ভারী পানি (Heavy water) এর সংকেত হচ্ছে -
A
2H2O2
B
H2O
C
D2O
D
HD2O2
উত্তরের বিবরণ
পানি
-
পানির রাসায়নিক সংকেত H₂O।
-
পানির একটি বিশেষ রূপ হলো ভারী পানি, যার সংকেত D₂O।
-
ভারী পানির রাসায়নিক নাম হলো ডিউটেরিয়াম অক্সাইড।
-
সাধারণ পানিতে থাকে প্রোটিয়াম (হাইড্রোজেনের এক আইসোটোপ) ও অক্সিজেন।
-
আর ভারী পানিতে থাকে ডিউটেরিয়াম (হাইড্রোজেনের আরেক আইসোটোপ) ও অক্সিজেন।
-
হাইড্রোজেনের মোট তিনটি আইসোটোপ আছে— প্রোটিয়াম, ডিউটেরিয়াম ও ট্রিটিয়াম।
-
সাধারণভাবে যখন আমরা হাইড্রোজেন বলি, তখন মূলত প্রোটিয়ামকেই বোঝানো হয়।
উৎস: মাধ্যমিক রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি, ২০১৯ সংস্করণ।

0
Updated: 2 months ago
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান -
Created: 2 months ago
A
তামা ও টিন
B
তামা ও দস্তা
C
তামা ও নিকেল
D
তামা ও সিসা
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হলো- তামা ও দস্তা।
সংকর ধাতু
- একাধিক ধাতুর মিশ্রণকে সংকর ধাতু বলা হয়।
- একাধিক ধাতুকে গলিত অবস্থায় মিশ্রিত করে সংকর ধাতু তৈরি করা হয়।
- সাধারণত বিশুদ্ধ ধাতু অপেক্ষা সংকর ধাতু বেশি ব্যবহার উপযোগী হয়ে থাকে।
যেমন বিশুদ্ধ স্বর্ণ দিয়ে গয়না তৈরি করা হয় না কারণ বিশুদ্ধ স্বর্ণ নরম হওয়ায় গয়না টেকসই হয় না। স্বর্ণের সাথে সামান্য পরিমান রূপা মিশ্রিত করে গয়না তৈরি করা হয়।
- আবার লোহার সাথে কার্বন, নিকেল ও ক্রোমিয়াম মিশিয়ে মরিচারোধী বা মরিচাবিহীন স্টিল প্রস্তুত করা হয়। মরিচাবিহীন স্টিল লোহার চেয়ে বেশি শক্ত ও টেকসই হয়ে থাকে।

উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
হিমোগ্লোবিন কোন জাতীয় পদার্থ?
Created: 1 month ago
A
আমিষ
B
স্নেহ
C
আয়োডিন
D
লৌহ
হিমোগ্লোবিন
- হিমোগ্লোবিন এক ধরনের আমিষ বা প্রোটিন জাতীয় পদার্থ।
- হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থের উপস্থিতির জন্য রক্তের রং লাল হয়।
- এর প্রধান কাজ হলো ধমনি থেকে দেহের সব স্থানে অক্সিজেন ও বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করা।
- হিমোগ্লোবিনের প্রতিটি অণুতে চারটি আয়রন পরমাণু থাকে। আর প্রতিটি আয়রন পরমাণু একটি করে অক্সিজেন গ্রহণ করে।
- রক্তে ৯৭-৯৮% অক্সিজেন পরিবাহিত হয় লোহত কণিকার অক্সিজেনের মাধ্যমে।
- একটি হিমোগ্লোবিন অণু একই সাথে ৪টি অক্সিজেন অণুর সাথে যুক্ত হতে পারে।

- অক্সিজেনের সাথে হিমোগ্লোবিনের রাসায়নিক বিক্রিয়া উভমুখী।
উৎস: জীববিজ্ঞান, দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি (ড. গাজী আজমল) এবং প্রাণিবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
যে কারণে শৈশব-অন্ধত্ব হতে পারে তা হলো -
Created: 4 weeks ago
A
এইচআইভি/এইডস
B
ম্যালেরিয়া
C
হাম
D
যক্ষা
হাম রোগ একটি সংক্রামক রোগ যা আক্রান্ত শিশুর শরীর থেকে বাতাসের মাধ্যমে সুস্থ শিশুর মধ্যে ছড়ায়। শিশু যখন হাম রোগে আক্রান্ত হয়, তখন তার শরীরে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে, যার মধ্যে শৈশবে অন্ধত্ব অন্যতম। এই রোগ থেকে প্রতিরোধের জন্য নির্দিষ্ট সময়সূচিতে টিকা দেওয়া হয়।
-
৯ মাস বয়স পূর্ণ হলে এক ডোজ এমআর (হাম-রুবেলা) টিকা দেওয়া হয়।
-
১৫ মাস বয়স পূর্ণ হলে হামের ২য় ডোজ টিকা দিয়ে শিশুকে হাম রোগ থেকে সুরক্ষা দেওয়া হয়।
-
হাম রোগ শৈশবে অন্ধত্বের প্রধান কারণ, বিশেষ করে নিম্ন-আয়যুক্ত দেশে। এটি প্রতি বছর আনুমানিক ১৫,০০০ থেকে ৬০,০০০ শিশুর অন্ধত্বের জন্য দায়ী।

0
Updated: 4 weeks ago