জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন প্রতিবেদন- ২০২৫ এ বাংলাদেশের অবস্থান কততম? [আগস্ট, ২০২৫]
A
১০৪তম
B
১১৪তম
C
১২৪তম
D
১৩৪তম
উত্তরের বিবরণ
টেকসই উন্নয়ন প্রতিবেদন ২০২৫
-
প্রতিবেদনের শিরোনাম: Sustainable Development Report 2025
-
প্রকাশকাল: জুলাই, ২০২৫
-
প্রকাশক: জাতিসংঘের Sustainable Development Solutions Network (SDSN)
-
অন্তর্ভুক্ত দেশ: ১৬৭টি
শীর্ষ ৩ দেশ:
১. ফিনল্যান্ড
২. সুইডেন
৩. ডেনমার্ক
সর্বনিম্ন ৩ দেশ:
১৬৫. শাদ
১৬৬. মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র
১৬৭. দক্ষিণ সুদান

0
Updated: 2 months ago
চর্যাপদের পুথি থেকে কোন শাসন আমলে বাঙালির সমাজ ও সংস্কৃতির পরিচয় পাওয়া যায়?
Created: 1 month ago
A
মৌর্য
B
গুপ্ত
C
সেন
D
পাল
চর্যাপদ
-
সংজ্ঞা: বাংলা সাহিত্যের আদি যুগের একমাত্র লিখিত নিদর্শন।
-
আবিষ্কার: ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদের পুথি আবিষ্কার করেন।
-
প্রকাশনা: তাঁর সম্পাদনায় ৪৭টি পদবিশিষ্ট পুথি ‘হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা’ নামে ১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক প্রকাশিত।
-
নাম ও পরিচয়: পুথির সূচনায় ব্যবহৃত সংস্কৃত শ্লোক থেকে এটি চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয় নামেও পরিচিত। এছাড়া ‘বৌদ্ধগান ও দোহা’ বা ‘চর্যাপদ’ নামেও অভিহিত।
-
অনুবাদ: চর্যাপদকে তিব্বতি ভাষায় অনুবাদ করেছেন কীর্তিচন্দ্র।
-
গুরুত্ব:
-
বাংলা ভাষার আদি স্তরের বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করতে সহায়ক।
-
পালযুগের সাধারণ বাঙালির সামাজিক ও সাংস্কৃতিক চিত্র প্রকাশ করে।
-
বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন হিসেবে এটি প্রাচীন বাঙালির জীবন ও সাধনার অনেক রহস্য উন্মোচন করেছে।
-
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা এবং বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম

0
Updated: 1 month ago
অক্ষয়কুমার অবসর নিলে 'তত্ত্ববোধিনী' পত্রিকার সম্পাদক হন কে?
Created: 1 month ago
A
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
✦ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা
-
প্রকাশকাল: ১৬ আগস্ট, ১৮৪৩ খ্রিস্টাব্দে।
-
প্রতিষ্ঠাতা পৃষ্ঠপোষক: দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
-
প্রথম সম্পাদক: অক্ষয়কুমার দত্ত।
-
সম্পাদনা দায়িত্বকাল: অক্ষয়কুমার দত্ত ১৮৪৩ – ১৮৫৫ পর্যন্ত।
-
বৈশিষ্ট্য:
-
উদার, বিজ্ঞানমনস্ক ও দেশসচেতন পত্রিকা।
-
বাঙালি সমাজে জাগরণ ও আধুনিক চিন্তার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
-
পরবর্তী সম্পাদক: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
-
বিশেষ তথ্য: অক্ষয়কুমারের সম্পাদনা-কালকে পত্রিকার স্বর্ণযুগ বলা হয়।

0
Updated: 1 month ago
চণ্ডীমঙ্গল ধারার প্রধান কবির নাম -
Created: 2 months ago
A
মানিক দত্ত
B
বিজয়গুপ্ত
C
মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
D
কানা হরিদত্ত
চণ্ডীমঙ্গল কাব্য
‘চণ্ডীমঙ্গল’ হলো চণ্ডী নামক লৌকিক-পৌরাণিক দেবীর পূজা প্রচারের কাহিনি অবলম্বনে রচিত মঙ্গলকাব্য।
এই কাব্যের আদি কবি মানিক দত্ত—চতুর্দশ শতকের কবি। তবে চণ্ডীমঙ্গল ধারার প্রধান কবি হলেন মুকুন্দরাম চক্রবর্তী, যিনি ষোড়শ শতকে এই ধারার শ্রেষ্ঠ রূপ দেন। কাব্যটি মূলত দুইটি কাহিনি নিয়ে গঠিত।
কাহিনি সংক্ষেপ
চণ্ডীর ইচ্ছা হয়েছিল পৃথিবীতে তাঁর পূজা প্রচার করার। এজন্য তিনি স্বামী শিবকে অনুরোধ করেন, শিবের একনিষ্ঠ ভক্ত নীলাম্বরকে পৃথিবীতে পাঠাতে। কিন্তু বিনা অপরাধে পাঠাতে শিব রাজি হননি।
পরে চণ্ডী ষড়যন্ত্র করে নীলাম্বরকে পৃথিবীতে পাঠান। নীলাম্বর জন্ম নেন কালকেতু নামে, ব্যাধ ধর্মকেতুর ঘরে। স্বর্গে তাঁর স্ত্রী ছায়া পৃথিবীতে জন্ম নেন ফুল্লুরা নামে।

0
Updated: 2 months ago