A
১০ থেকে ৪০০ নেমি (nm)
B
৪০০ থেকে ৭০০ নেমি (nm)
C
১০০ মাইক্রোমিটার (um) থেকে ১ মি(m)
D
১ মি(m) - এর ঊধবে
উত্তরের বিবরণ
আলো হলো একটি বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ।
-
আমরা সব ধরনের আলো দেখতে পাই না।
-
যে আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪০০ ন্যানোমিটার থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার পর্যন্ত, সেই আলোই আমরা দেখতে পাই।
-
ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো বেগুনি রঙের হয়। তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বাড়ে, আলো তার রঙ পরিবর্তন করে।
-
এই ধরনের আলোকে আমরা দৃশ্যমান আলো বা আই-লাইট বলি।
-
আলোর তরঙ্গ একটি অনুপ্রস্থ তরঙ্গ।
বিভিন্ন বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় বিকিরণের তরঙ্গদৈর্ঘ্য (nm = 10⁻⁹ m):
-
মহাজাগতিক রশ্মি: <0.00005 nm
-
গামা রশ্মি: 0.0005 – 0.15 nm
-
এক্স-রে (রঞ্জন রশ্মি): 0.01 – 10 nm
-
অতিবেগুনি রশ্মি: <380 nm
-
দৃশ্যমান আলো: 400 – 700 nm
-
ইনফ্রারেড (অবলোহিত) আলো: >700 nm
-
রেডিও ও টেলিভিশন তরঙ্গ: >2.2 × 10⁵ nm
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
কোন ইঞ্জিনে কার্বুরেটর থাকে?
Created: 1 month ago
A
পেট্রোল ইঞ্জিনে
B
ডিজেল ইঞ্জিনে
C
রকেট ইঞ্জিনে
D
বিমান ইঞ্জিনে
মোটরগাড়ির ইঞ্জিনে যেখানে বায়ু এবং পেট্রোলের সঠিক অনুপাতে মিশ্রণ তৈরির কাজ হয়, সেই অংশটিকে কার্বুরেটর বলা হয়। এই মিশ্রিত বায়ু-পেট্রোল কম্বো দহন কক্ষে পাঠানো হয় যাতে ইঞ্জিনের ভিতরে সমন্বিত ও সুষ্ঠুভাবে জ্বালানি জ্বালাতে পারে।
সকল ধরণের ইঞ্জিনেই কার্বুরেটর থাকে না, বিশেষ করে পেট্রোল চালিত ইঞ্জিনে তিনটি কার্বুরেটর ব্যবহৃত হয়।
কার্বুরেটর স্পার্ক ইগনিশন ইঞ্জিনের জন্য বায়ু এবং জ্বালানির এমন এক মিশ্রণ তৈরি করে যা সহজেই দহনযোগ্য। এছাড়াও এটি গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণের কাজও করে থাকে। পেট্রোলকে সূক্ষ্ম কণা হিসেবে রূপান্তরিত করে বাতাসের সঙ্গে মিশিয়ে দেয়, যাতে ইঞ্জিনে জ্বালানি নির্বিঘ্নে এবং কার্যকরভাবে জ্বলে।
উৎস: ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ।

0
Updated: 1 month ago
এপিকালচার বলতে বুঝায়-
Created: 2 weeks ago
A
রেশমের চাষ
B
মৎস্য চাষ
C
মৌমাছির চাষ
D
পাখিপালন বিদ্যা
এপিকালচার (Apiculture)
এপিকালচার হলো মৌমাছি পালন এবং তাদের থেকে মধু সংগ্রহ করার বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। বর্তমানে, কৃত্রিম বা আধুনিক পদ্ধতিতে মৌমাছি পালন করার প্রচলন বাড়ছে।
আধুনিক চাষের বিভিন্ন শাখা
-
উদ্যানচাষ – উদ্ভিদ ও বাগান সংক্রান্ত চাষকে বলা হয় হর্টিকালচার।
-
পাখি পালন – পাখি বা মুরগি পালনের বিজ্ঞানকে বলা হয় এভিকালচার।
-
মৌমাছি পালন – মৌমাছি ও মধু সংগ্রহের বিজ্ঞানকে বলা হয় এপিকালচার।
-
সামুদ্রিক মাছ চাষ – সমুদ্র ও খোলা জলে মাছ পালনের বিজ্ঞানকে বলা হয় মেরিকালচার।
-
মৎস্যচাষ – স্বাভাবিক বা জলাশয়ে মাছ চাষকে বলা হয় পিসিকালচার।
-
রেশমচাষ – উলকেঁচু বা সিল্ক উৎপাদনের জন্য রেশমকীট পালনকে বলা হয় সেরিকালচার।
-
চিংড়ি চাষ – চিংড়ি উৎপাদনের বিজ্ঞানকে বলা হয় প্রণকালচার।
উৎস: কৃষিশিক্ষা প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
বিগ ব্যাং (Big Bang) তত্ত্বের আধুনিক তত্ত্ব ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন -
Created: 2 weeks ago
A
স্টিফেন হকিং
B
জি লেমেটার
C
আব্দুস সালাম
D
এডুইন হাবল
বিগ ব্যাং তত্ত্ব:
-
মহাবিশ্বের শুরু একটিমাত্র ছোট বিন্দু থেকে হয়েছিল। হঠাৎ এক বিশাল বিস্ফোরণের মাধ্যমে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়। এটিই ‘বিগ ব্যাং তত্ত্ব’ নামে পরিচিত।
-
এই তত্ত্ব প্রথম প্রস্তাব করেছিলেন বেলজিয়ামের বিজ্ঞানী জি ল্যামেটার। তিনি ১৯২৭ সালে এটি উপস্থাপন করেন।
-
পরবর্তীতে, বিখ্যাত পদার্থবিদ ও গণিতজ্ঞ স্টিফেন হকিং বিগ ব্যাং তত্ত্বের আধুনিক ব্যাখ্যা দেন।
-
স্টিফেন হকিং-এর জনপ্রিয় বইগুলো:
-
A Brief History of Time
-
The Universe in a Nutshell
-
The Grand Design
-
উৎস: ব্রিটানিকা, নবম-দশম শ্রেণির পদার্থ বিজ্ঞান।

0
Updated: 2 weeks ago