সমুদ্রে দ্রাঘিমাংশ নির্ণয়ের যন্ত্রের নাম-
A
ক্রোনোমিটার
B
কম্পাস
C
সিসমোগ্রাফ
D
সেক্সট্যান্ট
উত্তরের বিবরণ
পরিমাপের যন্ত্রসমূহ:
-
অ্যানিমোমিটার – বায়ুর গতি বা বাতাসের প্রবাহের শক্তি পরিমাপের যন্ত্র।
-
ব্যারোমিটার – বায়ুমন্ডলের চাপ মাপার যন্ত্র।
-
সেক্সট্যান্ট – সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের উচ্চতা বা কোণ পরিমাপের যন্ত্র।
-
সিসমোগ্রাফ – ভূমিকম্পের কম্পন বা লহর রেকর্ড করার যন্ত্র।
-
ম্যানোমিটার – গ্যাসের চাপ নির্ণয়ের যন্ত্র।
-
ফ্যাডোমিটার – সমুদ্রের গভীরতা মাপার যন্ত্র।
-
জায়রো কম্পাস – জাহাজের চলার দিক নির্ধারণের যন্ত্র।
-
ক্রোনোমিটার – সময় খুব সূক্ষ্মভাবে মাপার জন্য বা সমুদ্রযাত্রায় দ্রাঘিমা নির্ধারণের যন্ত্র।
উৎস: ব্রিটানিকা এবং উচ্চ-মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান।

0
Updated: 2 months ago
সর্বাপেক্ষা ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ হচ্ছে-
Created: 2 months ago
A
আলফা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
গামা রশ্মি
D
রঞ্জন রশ্মি
গামা রশ্মি
-
গামা রশ্মি জীবজগতের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় রশ্মি।
-
এর ভেদন ক্ষমতা আলফা ও বিটা রশ্মির তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী।
-
গামা রশ্মি প্রায় কয়েক সেন্টিমিটার পুরু সীসাও সহজেই ভেদ করতে পারে।
-
সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি বা আলট্রাভায়োলেট রশ্মির তুলনায় গামা রশ্মি ক্ষতির দিক থেকে অনেক বেশি মারাত্মক।
-
গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে ক্ষুদ্র হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতাও সর্বোচ্চ।
-
পারমাণবিক বিস্ফোরণের সময় গামা রশ্মি প্রবাহিত হয়।
-
বিটা এবং আলফা রশ্মির তুলনায় গামা রশ্মির প্রভাব ও ক্ষতি অনেক বেশি।
উৎস: নাসা ও ব্রিটানিকা ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 months ago
কৃষি জমিতে প্রধানত চুন ব্যবহার করা হয়-
Created: 2 months ago
A
মাটির ক্ষয় রোধের জন্য
B
মাটির অম্লতা বৃদ্ধির জন্য
C
মাটির অম্লতা হ্রাসের জন্য
D
মাটির জৈব পদার্থ বৃদ্ধির জন্য
কৃষি জমিতে চুন ব্যবহার
-
মাটি যদি অত্যধিক অ্যাসিডযুক্ত হয়, তবে ফসল ভালো হয় না।
-
বেশি পরিমাণে অ্যামোনিয়াম সালফেট সার ব্যবহারে মাটির অ্যাসিড বাড়ে।
-
ফলে মাটি উর্বরতা হারায়।
-
চুন মাটিতে মেশালে এই অ্যাসিড কমে যায়।
-
তাই মাটির অম্লতা কমাতে চুন ব্যবহার করা হয়।
উৎস: কৃষি শিক্ষা, অষ্টম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
আইসোটোপের ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক?
Created: 2 months ago
A
ভর সংখ্যা সমান থাকে
B
নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে
C
প্রোটন ও নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে
D
প্রোটন সংখ্যা সমান থাকে
যেসব পরমাণুর প্রোটনের সংখ্যা (পারমাণবিক সংখ্যা) এক হলেও ভর সংখ্যা আলাদা হয়, সেগুলোকে একে অপরের আইসোটোপ বলা হয়।
-
যেসব পরমাণুর ভর সংখ্যা একই থাকে কিন্তু প্রোটনের সংখ্যা ভিন্ন হয়, সেগুলোকে একে অপরের আইসোবার বলা হয়।
-
যেসব পরমাণুর নিউট্রনের সংখ্যা সমান থাকে, অথচ প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা আলাদা হয়, সেগুলোকে একে অপরের আইসোটোন বলা হয়।
সহজভাবে বললে,
-
প্রোটন সমান → আইসোটোপ
-
ভর সংখ্যা সমান → আইসোবার
-
নিউট্রন সমান → আইসোটোন
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago