বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা‑২০২৪ অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কত?
A
১.১২%
B
১.২২%
C
১.৩৩%
D
১.৪০%
উত্তরের বিবরণ
অর্থনৈতিক সমীক্ষা‑২০২৪ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির স্বাভাবিক হার ১.৩৩ শতাংশ। MyExaminer+2মেধাবী+2
এই হার বোঝায় যে প্রতি বছর গড় হিসেবে জনসংখ্যা কিছুটা বাড়ছে, তবে অত্যধিক দ্রুত নয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধির এই ধরণ সাধারণত উন্নয়নশীল দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিকল্পনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক।
-
একটি মধ্যম‑গতির বৃদ্ধির হার হওয়ায় সরকারকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং জনসংখ্যাগত সুবিধা (যেমন স্বাস্থ্য, শিক্ষা) দেওয়ার ক্ষেত্রে পরিকল্পনা করতে হয়।
-
উচ্চ জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার থাকলে শ্রমশক্তি দ্রুত বাড়ে, তবে তা কাজের সুযোগ ও অবকাঠামোর ওপর চাপও বাড়ায়।
-
অন্যদিকে, খুব কম বৃদ্ধির হার ভবিষ্যতে জনবৃদ্ধি কমে গিয়ে জনসংখ্যার বার্ধক্য এবং কর্মক্ষম জনসংখ্যার হ্রাসের সমস্যাও তৈরি করতে পারে।
-
১.৩৩%-এর মত হার দীর্ঘমেয়াদে জনসংখ্যার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হতে পারে, যদি অন্যান্য সামাজিক ও অর্থনৈতিক নীতিগুলো সঠিকভাবে কাজ করে।
0
Updated: 7 hours ago
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোন দিনটিকে 'জাতীয় চা দিবস' হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে?
Created: 1 month ago
A
৪ মে
B
২১ মে
C
২২ জুন
D
২৪ জুন
জাতীয় চা দিবস সম্পর্কে তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে এই দিবসের তারিখ ও প্রেক্ষাপট সম্প্রতি পরিবর্তিত হয়েছে। পূর্বে দেশের মধ্যে জাতীয় চা দিবস প্রতি বছর ৪ জুন পালন করা হতো, কিন্তু বর্তমানে এটি আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরিবর্তন করা হয়েছে।
-
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ২১ মে 'জাতীয় চা দিবস' হিসেবে ঘোষণা করেছে।
-
১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জাতীয় চা পুরস্কার নীতিমালা, ২০২২ সংশোধনের মাধ্যমে এই দিবসের তারিখ পরিবর্তন করেছে।
-
এতদিন ৪ জুন জাতীয় চা দিবস পালন করা হতো।
-
নতুন তারিখটি আন্তর্জাতিক চা দিবসের সঙ্গে মিলিয়ে পরিবর্তন করা হয়েছে।
-
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) ২০২০ সাল থেকে প্রতিবছর ২১ মে International Tea Day হিসেবে পালন করছে।
-
চা উৎপাদনকারী দেশগুলোও ২১ মে আন্তর্জাতিক চা দিবস পালন করে থাকে। বিশ্বের অন্যান্য চা উৎপাদনকারী দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশও এই দিনকে জাতীয় চা দিবস ঘোষণা করেছে।
0
Updated: 1 month ago
যমুনা সার কারখানায় কোন সার উৎপন্ন হয়?
Created: 1 month ago
A
ইউরিয়া
B
টিএসপি
C
ডিএপি
D
সালফেট
যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, যা দেশের কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
প্রতিষ্ঠানটি জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী থানার তারাকান্দি এলাকায়, যমুনা নদী থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
-
এটি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তখন থেকেই সার উৎপাদনে অবদান রেখে আসছে।
-
এই কারখানায় মূলত ইউরিয়া সার (Urea Fertilizer) উৎপাদন করা হয়, যা বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য।
-
ফ্যাক্টরিটির বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ৫,৬১,০০০ মেট্রিক টন, যা দেশের সার চাহিদা পূরণে বড় ভূমিকা রাখে।
0
Updated: 1 month ago
আয়নাঘর কী?
Created: 1 month ago
A
স্বচ্ছ কামরা
B
পরিবেশ বান্ধব কৃষিকাজ
C
গোপন কারাগার
D
একটি হলিউড মুভি
আয়নাঘর বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীর গোয়েন্দা শাখার অধীনে পরিচালিত একটি গোপন আটক কেন্দ্র, যা রাজনৈতিক বিরোধী, সরকার-সমালোচক ও সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের আটক রাখার জন্য ব্যবহৃত হতো।
-
পরিচালনা: সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই (Directorate General of Forces Intelligence) এবং কাউন্টার-টেরোরিজম ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (সিটিআইবি) যৌথভাবে আয়নাঘর পরিচালনা করত।
-
উদ্দেশ্য: সরকার-বিরোধী চক্রান্তে সন্দেহভাজন, সমালোচক, ও ‘চরমপন্থী’ হিসেবে চিহ্নিত ব্যক্তিদের গোপনে আটক রাখা হতো।
-
অবস্থান: এটি ঢাকা সেনানিবাস এলাকায়, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিকটে অবস্থিত। ভবনটিতে কমপক্ষে ১৬টি কক্ষ রয়েছে, প্রতিটি কক্ষে প্রায় ৩০ জন বন্দি রাখার ক্ষমতা ছিল।
-
পরিদর্শন: ২০২৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিদেশি গণমাধ্যমকর্মী ও ভুক্তভোগীদের সঙ্গে নিয়ে আয়নাঘর পরিদর্শন করেন। তিনি আগারগাঁও, কচুক্ষেত ও উত্তরা এলাকার তিনটি স্থানও পরিদর্শন করেন।
0
Updated: 1 month ago