A
স্ট্রাটোস্ফিয়ার
B
ট্রাপোস্ফিয়ার
C
আয়োনোস্ফিয়ার
D
ওজোন স্তর
উত্তরের বিবরণ
তাপমণ্ডল (Thermosphere):
-
তাপমণ্ডল শুরু হয় প্রায় ৮০ কিলোমিটার উচ্চতা থেকে, অর্থাৎ মেসোমন্ডলের উপরের অংশ থেকে।
-
এই স্তরের উপরের সীমা প্রায় ৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।
-
এখানে বায়ু খুবই পাতলা এবং বায়ুচাপ অত্যন্ত কম।
-
১০০–৩০০ কিমি উচ্চতায় অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন পরমাণু সূর্যের ক্ষুদ্র তরঙ্গমাপের শক্তি শোষণ করে, যার কারণে তাপমাত্রা প্রায় ১০০০° সেলসিয়াস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।
-
তাপমণ্ডলের এই আয়নিত অংশকে আয়নমণ্ডল (Ionosphere) বলা হয়।
-
আয়নমণ্ডল মূলত মেসোমন্ডলের উপরের অংশ থেকে শুরু হয়ে তাপমণ্ডলের নিচের অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে, প্রায় ৫০–১০০ কিমি উচ্চতায়।
-
এখানে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়ে আবার পৃথিবীর পৃষ্ঠে ফিরে আসে।
উৎস: ভূগোল প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশ সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলে কোন দলের বিপক্ষে?
Created: 1 week ago
A
কেনিয়া
B
ভারত
C
পাকিস্তান
D
জিম্বাবুয়ে
সাধারণ বিজ্ঞান
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
তথ্য (Information)
পাকিস্তান
No subjects available.
ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ
-
আইসিসি ট্রফি জয়: ১৯৯৭ সালে
-
ওয়ানডে স্ট্যাটাস লাভ: ১৯৯৭ সালে
-
সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ: পাকিস্তানের বিপক্ষে, ৩১ মার্চ ১৯৮৬
-
ওয়ানডেতে প্রথম জয়: ২২ ম্যাচ খেলার পর, কেনিয়ার বিপক্ষে
📌 তথ্যসূত্র: ক্রিকইনফো ওয়েবসাইট ও দৈনিক প্রথম আলো, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮

0
Updated: 1 week ago
রেফ্রিজারেটরে কমপ্রেসরের কাজ কি?
Created: 1 month ago
A
ফ্রেয়নকে ঘনীভূত করা
B
ফ্রেয়নকে বাষ্পে পরিণত করা
C
ফ্রেয়নকে সংকুচিত করে এর তাপ ও তাপমাত্রা বাড়ানো
D
ফ্রেয়নকে ঠাণ্ডা করা
রেফ্রিজারেটরের শীতলীকরণ অংশের চারপাশে তামার তৈরি ফাঁপা নলের কুণ্ডলী থাকে, যাকে বাষ্পীভবন কুণ্ডলী বলা হয়। এই কুণ্ডলীর মধ্যে ফ্রেয়ন নামের একটি পদার্থ থাকে। ফ্রেয়ন আসলে ডাইক্লোরোডাইফ্লোরো মিথেন।
কমপ্রেসরের কাজ হলো গ্যাস বা বায়ুর অণুগুলো সংকুচিত করে চাপ বাড়ানো। যখন কমপ্রেসর ফ্রেয়ন গ্যাসকে সংকুচিত করে উচ্চচাপে নিয়ে যায়, তখন গ্যাসের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
এরপর এই গরম গ্যাস কনডেনসারে যায়, যেখানে এটি ঠান্ডা হয়ে তরল আকারে পরিবর্তিত হয়। এর ফলে রেফ্রিজারেটরের শীতলীকরণের পুরো চক্র সম্পন্ন হয়।

0
Updated: 1 month ago
বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা করে কিভাবে?
Created: 1 month ago
A
তীক্ষ্ণ দৃষ্টিসম্পন্ন চোখের সাহায্যে
B
ক্রমাগত শব্দ উৎপন্নের মাধ্যমে অবস্থান নির্ণয় করে
C
সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে
D
অলৌকিকভাবে
বাদুড় চলাচলের জন্য বিশেষ এক ধরণের শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে, যাকে বলে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দোত্তর তরঙ্গ। এই তরঙ্গ কোনো বস্তুর সঙ্গে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে এলে তার প্রতিধ্বনি শনাক্ত করে বাদুড় তার চারপাশের পথ নির্ধারণ করে।
তবে মানুষের শ্রবণক্ষমতার সীমার বাইরে হওয়ায় আমরা এই প্রতিধ্বনির শব্দ শুনতে পারি না। কারণ, বাদুড় যেসব শব্দ উৎপন্ন করে সেগুলো আলট্রাসনিক শ্রেণিভুক্ত, যা সাধারণত ২০,০০০ হার্জ বা তার বেশি কম্পাঙ্কে হয়ে থাকে।
গবেষণায় দেখা যায়, বাদুড় প্রায় ১০০ কিলোহার্জ পর্যন্ত কম্পাঙ্কের শব্দ তৈরি করতে সক্ষম। অন্ধকারে নেভিগেশনের জন্য এই আলট্রাসনিক শব্দই তাদের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি) এবং বিজ্ঞান (অষ্টম শ্রেণি) পাঠ্যবই।

0
Updated: 1 month ago