠিত।
-
উপরের দুটি কক্ষকে ডান এবং বাম অলিন্দ (Atrium) বলা হয়, এবং নিচের দুটি কক্ষকে ডান ও বাম নিলয় (Ventricles) বলা হয়।
-
অলিন্দের প্রাচীর তুলনামূলক পাতলা হলেও, নিলয় দুটির প্রাচীর পুরু ও পেশিসমৃদ্ধ।
-
ডান অলিন্দে দুটি প্রধান শিরা যুক্ত — একটি ঊর্ধ্ব মহাশিরা (Superior Vena Cava) এবং একটি নিম্ন মহাশিরা (Inferior Vena Cava)।
-
বাম নিলয়ের সাথে চারটি পালমোনারি শিরা সংযুক্ত থাকে।
-
ফুসফুসীয় ধমনি ডান নিলয় থেকে এবং মহাধমনি (Aorta) বাম নিলয় থেকে উৎপন্ন হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
খাসিয়া জনগোষ্ঠীর গ্রামকে কী বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
পুঞ্জি
B
মহল্লা
C
পাড়া
D
টোল
সাধারণ বিজ্ঞান
ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর উল্লেখযোগ্য ঘটনা
খাসিয়া
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
তথ্য (Information)
No subjects available.
খাসিয়া
-
খাসিয়া বাংলাদেশে বসবাসরত একটি মাতৃতান্ত্রিক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী।
-
তারা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
এদের আদি নিবাস বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, বিশেষ করে সুনামগঞ্জ জেলা।
-
বর্তমানে তারা সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ছাতক ও সদর থানায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসবাস করছে।
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠীর প্রধান উৎসব হলো খাসি সেং কুটস্নেম, যার মাধ্যমে তারা পুরোনো বছরকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানায়।
-
খাসিয়ারা তাদের গ্রামকে ‘পুঞ্জি’ বলে ডাকে।
-
প্রতিটি পুঞ্জির প্রধানকে বলা হয় ‘সিয়েম’।
-
বর্তমানে প্রায় ৮০%-৯০% খাসিয়া খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী।
-
প্রায় প্রতিটি পুঞ্জিতেই একটি করে গির্জা রয়েছে।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া ও জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 week ago