"সূর্যাস্ত আইন" কত সালে প্রণীত হয়?
A
১৭৮৭
B
১৭৯৩
C
১৮০১
D
১৮১০
উত্তরের বিবরণ
সূর্যাস্ত আইন (Sunset Law) প্রাচীন ব্রিটিশ শাসনের সময় প্রণীত একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন। এটি নির্দিষ্ট কোনো আইন বা নীতি স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল। আইন প্রণয়নের মাধ্যমে সরকার চাইছিল যে নিয়ম-কানুনগুলো সময়মতো পুনর্মূল্যায়ন ও সংশোধন করা হোক।
-
প্রণয়নের বছর: ১৭৯৩
-
লক্ষ্য: আইনের কার্যকারিতা নির্ধারণের জন্য একটি মেয়াদ নির্ধারণ।
-
প্রভাব: নির্দিষ্ট সময়ের পর আইন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল বা পুনঃসমীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়।
-
গুরুত্ব: এটি আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করেছিল।
-
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: ১৮ শতকের ব্রিটিশ শাসনের সময় এমন আইন প্রচলিত ছিল যাতে প্রশাসন ও বিচার ব্যবস্থায় নিরবচ্ছিন্ন নিয়ন্ত্রণ ও সমীক্ষা নিশ্চিত হয়।
0
Updated: 7 hours ago
‘গজল ডোবা বাধ’ বাংলাদেশের কোন নদীর উজানে অবস্থিত?
Created: 2 weeks ago
A
পদ্মা
B
মেঘনা
C
যমুনা
D
তিস্তা
‘গজল ডোবা বাধ’ বাংলাদেশের তিস্তা নদীর উজানে অবস্থিত। এটি তিস্তা নদীর উপর নির্মিত একটি গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ যা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত। এই বাঁধের মূল উদ্দেশ্য হলো তিস্তা নদীর প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা এবং বন্যার ঝুঁকি কমানো। এছাড়াও, এটি কৃষিকাজের জন্য জল সেচ সরবরাহ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। চলুন, তিস্তা নদী এবং গজল ডোবা বাধ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেখে নিই।
-
তিস্তা নদী: তিস্তা নদী বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে প্রবাহিত প্রধান নদীগুলির মধ্যে অন্যতম। এটি হিমালয় পর্বতের পাদদেশ থেকে উৎপন্ন হয়ে ভারত এবং বাংলাদেশ সীমান্ত বরাবর প্রবাহিত হয়। তিস্তা নদী বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সেচ ব্যবস্থার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
-
গজল ডোবা বাধ: গজল ডোবা বাধ তিস্তা নদীর উপর নির্মিত একটি বাঁধ, যা ১৯৮০-এর দশকে নির্মাণ করা হয়। এটি তিস্তার উজানে অবস্থিত এবং নদীর প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। এই বাঁধটির মাধ্যমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে এবং আঞ্চলিক কৃষিকাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জল সেচ ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।
-
উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব: গজল ডোবা বাধের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে তিস্তা নদীর প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ, বন্যা প্রতিরোধ, এবং কৃষিক্ষেত্রে জল সেচের সুবিধা প্রদান করা। বাঁধটি পানি ব্যবস্থাপনা, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে সাহায্য করে থাকে।
-
অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত প্রভাব: এই বাঁধটি তিস্তা নদী বেসিনের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তবে, কিছু সমালোচনাও রয়েছে, যেমন পরিবেশগত ক্ষতি এবং কিছু স্থানীয় জনগণের উপর এর প্রভাব। তবে, এখনও এটি নদী এলাকার অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছে।
-
গজল ডোবা বাধের অবস্থান: এটি তিস্তা নদীর উপর সিলেট বিভাগের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত। এখান থেকে পানি সেচ কার্যক্রম এবং তিস্তার জলমগ্ন এলাকা থেকে কৃষিকাজের জন্য জল সরবরাহ করা হয়।
গজল ডোবা বাধের নির্মাণ তিস্তা নদীর উপর প্রভাব বিস্তার করেছে, যার ফলে এখানে থাকা জনগণ এবং কৃষকরা সুবিধা পাচ্ছেন। তিস্তা নদী এবং গজল ডোবা বাধ বাংলাদেশের কৃষি ও পানি ব্যবস্থাপনা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
0
Updated: 2 weeks ago
শূন্য সংখ্যার আদি ধারণা কাদের?
Created: 3 weeks ago
A
ভারতীয়
B
আরব
C
গ্রিক
D
চীন
0
Updated: 3 weeks ago
বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো কোন প্রাণীর জিনগত নকশা উন্মোচন করেছেন?
Created: 4 weeks ago
A
গরু
B
ভেড়া
C
ছাগল
D
মহিষ
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো কোনো প্রাণীর জিনগত নকশা উন্মোচন করা হয় কালিগ্রাম বা ‘ব্ল্যাক বেঙ্গল’ ছাগলের, যার পুরো জিনোম সিকুয়েন্স করা হয়েছে। এই সাফল্য চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস ইউনিভার্সিটির গবেষকদের দ্বারা অর্জিত, যেখানে ডঃ আমাম জোনায়েদ সিদ্দিকী নেতৃত্বে কাজ শুরু হয় ।
0
Updated: 4 weeks ago