অপটিক্যাল ফাইবার (Optical fibre) হচ্ছে-
A
খুব সরু এবং নমনীয় কাচ তন্তুর আলোক নল
B
খুব সূক্ষ্ম সুপরিবাহী তামার তার তন্তু নল
C
খুব সরু এসবেস্টোস ফাইবার নল
D
সূক্ষ্ম প্লাস্টিক ঘটিত নল
উত্তরের বিবরণ
অপটিক্যাল ফাইবার:
-
অপটিক্যাল ফাইবার হলো একটি খুব পাতলা ও নমনীয় কাঁচের নল।
-
এটি আলোর রশ্মি বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
যখন আলোর রশ্মি ফাইবারের মধ্যে প্রবেশ করে, তখন এটি বারবার ফাইবারের দেয়ালে প্রতিফলিত হয়।
-
এই প্রতিফলন চলতে থাকে যতক্ষণ না আলোর রশ্মি ফাইবারের শেষ প্রান্ত দিয়ে বের হয়।
-
চিকিৎসকরা মানুষের শরীরের ভিতরের অংশ যেমন পাকস্থলী বা কোলন দেখার জন্য যে আলোক নল ব্যবহার করেন, তা অনেকগুলো অপটিক্যাল ফাইবারের সমন্বয়ে তৈরি।
-
এছাড়া, টেলিযোগাযোগেও অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহৃত হয়।
-
এর সাহায্যে একই সাথে অনেকগুলো তথ্য সংকেত পাঠানো যায় এবং সংকেত যতদূরই পাঠানো হোক না কেন, শক্তি কমে না।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর তথ্য সংগ্রহে কোন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
BBSI
B
CAPI
C
MDFA
D
CPIO
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) কর্তৃক ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হয়।
-
এ শুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২ তারিখ পর্যন্ত।
-
এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি।
-
তথ্য সংগ্রহে ব্যবহৃত পদ্ধতি হলো CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing)।
-
গণনায় অনুসৃত পদ্ধতি ছিল Modified De-facto পদ্ধতি।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
মানুষের গায়ের রং কোন উপাদানের উপর নির্ভর করে?
Created: 2 months ago
A
মেলানিন
B
থায়ামিন
C
ক্যারোটিন
D
হিমোগ্লোবিন
মানবদেহের ত্বকে থাকা বিশেষ ধরনের কোষ, যাদের বলা হয় মেলানোসাইট, তারা মেলানিন নামের এক ধরনের রঞ্জক উৎপন্ন করে। এই মেলানিনের পরিমাণ ও বিস্তারের উপরই মানুষের গায়ের রঙ গাঢ় বা ফর্সা হয়।
অন্যদিকে, মস্তিষ্কে অবস্থিত পিনিয়াল গ্রন্থি মেলাটোনিন নামক একটি হরমোন নিঃসরণ করে, যা ঘুম ও জাগরণের সময়চক্র নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
যখন মেলানিন একেবারেই অনুপস্থিত থাকে, তখন ত্বকে কোনো রঙ থাকে না — ত্বক সাদাটে হয়ে যায়। এই অবস্থাকেই বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যালবিনিজম বলা হয়, যা একটি বংশগত বৈশিষ্ট্যজনিত অবস্থা।
উৎস: প্রাণিবিজ্ঞান (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি), ব্রিটানিকা ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 months ago
বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা করে কিভাবে?
Created: 2 months ago
A
তীক্ষ্ণ দৃষ্টিসম্পন্ন চোখের সাহায্যে
B
ক্রমাগত শব্দ উৎপন্নের মাধ্যমে অবস্থান নির্ণয় করে
C
সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে
D
অলৌকিকভাবে
বাদুড় চলাচলের জন্য বিশেষ এক ধরণের শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে, যাকে বলে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দোত্তর তরঙ্গ। এই তরঙ্গ কোনো বস্তুর সঙ্গে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে এলে তার প্রতিধ্বনি শনাক্ত করে বাদুড় তার চারপাশের পথ নির্ধারণ করে।
তবে মানুষের শ্রবণক্ষমতার সীমার বাইরে হওয়ায় আমরা এই প্রতিধ্বনির শব্দ শুনতে পারি না। কারণ, বাদুড় যেসব শব্দ উৎপন্ন করে সেগুলো আলট্রাসনিক শ্রেণিভুক্ত, যা সাধারণত ২০,০০০ হার্জ বা তার বেশি কম্পাঙ্কে হয়ে থাকে।
গবেষণায় দেখা যায়, বাদুড় প্রায় ১০০ কিলোহার্জ পর্যন্ত কম্পাঙ্কের শব্দ তৈরি করতে সক্ষম। অন্ধকারে নেভিগেশনের জন্য এই আলট্রাসনিক শব্দই তাদের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি) এবং বিজ্ঞান (অষ্টম শ্রেণি) পাঠ্যবই।

0
Updated: 2 months ago