বাংলাদেশে কয়টি উপজাতীয় প্রতিষ্ঠান আছে?
A
৮ টি
B
৫ টি
C
৪ টি
D
৩ টি
উত্তরের বিবরণ
[এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা পরিবর্তনশীল। পরিবর্তনশীল তথ্যগুলো অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য থেকে দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন। অপশনে সঠিক উত্তর না থাকায় প্রশ্নটি বাতিল করা হলো।]
বাংলাদেশে বর্তমানে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে মোট ১০টি উপজাতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো হলো:
১. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, বিরিশিরি (নেত্রকোনা)
২. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, রাঙ্গামাটি
৩. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, বান্দরবান
৪. কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, কক্সবাজার
৫. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি
৬. রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, রাজশাহী
৭. মনিপুরী ললিতকলা একাডেমি, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
৮. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, হালুয়াঘাট
৯. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, দিনাজপুর
১০. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, নওগাঁ
২. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, রাঙ্গামাটি
৩. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, বান্দরবান
৪. কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, কক্সবাজার
৫. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি
৬. রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমি, রাজশাহী
৭. মনিপুরী ললিতকলা একাডেমি, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
৮. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, হালুয়াঘাট
৯. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, দিনাজপুর
১০. ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, নওগাঁ

0
Updated: 2 months ago
[তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে ব্যাখ্যা থেকে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন।] বাংলাদেশে কয়টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে?
Created: 2 months ago
A
১৪ টি
B
২৪ টি
C
৩৪ টি
D
৫০ টি (ব্যাখ্যা দেখুন)
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
বাংলাদেশে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বর্তমানে ৫৭টি। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সরকার কর্তৃক অর্থায়িত ও পরিচালিত হয় এবং উচ্চশিক্ষার জন্য প্রধান প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে।
এগুলোর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৪টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯টি, খুলনা বিভাগে ৭টি, রাজশাহী বিভাগে ৬টি, ময়মনসিংহ, রংপুর ও সিলেট বিভাগে ৪টি করে এবং বরিশাল বিভাগে ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ।

0
Updated: 2 months ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৪(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, প্রজাতন্ত্রের জাতীয় সঙ্গীত 'আমার সোনার বাংলা'র প্রথম কত চরণ নেওয়া হয়?
Created: 3 weeks ago
A
৮
B
১০
C
১২
D
১৪
বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম ভাগ, ৪ নং অনুচ্ছেদে দেশের জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক সম্পর্কিত বিধানাবলী সংরক্ষিত আছে।
-
জাতীয় সঙ্গীত: প্রজাতন্ত্রের জাতীয় সঙ্গীত হলো **‘আমার সোনার বাংলা’**র প্রথম দশ চরণ।
-
জাতীয় পতাকা: সবুজ ক্ষেত্রের উপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত।
-
জাতীয় প্রতীক: উভয় পার্শ্বে ধান্যশীর্ষবেষ্টিত, পানিতে ভাসমান জাতীয় পুষ্প শাপলা, যার শীর্ষদেশে পাটগাছের তিনটি পরস্পর সংযুক্ত পত্র এবং উভয় পার্শ্বে দুইটি করে তারকা।
-
উপরোক্ত সব দফা-সাপেক্ষে জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক সম্পর্কিত অন্যান্য বিধানাবলী আইন দ্বারা নির্ধারিত হবে।
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম মুসলিম দেশ কোনটি?
Created: 2 days ago
A
মিসর
B
ইরান
C
ইরাক
D
তুরস্ক
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের পর অর্জিত হয়। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণ করলে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বাধীনতার পূর্ণ স্বীকৃতি পেতে কিছুটা সময় লেগেছিল। বিশ্বজুড়ে দেশগুলো একে একে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে শুরু করে। এর মধ্যে মুসলিম বিশ্বের মধ্যে প্রথম দেশ হিসেবে ইরাক বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে, যা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সৃষ্টি করে।
১. স্বীকৃতির প্রেক্ষাপট:
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য সক্রিয় কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করে। তখন বিশ্বরাজনীতি ঠান্ডা যুদ্ধের প্রভাবে বিভক্ত ছিল—একদিকে যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান ব্লক, অন্যদিকে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও তার মিত্ররা। পাকিস্তান যেহেতু মুসলিম বিশ্বের একটি প্রধান দেশ ছিল, তাই অনেক ইসলামিক দেশ প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে দ্বিধাগ্রস্ত ছিল। কিন্তু ইরাক বাংলাদেশের ন্যায্য স্বাধীনতার আন্দোলনকে সমর্থন করে স্বীকৃতি দেওয়ার সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
২. ইরাকের স্বীকৃতির তারিখ ও তাৎপর্য:
১৯৭২ সালের শুরুতে ইরাক আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। এটি ছিল মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের জন্য প্রথম কূটনৈতিক স্বীকৃতি। এই স্বীকৃতির মাধ্যমে ইরাক প্রমাণ করে যে, মানবিক মূল্যবোধ ও জনগণের স্বাধীনতার অধিকারের প্রতি তাদের শ্রদ্ধা রয়েছে। এটি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতিকে আরও শক্তিশালী করে তোলে এবং অন্যান্য মুসলিম দেশগুলোকেও বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে উৎসাহিত করে।
৩. ইরাকের অবস্থান ও কূটনৈতিক সাহসিকতা:
ইরাক সে সময় আরব লীগের সদস্য এবং মুসলিম বিশ্বের একটি প্রভাবশালী দেশ ছিল। পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখার পরও ইরাক বাংলাদেশের প্রতি সহানুভূতিশীল ভূমিকা নেয়। তারা মনে করেছিল, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে তাদের জনগণের অধিকার ও আত্মনিয়ন্ত্রণের আন্দোলনে সফল হয়েছে—তাই এই স্বীকৃতি ন্যায়বিচারের প্রতিফলন।
৪. বাংলাদেশের জন্য তাৎপর্য:
-
এই স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশ মুসলিম বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে।
-
অন্য মুসলিম দেশ যেমন মিশর, তিউনিসিয়া, ও আলজেরিয়াও পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে অনুপ্রাণিত হয়।
-
এটি বাংলাদেশের কূটনৈতিক সাফল্যের সূচনা এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মর্যাদা প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত করে।
-
ইরাকের এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ন্যায্যতা ও বৈধতা আরও জোরালোভাবে তুলে ধরে।
৫. ঐতিহাসিক প্রভাব:
ইরাকের এই পদক্ষেপ শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি ছিল এক ধরনের নৈতিক সমর্থন বাংলাদেশের জনগণের প্রতি। এর মাধ্যমে বিশ্ব বুঝেছিল যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ছিল গণমানুষের মুক্তির আন্দোলন, কোনো বিচ্ছিন্ন বিদ্রোহ নয়।
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম মুসলিম দেশ হিসেবে ইরাক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। তাদের এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের কূটনৈতিক পরিচিতিকে বিশ্বমঞ্চে দৃঢ় করে তোলে। ইরাকের এই সাহসী ও মানবিক সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় অধ্যায় হিসেবে চিরকাল স্মরণীয় থাকবে।

0
Updated: 2 days ago