‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্য কোথায় অবস্থিত?
A
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
B
ঢাকা সেনানিবাসে
C
জয়দেবপুর চৌরাস্তায়
D
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে
উত্তরের বিবরণ
ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান
-
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্য তাঁর সৃষ্টি।
-
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক অধিকাংশ ভাস্কর্য তাঁর হাতে নির্মিত।
-
স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে ভাস্কর আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে মিলিত হয়ে জয়দেবপুর চৌরাস্তায় ‘জাগ্রত চৌরঙ্গী’ ভাস্কর্য নির্মাণে কাজ করেন। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রথম ভাস্কর্য।
-
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য:
-
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে ‘জাগ্রত বাংলা’
-
ঢাকা সেনানিবাসে ‘বিজয় কেতন’
-
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘স্বাধীনতা চিরন্তন’
-
আগারগাঁওয়ে সরকারি কর্মকমিশন প্রাঙ্গণে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী’
-
মাদারীপুরে ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম’
-
জীবনবৃত্তান্ত:
-
জন্ম: ১৯৪৬ সালের ১৬ মার্চ, কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদি উপজেলার সহশ্রাম গ্রাম।
-
সম্মাননা: ২০০৬ সালে শিল্পকলায় অবদানের জন্য একুশে পদক।
-
মৃত্যু: ২০ জুলাই, ২০২৫, ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে, বয়স ৭৯ বছর।

0
Updated: 2 months ago
কোন লেখক পঞ্চপাণ্ডবদের অন্তর্ভুক্ত নয়?
Created: 1 month ago
A
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
B
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
C
অমিয় চক্রবর্তী
D
বিষ্ণু দে

0
Updated: 1 month ago
পদসঙ্গীত ধারার রূপকার ছিলেন কে?
Created: 3 weeks ago
A
জয়দেব
B
গোবিন্দদাস
C
বিদ্যাপতি
D
চণ্ডীদাস
বিদ্যাপতি বাংলা সাহিত্যে এক গুরুত্বপূর্ণ নাম, যদিও তিনি বাঙালি কবি ছিলেন না। তাঁর পদসঙ্গীত ও বৈষ্ণব কবিতা বাংলা সাহিত্যের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করেছে। বিশেষত রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক ব্রজবুলি পদ রচনায় তিনি অসাধারণ কৃতিত্ব দেখিয়েছেন।
-
বিদ্যাপতি বৈষ্ণব কবি এবং পদসঙ্গীত ধারার রূপকার হিসেবে পরিচিত।
-
তিনি মৈথিলি মাতৃভাষা ছাড়াও সংস্কৃত, অবহট্ঠট ও ব্রজবুলি ভাষায় পদাবলি রচনা করেন।
-
শৈব বংশে জন্মগ্রহণ করায় বহু শৈবসঙ্গীতও রচনা করেছিলেন।
-
তিনি ‘মৈথিল কোকিল’ ও ‘অভিনব জয়দেব’ নামে খ্যাত। অন্যান্য উপাধির মধ্যে ছিল নব কবিশেখর, কবিরঞ্জন, কবিকণ্ঠহার, পণ্ডিত ঠাকুর, সদুপাধ্যায় ও রাজপণ্ডিত।
-
তাঁর শ্রেষ্ঠ কীর্তি ব্রজবুলিতে রচিত রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক পদাবলি। বিদ্যাপতি সহস্রাধিক পদ রচনা করেছিলেন, যার মধ্যে পাঁচ শতাধিক পদে রাধাকৃষ্ণের উল্লেখ রয়েছে। অন্য পদগুলিতেও প্রেমলীলা বিষয়ক ধারা বহন করে।
-
মিথিলার রাজসভায় তিনি সংস্কৃত ও প্রাকৃত সাহিত্যের ভাষা, ছন্দ, শব্দ ও অলঙ্কারের ভাণ্ডার থেকে প্রেরণা নিয়ে রাধার প্রেমকে বর্ণনা করেন।
-
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, “বিদ্যাপতির কবিতা স্বর্ণহার, বিদ্যাপতির গান মুরজবীণাসঙ্গিনী স্ত্রীকণ্ঠগীতি।”
-
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিদ্যাপতির কাব্যকে “রাজকণ্ঠের মণিমালা” বলে অভিহিত করেছেন।

0
Updated: 3 weeks ago
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম ভ্রমণকাহিনি কোনটি?
Created: 1 month ago
A
পশ্চিম যাত্রীর ডায়েরী
B
য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র
C
জাভা যাত্রীর পত্র
D
জাপান যাত্রী
‘য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র’
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম ভ্রমণকাহিনি।
চলিত ভাষায় রচিত, এবং এখানেই রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার চলিতরীতির প্রবর্তন করেন।
প্রথম প্রকাশিত হয় ভারতী পত্রিকায় (১৮৮১ সালে)।
কাহিনি সংক্ষেপ
১৮৭৮ সালের সেপ্টেম্বরে সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ইংল্যান্ড যান।
কিছুদিন ব্রাইটনের একটি পাবলিক স্কুলে এবং পরে লন্ডনের ইউনিভার্সিটি কলেজে পড়াশোনা করেন।
পড়াশোনা সম্পূর্ণ না করে দেড় বছর পর তিনি দেশে ফেরেন।
সে সময় ইউরোপের সমাজ ও জীবনকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, যার প্রতিফলন দেখা যায় তাঁর য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র গ্রন্থে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভ্রমণকাহিনি
য়ুরোপ প্রবাসীর পত্র
য়ুরোপ যাত্রীর ডায়েরী
পথের সঞ্চয়
জাপান যাত্রী
পশ্চিম যাত্রীর ডায়েরী
জাভা যাত্রীর পত্র
রাশিয়ার চিঠি
পারস্য যাত্রী

0
Updated: 1 month ago