এপিকালচার বলতে বুঝায়-
A
রেশমের চাষ
B
মৎস্য চাষ
C
মৌমাছির চাষ
D
পাখিপালন বিদ্যা
উত্তরের বিবরণ
এপিকালচার (Apiculture)
এপিকালচার হলো মৌমাছি পালন এবং তাদের থেকে মধু সংগ্রহ করার বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি। বর্তমানে, কৃত্রিম বা আধুনিক পদ্ধতিতে মৌমাছি পালন করার প্রচলন বাড়ছে।
আধুনিক চাষের বিভিন্ন শাখা
-
উদ্যানচাষ – উদ্ভিদ ও বাগান সংক্রান্ত চাষকে বলা হয় হর্টিকালচার।
-
পাখি পালন – পাখি বা মুরগি পালনের বিজ্ঞানকে বলা হয় এভিকালচার।
-
মৌমাছি পালন – মৌমাছি ও মধু সংগ্রহের বিজ্ঞানকে বলা হয় এপিকালচার।
-
সামুদ্রিক মাছ চাষ – সমুদ্র ও খোলা জলে মাছ পালনের বিজ্ঞানকে বলা হয় মেরিকালচার।
-
মৎস্যচাষ – স্বাভাবিক বা জলাশয়ে মাছ চাষকে বলা হয় পিসিকালচার।
-
রেশমচাষ – উলকেঁচু বা সিল্ক উৎপাদনের জন্য রেশমকীট পালনকে বলা হয় সেরিকালচার।
-
চিংড়ি চাষ – চিংড়ি উৎপাদনের বিজ্ঞানকে বলা হয় প্রণকালচার।
উৎস: কৃষিশিক্ষা প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
কতজন ব্যক্তিকে ২০২৫ সালে একুশে পদক প্রদান করা হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
১২ জন
B
১৫ জন
C
১৭ জন
D
২১ জন
সাধারণ বিজ্ঞান
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী - গান
একুশে ফেব্রুয়ারী, ১৯৫২
তথ্য (Information)
একুশে পদক ২০২৫
-
একুশে পদক ২০২৫ পেয়েছেন দেশের ১৭ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও ১টি প্রতিষ্ঠান।
-
সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এই পদক প্রদান করেছে।
-
ক্রীড়া ক্ষেত্রে এ বছর একুশে পদক পেয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল।
একুশে পদক ২০২৫ প্রাপ্ত ব্যক্তিদের তালিকা
-
গবেষণা: মঈদুল হাসান (মূলধারা ৭১-এর রচয়িতা)
-
ভাষা ও সাহিত্য: শহীদুল জহির (মো. শহীদুল হক) (মরণোত্তর), হেলাল হাফিজ (মরণোত্তর)
-
সংস্কৃতি ও শিক্ষা: ড. শহীদুল আলম (ফটোগ্রাফার, মানবাধিকার কর্মী ও দৃকের প্রতিষ্ঠাতা)
-
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: মেহেদী হাসান খান (অভ্রের জনক), রিফাত নবী, তানবিন ইসলাম সিয়াম ও শাবাব মুস্তাফা
-
সাংবাদিকতা: মাহফুজ উল্লা (মরণোত্তর)
-
সাংবাদিকতা ও মানবাধিকার: মাহমুদুর রহমান
-
শিল্পকলা (চলচ্চিত্র): আজিজুর রহমান (মরণোত্তর) – (ছুটির ঘণ্টা ও আরও অনেক ছবির পরিচালক)
-
সংগীত: উস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়া (মরণোত্তর), ফেরদৌস আরা
-
আলোকচিত্র: নাসির আলী মামুন
-
চিত্রকলা: রোকেয়া সুলতানা
-
শিক্ষা: ড. নিয়াজ জামান
-
সমাজসেবা: মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরী (মরণোত্তর)
📌 তথ্যসূত্র: সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও প্রথম আলো

0
Updated: 1 month ago
বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা করে কিভাবে?
Created: 2 months ago
A
তীক্ষ্ণ দৃষ্টিসম্পন্ন চোখের সাহায্যে
B
ক্রমাগত শব্দ উৎপন্নের মাধ্যমে অবস্থান নির্ণয় করে
C
সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে
D
অলৌকিকভাবে
বাদুড় চলাচলের জন্য বিশেষ এক ধরণের শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে, যাকে বলে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দোত্তর তরঙ্গ। এই তরঙ্গ কোনো বস্তুর সঙ্গে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে এলে তার প্রতিধ্বনি শনাক্ত করে বাদুড় তার চারপাশের পথ নির্ধারণ করে।
তবে মানুষের শ্রবণক্ষমতার সীমার বাইরে হওয়ায় আমরা এই প্রতিধ্বনির শব্দ শুনতে পারি না। কারণ, বাদুড় যেসব শব্দ উৎপন্ন করে সেগুলো আলট্রাসনিক শ্রেণিভুক্ত, যা সাধারণত ২০,০০০ হার্জ বা তার বেশি কম্পাঙ্কে হয়ে থাকে।
গবেষণায় দেখা যায়, বাদুড় প্রায় ১০০ কিলোহার্জ পর্যন্ত কম্পাঙ্কের শব্দ তৈরি করতে সক্ষম। অন্ধকারে নেভিগেশনের জন্য এই আলট্রাসনিক শব্দই তাদের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি) এবং বিজ্ঞান (অষ্টম শ্রেণি) পাঠ্যবই।

0
Updated: 2 months ago
আইসোটোপের ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক?
Created: 2 months ago
A
ভর সংখ্যা সমান থাকে
B
নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে
C
প্রোটন ও নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে
D
প্রোটন সংখ্যা সমান থাকে
যেসব পরমাণুর প্রোটনের সংখ্যা (পারমাণবিক সংখ্যা) এক হলেও ভর সংখ্যা আলাদা হয়, সেগুলোকে একে অপরের আইসোটোপ বলা হয়।
-
যেসব পরমাণুর ভর সংখ্যা একই থাকে কিন্তু প্রোটনের সংখ্যা ভিন্ন হয়, সেগুলোকে একে অপরের আইসোবার বলা হয়।
-
যেসব পরমাণুর নিউট্রনের সংখ্যা সমান থাকে, অথচ প্রোটন সংখ্যা ও ভর সংখ্যা আলাদা হয়, সেগুলোকে একে অপরের আইসোটোন বলা হয়।
সহজভাবে বললে,
-
প্রোটন সমান → আইসোটোপ
-
ভর সংখ্যা সমান → আইসোবার
-
নিউট্রন সমান → আইসোটোন
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago