A
১৯৭৪ সালে
B
১৯৭৮ সালে
C
১৯৭২ সালে
D
১৯৭৯ সালে
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি সম্পর্কিত সাধারণ তথ্য:
- জনশুমারি ও গৃহগণনার মাধ্যমে প্রতি দশ বছর অন্তর-অন্তর দেশে বসবাসকারী সকল ব্যক্তির আর্থ-সামাজিক ও জনমিতিক তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ করা হয়।
- স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৪ সালে প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়।
- এরপর ১৯৮১ সালে দ্বিতীয় এবং পরবর্তীকালে প্রতি দশ বছরের পর্যাবৃত্তি অনুসরণপূর্বক নিয়মিত শুমারি অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
- বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) কর্তৃক দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো Computer Assisted Personal Interviewing (CAPI) পদ্ধতিতে ডিজিটাল ডিভাইস ট্যাবলেট ব্যবহার করে ১৫-২১ জুন, ২০২২ সময়সীমায় ৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা সম্পন্ন করা হয়।
- এবারই প্রথম তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর CAPI পদ্ধতি অনুসরণপূর্বক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের সকল প্রক্রিয়া সুসম্পন্ন করা হয়।
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর তথ্যসংগ্রহে মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (Modified De-facto) পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে।
- এ পদ্ধতিতে খানার সদস্যগণকে শুমারি মুহূর্তে খানায় গণনার পাশাপাশি কর্তব্যরত ও ভ্রমণরত সদস্যকেও তাদের নিজ নিজ খানায় গণনাভুক্ত করা হয়।
সূত্র: ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ ও জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 2 weeks ago
'অপারেশন কিলো ফ্লাইট' পরিচালনা করে-
Created: 5 days ago
A
বিমান বাহিনী
B
গেরিলা
C
নৌবাহিনী
D
মিত্র বাহিনী
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
অপারেশন কিলো ফ্লাইট
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
বাংলা উপন্যাস
বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি
No subjects available.
অপারেশন কিলো ফ্লাইট
-
সংক্ষিপ্ত পরিচয়:
-
মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর অপারেশনগুলোর সমন্বিত সাংকেতিক নাম ছিল অপারেশন কিলো ফ্লাইট।
-
এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে মুক্তিবাহিনীর বিমান উইং এবং স্বাধীন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর জন্ম।
-
-
ঘটনার সূচনা:
-
ভারতের নাগাল্যান্ডের ডিমাপুরে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত এক পরিত্যক্ত বিমানঘাঁটিতে এর গোড়াপত্তন হয়।
-
সেখান থেকেই শুরু হয়েছিল পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে আকাশযুদ্ধের নতুন অধ্যায়।
-
-
গুরুত্ব ও ভূমিকা:
-
কিলো ফ্লাইটের দুঃসাহসী বিমানযোদ্ধারা আকাশপথে হামলা চালিয়ে পাকিস্তানি বাহিনীকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিলেন।
-
এর ফলে হানাদার বাহিনীর ঘুরে দাঁড়ানোর শেষ সম্ভাবনাটিও চিরতরে শেষ হয়ে যায়।
-
📖 তথ্যসূত্র:
জাতীয় তথ্য বাতায়ন ও The Daily Star, ৯ ডিসেম্বর ২০২২।

0
Updated: 5 days ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম কোন সিটি কর্পোরেশনে?
Created: 5 days ago
A
রংপুর
B
সিলেট
C
খুলনা
D
রাজশাহী
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
বাংলা উপন্যাস
বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি
No subjects available.
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ (বাংলাদেশ)
-
পরিচালনায়: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS)।
-
আয়োজনের সময়: ১৫-২১ জুন ২০২২।
-
বৈশিষ্ট্য: দেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি।
-
তথ্য সংগ্রহ পদ্ধতি: CAPI (Computer Assisted Personal Interviewing)।
-
গণনার পদ্ধতি: মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (Modified De-facto) পদ্ধতি।
জনসংখ্যা ও ঘনত্ব
-
মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
-
সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: ঢাকা (১০,০৬৭ জন/বর্গ কিমি)।
-
সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা: রাঙ্গামাটি (১০৬ জন/বর্গ কিমি)।
-
বিভাগ অনুযায়ী জনসংখ্যা:
-
সর্বাধিক: ঢাকা বিভাগ (৪৫,৬৪,৪৫,৮৬ জন)
-
সর্বনিম্ন: বরিশাল বিভাগ (৯,৩২,৫৮,২০ জন)
-
-
বিভাগ অনুযায়ী ঘনত্ব:
-
সর্বাধিক: ঢাকা বিভাগ (২,১৫৬ জন/বর্গ কিমি)
-
সর্বনিম্ন: বরিশাল বিভাগ (৬৮৮ জন/বর্গ কিমি)
-
সিটি কর্পোরেশন অনুযায়ী জনসংখ্যা ও ঘনত্ব
-
সবচেয়ে বেশি মানুষ বসবাস: ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (৫৯,৯০,৭২৩ জন)
-
সবচেয়ে কম মানুষ বসবাস: বরিশাল সিটি কর্পোরেশন (৭,০৮,৫৭০ জন)
-
সবচেয়ে বেশি ঘনত্ব: ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (৩৯,৪০৬ জন/বর্গ কিমি)
-
সবচেয়ে কম ঘনত্ব: রংপুর সিটি কর্পোরেশন (৩,৪৪৫ জন/বর্গ কিমি)
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) ওয়েবসাইট

0
Updated: 5 days ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 5 days ago
A
চাকমা
B
মারমা
C
ত্রিপুরা
D
লুসাই
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
চাকমা / কার্পাস বিদ্রোহ
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
No subjects available.
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন।
-
বিভাগভিত্তিক অবস্থান:
-
চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে (৬০.০৪%)।
-
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী (০.২৫%)।
-
-
বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা (৪,৮৩,৩৬৫ জন)।
-
অন্যান্য প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী:
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯ জন
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০ জন
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬ জন
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮ জন
-
গারো: ৭৬,৮৫৪ জন
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট।

0
Updated: 5 days ago