ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ২০২৫-এ কোন ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে? [আগস্ট, ২০২৫]
A
চেলসি
B
পিএসজি
C
রিয়াল মাদ্রিদ
D
বায়ার্ন মিউনিখ
উত্তরের বিবরণ
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ২০২৫ – সংক্ষিপ্ত তথ্য
-
আসরের সংখ্যা: ২১তম
-
তারিখ: জুন–জুলাই, ২০২৫
-
আয়োজক দেশ: যুক্তরাষ্ট্র
-
অংশগ্রহণকারী ক্লাব: ৩২টি
-
ফাইনাল ম্যাচ: ১৩ জুলাই, ২০২৫, মেটলাইফ স্টেডিয়াম, নিউজার্সি
-
চ্যাম্পিয়ন: চেলসি (ইংল্যান্ড)
-
রানারআপ: পিএসজি (Paris Saint-Germain)
-
ফাইনাল ফলাফল: চেলসি ৩–০ পিএসজি
-
ফাইনালের সেরা খেলোয়াড়: কোল পামার (চেলসি)
-
সেরা খেলোয়াড় (গোল্ডেন বল): কোল পামার (চেলসি)
-
সর্বোচ্চ গোলদাতা (গোল্ডেন বুট): গঞ্জালো গার্সিয়া (রিয়াল মাদ্রিদ) – ৪ গোল
-
সেরা গোলরক্ষক (গোল্ডেন গ্লাভ): রবার্ট সানচেজ (চেলসি)

0
Updated: 2 months ago
১) মঙ্গলকাব্যের কবি নয় কে?
Created: 2 months ago
A
ঘনরাম চক্রবর্তী
B
জয়দেব
C
দ্বিজমাধম
D
মানিক দত্ত
মঙ্গলকাব্য
বাংলা সাহিত্যের প্রথম ও নিজস্ব কাহিনিকাব্য হিসেবে মঙ্গলকাব্যকে ধরা হয়। এটি দেবমাহাত্ম্য ও সমাজচিত্রভিত্তিক কাব্যের এক গুরুত্বপূর্ণ ধারা। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতক থেকে আঠারো শতকের শেষ পর্যন্ত এই ধরনের কাব্য রচিত হয়েছে।
প্রায় সব মঙ্গলকাব্যের কবিই স্বপ্নে দেবতাদের নির্দেশ পেয়ে কাব্য রচনা করেছেন। মঙ্গলকাব্যের তিনটি প্রধান শাখা হলো—
-
মনসামঙ্গল
-
চণ্ডীমঙ্গল
-
ধর্মমঙ্গল
এ কাব্যের প্রধান দেবতা ও দেবীরা হচ্ছেন মনসা, চণ্ডী এবং ধর্মঠাকুর। এর মধ্যে মনসা ও চণ্ডী—এই দুই স্ত্রীদেবতার প্রাধান্য বেশি। মঙ্গলকাব্যের দেব-দেবীরা মূলত অনার্য সংস্কৃতির দেবতা।
একটি পূর্ণাঙ্গ মঙ্গলকাব্যে সাধারণত পাঁচটি অংশ থাকে—
-
বন্দনা
-
আত্মপরিচয়
-
দেবখণ্ড
-
মর্ত্যখণ্ড
-
শ্রুতিফল
মোট ৬২ জন মঙ্গলকাব্য কবির সন্ধান পাওয়া গেছে। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—
-
কানাহারি দত্ত
-
মানিক দত্ত
-
ভারতচন্দ্র
-
দ্বিজমাধব
-
ঘনরাম চক্রবর্তী
চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারায় দ্বিজমাধবকে ‘স্বভাবকবি’ বলা হয়।
অন্যদিকে, জয়দেব মঙ্গলকাব্যের কবি নন; তিনি ছিলেন বৈষ্ণব পদাবলীর কবি।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 2 months ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর রচিত কোন গ্রন্থটি সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে উৎসর্গ?
Created: 1 month ago
A
খেয়া
B
বিশ্বপরিচয়
C
পরিশেষ
D
ঘরে বাইরে
‘বিশ্বপরিচয়’ প্রবন্ধ
-
‘বিশ্বপরিচয়’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি বিজ্ঞানবিষয়ক গ্রন্থ।
-
গ্রন্থটি রবীন্দ্রনাথের ভাষারীতি ও বিজ্ঞানচিন্তার এক মূল্যবান নিদর্শন।
-
এটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৩৭ সালে।
-
রবীন্দ্রনাথ এই গ্রন্থটি উৎসর্গ করেছিলেন বিখ্যাত বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে।
রবীন্দ্রনাথের অন্যান্য গ্রন্থের উৎসর্গপত্র
-
‘খেয়া’ কাব্যগ্রন্থ উৎসর্গ করা হয়েছিল জগদীশ বসুকে।
-
‘পরিশেষ’ কাব্যগ্রন্থ উৎসর্গ করেছিলেন অতুলপ্রসাদ সেনকে।
-
‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাস উৎসর্গ করেছিলেন প্রমথ চৌধুরীকে।
উৎস: ‘বিশ্বপরিচয়’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা

0
Updated: 1 month ago
কাকে যুগসন্ধিক্ষণের কবি বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
B
মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
C
ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
D
বিহারীলাল চক্রবর্তী
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২–১৮৫৯)
-
জন্ম: ১৮১২, শিয়ালডাঙ্গা, কাঁচড়াপাড়া, পশ্চিমবঙ্গ।
-
পরিচয়: কবি ও সাংবাদিক।
-
ছদ্মনাম: ভ্রমণকারী বন্ধু।
-
সাহিত্যিক বৈশিষ্ট্য:
-
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যুগসন্ধির কবি (মধ্যযুগ ও আধুনিক যুগের সংযোগকারী)।
-
রচনার বিষয়বস্তু সমকালের সামাজিক ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, কিন্তু ভাষা, ছন্দ ও অলঙ্কারে মধ্যযুগীয় ধারা।
-
ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ তাঁর কাব্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য।
-
সাংবাদিকতা
-
সংবাদ প্রভাকর (১৮৩১ সালে সাপ্তাহিক, ১৮৩৯ সাল থেকে দৈনিক)—প্রথম বাংলা দৈনিক পত্রিকা।
-
এছাড়াও সম্পাদনা করেছেন:
-
সংবাদ রত্নাবলী
-
পাষণ্ডপীড়ন
-
সংবাদ সাধুরঞ্জন
-
অবদান
-
লুপ্তপ্রায় কবিয়ালদের জীবনী সংগ্রহ ও প্রকাশ তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি।
-
মৃত্যু: ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে।

0
Updated: 1 month ago