কাজ ও বলের একক যথাক্রমে-
A
নিউটন ও মিটার
B
জুল ও ডাইন
C
ওয়াট ও পাউন্ড
D
প্যাসকেল ও কিলোগ্রাম
উত্তরের বিবরণ
কাজ ও বলের একক
-
SI পদ্ধতি:
-
কাজের একক: জুল (J)
-
বলের একক: নিউটন (N)
-
-
C.G.S পদ্ধতি:
-
বলের একক: ডাইন (dyne)
-
কাজের সংজ্ঞা ও একক:
-
কাজ = বল × সরণ
-
এখানে, বলের একক হলো নিউটন (N) এবং সরণের একক হলো মিটার (m)।
-
সুতরাং, কাজের একক হবে নিউটন-মিটার (N·m)।
-
নিউটন-মিটারকে জুল (J) বলা হয়।
-
অর্থাৎ, যদি কোনো বস্তুতে 1 নিউটন বল প্রয়োগ করা হয় এবং বস্তু বলটির দিকে 1 মিটার সরানো হয়, তখন সম্পন্ন কাজ হবে 1 জুল।
বল ব্যবহৃত এককসমূহ:
-
ডাইন (dyne)
-
নিউটন (N)
-
পাউন্ডাল (poundal)
সূত্র: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 2 months ago
সুনামির (Tsunami) কারণ হলো-
Created: 2 months ago
A
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত
B
ঘূর্ণিঝড়
C
চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ
D
সমুদ্র তলদেশের ভূমিকম্প
সুনামির কারণ হলো সমুদ্রের নিচে ভূমিকম্প হওয়া।
-
"সুনামি" শব্দটি জাপানি, যার অর্থ "বন্দরের ঢেউ" (tsu = বন্দর, nami = ঢেউ)।
-
এটি তখনই ঘটে, যখন সমুদ্রতলের নিচে খুব শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়।
-
ভূমিকম্পের ফলে পানিতে বড় ঢেউ সৃষ্টি হয়, যেটি তীরবর্তী অঞ্চলে দ্রুত আঘাত হানে।
-
প্রথম সুনামির তথ্য ইতিহাসে পাওয়া যায় খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ সালে।
উৎস: ভূগোল – ১ম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
ডিএনএ অণুর দ্বি-হেলিক্স কাঠামোর জনক কে?
Created: 1 month ago
A
স্যাংগার ও পলিং
B
ওয়াটসন ও ক্রিক
C
লুই পাস্তুর ও ওয়াটসন
D
পলিং ও ক্রিক
ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স কাঠামো
ডিএনএ হলো একটি নিউক্লিক এসিড, যা জীবদেহের গঠন ও কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনগত তথ্য বহন করে। ১৯৫৩ সালে, ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন এবং মার্কিন বিজ্ঞানী ফ্রান্সিস ক্রিক ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স (দ্বি-হেলিক্স) কাঠামো প্রথম বর্ণনা করেন। এজন্য তাদেরকে ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স কাঠামোর জনক হিসেবে খ্যাতি রয়েছে এবং এই আবিষ্কারের জন্য তারা পরে নোবেল পুরস্কারও পান।
উল্লেখযোগ্যভাবে, ডিএনএ অণুকে প্রথমবার ফ্রেডরিক মেসচার উপস্থাপন করেছিলেন।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 month ago
কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতিশক্তিকে কী বলে?
Created: 2 months ago
A
RAM
B
ROM
C
হার্ডওয়্যার
D
সফ্টওয়্যার
ROM
-
ROM এর পূর্ণরূপ হলো Read Only Memory, অর্থাৎ "শুধু পড়ার জন্য মেমোরি"।
-
এটি এমন এক ধরনের মেমোরি যেখানে সংরক্ষিত তথ্য বিদ্যুৎ না থাকলেও মুছে যায় না।
-
ROM-এ এমন প্রোগ্রাম থাকে যা কম্পিউটারের প্রসেসর এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশ চালাতে সাহায্য করে।
-
একে কম্পিউটারের স্থায়ী মেমোরি বা স্থায়ী স্মৃতি বলা হয়।
-
সাধারণভাবে ROM-এ থাকা তথ্য পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায় না।
-
এতে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান (Manufacturer) আগেই সংরক্ষণ করে দেয়।
-
ROM-এ থাকা তথ্য শুধু পড়া যায়, লেখা বা সম্পাদনা করা যায় না।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago