A
দিগদর্শন
B
সমাচার দর্পণ
C
দি ইস্ট ইন্ডিয়ান
D
জ্ঞানাণ্বেষণ
উত্তরের বিবরণ
• হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও 'ডেইলি দি ইস্ট ইন্ডিয়ান' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
• হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও:
- ডিরোজিওর পূর্ণ নাম- হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও।
- তিনি একজন ইউরেশীয় তরুণ কবি, যুক্তিবাদী, চিন্তাবিদ ও শিক্ষক।
- মাত্র সতেরো বছর বয়সে হিন্দু কলেজের (বর্তমান নাম প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষক নিযুক্ত হন।
- 'ইয়ং বেঙ্গল' আন্দোলনের প্রবক্তা ছিলেন হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও।
- তিনি 'ডেইলি দি ইস্ট ইন্ডিয়ান' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর।

0
Updated: 2 months ago
Related MCQ
'বাংলা একাডেমী সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধান'-এর সম্পাদক কে?
Created: 2 weeks ago
A
মুহম্মদ আব্দুল হাই
B
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
C
মুহম্মদ এনামুল হক
D
আহমদ শরীফ
বাংলা একাডেমি ‘সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধান’-এর সম্পাদক ছিলেন আহমদ শরীফ। ২০০৯ সালের মধ্যে বাংলা একাডেমি অভিধান ও শব্দকোষ মিলিয়ে প্রায় ৭০টির মতো অভিধান প্রকাশ করেছে। এইসব অভিধানের মধ্যে ক্ষুদ্র পরিভাষাকোষ থেকে শুরু করে বহুখণ্ডে প্রকাশিত বৃহৎ অভিধানও রয়েছে।
নিম্নে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত কিছু উল্লেখযোগ্য অভিধানের নাম দেওয়া হলো—
-
আঞ্চলিক ভাষার অভিধান : প্রণেতা– ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
-
চরিতাভিধান : সম্পাদনা– শামসুজ্জামান খান ও অন্যান্য
-
উচ্চারণ অভিধান : প্রণেতা– নরেন বিশ্বাস
-
সমকালীন বাংলা ভাষার অভিধান (দুই খণ্ড) : সংকলক– আবু ইসহাক (প্রকাশকাল: ১৯৯৩ ও ১৯৯৮)
-
বানান অভিধান : প্রণেতা– জামিল চৌধুরী
-
লেখক অভিধান : সম্পাদনা– আশফাক-উল-আলম ও সহযোগীরা
-
মধ্যযুগের বাংলা ভাষার অভিধান : প্রণেতা– মোহাম্মদ আবদুল কাইউম এবং অন্যান্য
তথ্যসূত্র: ড. সৌমিত্র শেখর সম্পাদিত বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা এবং বাংলা একাডেমির সরকারি ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 weeks ago
'বঙ্গদর্শন' পত্রিকার প্রথম সম্পাদক কে ছিলেন?
Created: 1 week ago
A
প্যারীচাঁদ মিত্র
B
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
C
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
প্রমথ চৌধুরী
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ১৮৭২ সালে প্রকাশিত ‘বঙ্গদর্শন’ ছিল উনিশ শতকের বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতির এক গুরুত্বপূর্ণ মোড়।
বাংলা গদ্যভাষার বিকাশে এ পত্রিকার অবদান অনস্বীকার্য। যদিও এটি প্রথম পর্যায়ে মাত্র চার বছর (১৮৭২–১৮৭৬) নিয়মিত প্রকাশ পেয়েছিল, তবুও তার প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী।
‘বঙ্গদর্শন’-এর ভাষা ছিল উৎকর্ষমান সাধু বাংলা, যা তৎকালীন শিক্ষিত সমাজের রুচির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই পত্রিকায় সাহিত্য, সমাজনীতি, ধর্মতত্ত্ব, দর্শন, রাজনীতি ও বিজ্ঞানের উপর বহু তথ্যবহুল ও বিশ্লেষণধর্মী রচনা প্রকাশিত হতো।
এর মাধ্যমে বাঙালি মধ্যবিত্ত সমাজ প্রথম আধুনিক চেতনার প্রকাশের সুযোগ পায়। তাই একে শিক্ষিত বাঙালির প্রথম মুখপত্র বললে অত্যুক্তি হয় না।
বঙ্কিমচন্দ্র ছাড়াও গঙ্গাচরণ, রামদাস সেন, অক্ষয় কুমার সরকার ও চন্দ্রনাথ বসুর মতো জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিত্বরা নিয়মিত এই পত্রিকায় লেখালেখি করতেন।
পরবর্তীকালে বঙ্কিমচন্দ্রের দুই ভাই—সঞ্জীবচন্দ্র ও শ্রীশচন্দ্র—কিছুদিন এই পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেন।
দীর্ঘ বিরতির পর, ২০০০ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের নৈহাটিতে অবস্থিত বঙ্কিমভবন গবেষণাকেন্দ্র ‘বঙ্গদর্শন’-কে নতুন আঙ্গিকে ষাণ্মাসিক পত্রিকা হিসেবে পুনঃপ্রকাশ করছে। এই নবযাত্রা ‘বঙ্গদর্শন’-এর ঐতিহ্য ও তাৎপর্যকে আরও প্রসারিত করছে।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা - ড. সৌমিত্র শেখর; বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 week ago
সওগাত পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
Created: 2 weeks ago
A
মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন
B
আবুল কালাম শামসুদ্দীন
C
কাজী আব্দুল ওদুদ
D
সিকান্দার আবু জাফর
'সওগাত' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন।
‘সওগাত’ পত্রিকাটি ১৩২৫ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে (১৯১৮ সাল) কলকাতা থেকে মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়।
এর প্রধান লেখকদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। করাচিতে বেঙ্গল রেজিমেন্টে কর্মরত অবস্থায় তিনি ‘বাউন্ডুলের আত্মকাহিনী’ নামক একটি ছোট গল্প পাঠিয়েছিলেন, যা তার সওগাতে প্রকাশিত প্রথম রচনা ছিল।
সওগাত পত্রিকার অন্যান্য প্রখ্যাত লেখকদের মধ্যে ছিলেন বেগম রোকেয়া, কাজী আবদুল ওদুদ, আবুল কালাম শামসুদ্দীন, আবুল মনসুর আহমদ এবং আবুল ফজল।
এছাড়াও, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরও এই পত্রিকায় তাদের লেখা প্রকাশ করেছিলেন।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর, বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 weeks ago