বিগ ব্যাং (Big Bang) তত্ত্বের আধুনিক তত্ত্ব ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন -
A
স্টিফেন হকিং
B
জি লেমেটার
C
আব্দুস সালাম
D
এডুইন হাবল
উত্তরের বিবরণ
বিগ ব্যাং তত্ত্ব:
-
মহাবিশ্বের শুরু একটিমাত্র ছোট বিন্দু থেকে হয়েছিল। হঠাৎ এক বিশাল বিস্ফোরণের মাধ্যমে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়। এটিই ‘বিগ ব্যাং তত্ত্ব’ নামে পরিচিত।
-
এই তত্ত্ব প্রথম প্রস্তাব করেছিলেন বেলজিয়ামের বিজ্ঞানী জি ল্যামেটার। তিনি ১৯২৭ সালে এটি উপস্থাপন করেন।
-
পরবর্তীতে, বিখ্যাত পদার্থবিদ ও গণিতজ্ঞ স্টিফেন হকিং বিগ ব্যাং তত্ত্বের আধুনিক ব্যাখ্যা দেন।
-
স্টিফেন হকিং-এর জনপ্রিয় বইগুলো:
-
A Brief History of Time
-
The Universe in a Nutshell
-
The Grand Design
-
উৎস: ব্রিটানিকা, নবম-দশম শ্রেণির পদার্থ বিজ্ঞান।

0
Updated: 2 months ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, ভাসমান জনসংখ্যার দিক দিয়ে সর্বনিম্ন অবস্থানে আছে কোন বিভাগ?
Created: 1 month ago
A
ময়মনসিংহ
B
রংপুর
C
সিলেট
D
খুলনা
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২
-
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
-
সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: ঢাকা (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১০,০৬৭ জন)।
-
সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: রাঙ্গামাটি (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১০৬ জন)।
-
সবচেয়ে বেশি মানুষ বাস করে: ঢাকা বিভাগে (৪,৫৬,৪৪,৫৮৬ জন)।
-
সবচেয়ে কম মানুষ বাস করে: বরিশাল বিভাগে (৯৩,২৫,৮২০ জন)।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি: ঢাকা বিভাগে (২,১৫৬ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটার)।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম: বরিশাল বিভাগে (৬৮৮ জন প্রতি বর্গ কিলোমিটার)।
-
সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা রয়েছে: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে (৫৯,৯০,৭২৩ জন)।
-
সবচেয়ে কম জনসংখ্যা রয়েছে: বরিশাল সিটি কর্পোরেশনে (৭,০৮,৫৭০ জন)।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩৯,৪০৬ জন)।
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম: রংপুর সিটি কর্পোরেশনে (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৩,৪৪৫ জন)।
-
ভাসমান জনসংখ্যার দিক দিয়ে শীর্ষে: ঢাকা বিভাগ।
-
ভাসমান জনসংখ্যার দিক দিয়ে সর্বনিম্ন অবস্থানে: ময়মনসিংহ বিভাগ।
📌 তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
মানুষের গায়ের রং কোন উপাদানের উপর নির্ভর করে?
Created: 2 months ago
A
মেলানিন
B
থায়ামিন
C
ক্যারোটিন
D
হিমোগ্লোবিন
মানবদেহের ত্বকে থাকা বিশেষ ধরনের কোষ, যাদের বলা হয় মেলানোসাইট, তারা মেলানিন নামের এক ধরনের রঞ্জক উৎপন্ন করে। এই মেলানিনের পরিমাণ ও বিস্তারের উপরই মানুষের গায়ের রঙ গাঢ় বা ফর্সা হয়।
অন্যদিকে, মস্তিষ্কে অবস্থিত পিনিয়াল গ্রন্থি মেলাটোনিন নামক একটি হরমোন নিঃসরণ করে, যা ঘুম ও জাগরণের সময়চক্র নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
যখন মেলানিন একেবারেই অনুপস্থিত থাকে, তখন ত্বকে কোনো রঙ থাকে না — ত্বক সাদাটে হয়ে যায়। এই অবস্থাকেই বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যালবিনিজম বলা হয়, যা একটি বংশগত বৈশিষ্ট্যজনিত অবস্থা।
উৎস: প্রাণিবিজ্ঞান (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি), ব্রিটানিকা ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 months ago
সর্বাপেক্ষা ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ হচ্ছে-
Created: 2 months ago
A
আলফা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
গামা রশ্মি
D
রঞ্জন রশ্মি
গামা রশ্মি
-
গামা রশ্মি জীবজগতের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় রশ্মি।
-
এর ভেদন ক্ষমতা আলফা ও বিটা রশ্মির তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী।
-
গামা রশ্মি প্রায় কয়েক সেন্টিমিটার পুরু সীসাও সহজেই ভেদ করতে পারে।
-
সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি বা আলট্রাভায়োলেট রশ্মির তুলনায় গামা রশ্মি ক্ষতির দিক থেকে অনেক বেশি মারাত্মক।
-
গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে ক্ষুদ্র হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতাও সর্বোচ্চ।
-
পারমাণবিক বিস্ফোরণের সময় গামা রশ্মি প্রবাহিত হয়।
-
বিটা এবং আলফা রশ্মির তুলনায় গামা রশ্মির প্রভাব ও ক্ষতি অনেক বেশি।
উৎস: নাসা ও ব্রিটানিকা ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 months ago