হীরক উজ্জ্বল দেখার কারণ-
A
পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্য
B
প্রতিসরণের জন্য
C
প্রতিফলনের জন্য
D
অপবর্তনের জন্য
উত্তরের বিবরণ
হীরক খুব উজ্জ্বল দেখায়, কারণ এতে আলো পুরোপুরি প্রতিফলিত হয়।
-
প্রকৃতিতে কার্বন বিভিন্ন আকারে পাওয়া যায়; হীরক এবং গ্রাফাইট এরই মধ্যে দু’টি রূপ।
-
হীরক স্বচ্ছ, রঙহীন এবং স্ফটিকের মতো দেখতে।
-
হীরক পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন পদার্থ।
-
হীরক তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবহণ করতে পারে না।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান ও পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; ব্রিটানিকা।

0
Updated: 2 months ago
প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয়, কারণ-
Created: 2 months ago
A
রান্নার জন্য শুধু তাপ নয় চাপও কাজে লাগে
B
বদ্ধ পাত্রে তাপ সংরক্ষিত হয়
C
উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়
D
সঞ্চিত বাষ্পের তাপ রান্নার সহায়ক
প্রেসার কুকারে চাপ বেশি থাকায় পানির স্ফুটনাংক স্বাভাবিক তাপমাত্রার তুলনায় বেশি হয়।
-
নির্দিষ্ট আয়তনের মধ্যে চাপ বৃদ্ধির ফলে প্রেসার কুকারের ভেতরে পানির স্ফুটনাংক বাড়ে।
-
কুকারের ভিতরে ফুটন্ত পানি বাষ্পে পরিণত হলেও সেই বাষ্প সহজে বের হতে না পারায় তাপমাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং রান্না দ্রুত সম্পন্ন হয়।
-
বেশি চাপের কারণে তরলের স্ফুটনাংক বেড়ে যায়, ফলে খাবার কম সময়ে সেদ্ধ হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 2 months ago
খাসিয়া জনগোষ্ঠীর গ্রামকে কী বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
পুঞ্জি
B
মহল্লা
C
পাড়া
D
টোল
খাসিয়া
-
খাসিয়া বাংলাদেশে বসবাসরত একটি মাতৃতান্ত্রিক ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী।
-
তারা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
এদের আদি নিবাস বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, বিশেষ করে সুনামগঞ্জ জেলা।
-
বর্তমানে তারা সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, ছাতক ও সদর থানায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বসবাস করছে।
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠীর প্রধান উৎসব হলো খাসি সেং কুটস্নেম, যার মাধ্যমে তারা পুরোনো বছরকে বিদায় দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানায়।
-
খাসিয়ারা তাদের গ্রামকে ‘পুঞ্জি’ বলে ডাকে।
-
প্রতিটি পুঞ্জির প্রধানকে বলা হয় ‘সিয়েম’।
-
বর্তমানে প্রায় ৮০%-৯০% খাসিয়া খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী।
-
প্রায় প্রতিটি পুঞ্জিতেই একটি করে গির্জা রয়েছে।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া ও জাতীয় তথ্য বাতায়ন

0
Updated: 1 month ago
কোলেস্টেরল এক ধরনের ____ ।
Created: 2 months ago
A
অসম্পৃক্ত এলকোহল
B
জৈব এসিড
C
পলিমার
D
এমিনো এসিড
কোলেস্টেরল
-
কোলেস্টেরল হলো একটি চর্বির মতো স্টেরয়েড, যা আমাদের কোষের ঝিল্লিতে (সেল মেমব্রেন) থাকে এবং রক্তের মাধ্যমে সব প্রাণীর দেহে পরিবাহিত হয়।
-
এটি এক ধরনের কঠিন বা অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
-
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হলে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে।
-
যকৃৎ এবং মগজে কোলেস্টেরলের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।
-
কোলেস্টেরল অন্যান্য চর্বির সঙ্গে মিশে রক্তে স্নেহের পরিবাহক হিসেবে কাজ করে।
-
চর্বি ও প্রোটিনের এই যৌগকে লাইপোপ্রোটিন বলা হয়।
-
লাইপোপ্রোটিনের ধরণ নির্ভর করে স্নেহের পরিমাণের উপর। প্রধান দুটি ধরণ হলো:
-
উচ্চ ঘনত্ব বিশিষ্ট লাইপোপ্রোটিন (HDL) – ভালো কোলেস্টেরল।
-
নিম্ন ঘনত্ব বিশিষ্ট লাইপোপ্রোটিন (LDL) – বেশি থাকলে ক্ষতিকর।
-
রক্তে LDL-এর মাত্রা বেশি হলে শরীরের জন্য এটি বিপজ্জনক।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago