বাদুড় অন্ধকারে চলাফেরা করার সময় কিভাবে দিক নির্ণয় করে?
A
সবগুলোই ঠিক
B
আলট্রাসনিক শব্দের মাধ্যমে
C
ঘ্রাণ শক্তির মাধ্যমে
D
চোখে দেখে
উত্তরের বিবরণ
বাদুড় অন্ধকারে দিক নির্ণয়, শিকার খোঁজা এবং বাধা এড়ানোর জন্য ইকোলোকেশন বা অতিস্বনক তরঙ্গের প্রতিধ্বনি ব্যবহার করে। এই পদ্ধতি তাদের চোখের পরিবর্তে শ্রবণ ইন্দ্রিয়কে বেশি কার্যকর করে তোলে এবং নিশাচর প্রাণী হিসেবে পরিবেশে টিকে থাকতে সহায়তা করে।
• বাদুড় মুখ বা নাক দিয়ে আলট্রাসনিক শব্দ উৎপন্ন করে যা মানুষের কানে শোনা যায় না
• এই শব্দ কোনো বস্তুতে আঘাত করলে প্রতিধ্বনি হয়ে ফিরে আসে এবং বাদুড় সেই প্রতিধ্বনির ভিত্তিতে দূরত্ব, আকার ও দিক নির্ধারণ করে
• ইকোলোকেশনের মাধ্যমে বাদুড় দ্রুত উড়ে চলার সময়ও বাধা এড়িয়ে খাদ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়
• এই প্রক্রিয়া আধুনিক প্রযুক্তি যেমন সোনার ও রাডার ব্যবস্থার ভিত্তি হিসেবেও বিবেচিত হয়
0
Updated: 7 hours ago
কোন মাধ্যমে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি?
Created: 13 hours ago
A
পানি
B
শূন্যতা
C
লোহা
D
বাতাস
শব্দ তরঙ্গ বিভিন্ন মাধ্যমে ভিন্ন গতিতে চলাচল করে এবং কঠিন পদার্থে কণাগুলোর ঘনত্ব ও স্থিতিস্থাপকতা বেশি হওয়ায় সেখানে শব্দের গতি সর্বাধিক হয়। লোহা একটি কঠিন ধাতব উপাদান হওয়ায় শব্দ এর মধ্য দিয়ে দ্রুত সঞ্চারিত হয়।
• শব্দের গতি মূলত মাধ্যমের ঘনত্ব ও স্থিতিস্থাপকতার ওপর নির্ভর করে।
• গ্যাসে কণাগুলোর দূরত্ব বেশি হওয়ায় শব্দের গতি কম, তরলে মাঝারি এবং কঠিনে সর্বোচ্চ।
• লোহায় শব্দের গতি প্রায় ৫,০০০ মিটার/সেকেন্ড, যা বাতাসের তুলনায় বহু গুণ বেশি।
• কঠিন পদার্থে কণাগুলো ঘনভাবে সাজানো থাকায় কম্পন দ্রুত এক কণা থেকে অন্য কণায় পৌঁছে যায়।
• এই বৈশিষ্ট্যের কারণে ইঞ্জিনিয়ারিং, সোনার প্রযুক্তি এবং যান্ত্রিক ত্রুটি সনাক্তকরণে শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করা হয়।
0
Updated: 13 hours ago