কোন আমলে 'মসলিন কাপড়' ঢাকায় তৈরি হত?
A
সেন আমলে
B
ইংরেজ আমলে
C
পাশ আমলে
D
মুঘল আমলে
উত্তরের বিবরণ
ঢাকার মসলিন কাপড় মুঘল আমলে বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত হয়ে ওঠে, বিশেষত উচ্চমান, নরম বুনন এবং সূক্ষ্মতার জন্য এটি সম্রাটদের রাজকীয় পোশাকে ব্যবহৃত হতো। মসলিনের সূক্ষ্মতা এতটাই ছিল যে এক গজ কাপড় আঙুলের আংটির ভেতরে ঢুকিয়ে রাখা যেত।
• মুগল সম্রাট আকবর ও জাহাঙ্গীরের সময়ে মসলিন উৎপাদন সর্বোচ্চ মর্যাদা পায় এবং রাজকীয় বস্ত্র হিসেবে স্বীকৃত হয়।
• এর মূল উৎপাদন কেন্দ্র ছিল সোনাগাজি, রূপসা, নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার তীরবর্তী অঞ্চল, যেখানে বিশেষ ফুটি তুলা থেকে এটি তৈরি হতো।
• ইউরোপ, তুরস্ক, পারস্য ও আরব বিশ্বের ব্যবসায়ীরা উচ্চ মূল্যে মসলিন রপ্তানি করতেন।
• উপনিবেশিক নীতির কারণে পরবর্তীতে মসলিন শিল্প ধ্বংস হয়ে যায় এবং এর উৎপাদন প্রায় বিলুপ্ত হয়।
0
Updated: 9 hours ago
রাজা টোডরমল কোন মুঘল সম্রাটের অর্থমন্ত্রী ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
শাহজাহান
B
হুমায়ুন
C
আকবর
D
বাবর
সম্রাট আকবরের শাসনকাল ভারতীয় ইতিহাসে মুঘল সাম্রাজ্যের বিস্তার ও সুসংহত করার যুগ হিসেবে পরিচিত। তিনি প্রশাসনিক দক্ষতা, সংস্কারমূলক নীতি এবং সাহিত্য-শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে রাজ্যের শক্তি ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি বৃদ্ধি করেন। নিচে তাঁর শাসনকাল সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো দেওয়া হলো।
-
সম্রাট আকবর ভারতে মুঘল শাসন বিস্তার ও সুদৃঢ় করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন।
-
তাঁর নীতিমালার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল রাজপুত নীতি, ভূমি ব্যবস্থা এবং মনসবদারী প্রথা।
-
ভারতে মুঘল রাজ্য বিস্তারের প্রধান প্রতিবন্ধক ছিল রাজপুত জাতি, যারা জাতিগতভাবে বীর ও স্বজাত্যবোধে সচেতন যোদ্ধা ছিলেন।
-
আকবর প্রশাসনের উচ্চ পদে রাজা টোডরমল, রাজা বিহারী মল, ভগবান দাস এবং মানসিংহকে নিযুক্ত করেন।
-
তিনি কবি, পণ্ডিত ও চিত্রশিল্পীদের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন।
-
রাজপুত নীতি মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি সুদৃঢ় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
সম্রাট আকবরের ভূমি শাসন ব্যবস্থা অনন্য কৃতিত্বের দাবীদার।
-
রাজা টোডরমল সম্রাট আকবরের অর্থমন্ত্রী ছিলেন।
0
Updated: 1 month ago
রাজা টোডরমল কোন মুঘল সম্রাটের অর্থমন্ত্রী ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
শাহজাহান
B
হুমায়ুন
C
আকবর
D
বাবর
সম্রাট আকবরের শাসনকাল ভারতীয় ইতিহাসে মুঘল সাম্রাজ্যের বিস্তার ও সুসংহত করার যুগ হিসেবে পরিচিত। তিনি প্রশাসনিক দক্ষতা, সংস্কারমূলক নীতি এবং সাহিত্য-শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে রাজ্যের শক্তি ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি বৃদ্ধি করেন। নিচে তাঁর শাসনকাল সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো দেওয়া হলো।
-
সম্রাট আকবর ভারতে মুঘল শাসন বিস্তার ও সুদৃঢ় করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন।
-
তাঁর নীতিমালার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল রাজপুত নীতি, ভূমি ব্যবস্থা এবং মনসবদারী প্রথা।
-
ভারতে মুঘল রাজ্য বিস্তারের প্রধান প্রতিবন্ধক ছিল রাজপুত জাতি, যারা জাতিগতভাবে বীর ও স্বজাত্যবোধে সচেতন যোদ্ধা ছিলেন।
-
আকবর প্রশাসনের উচ্চ পদে রাজা টোডরমল, রাজা বিহারী মল, ভগবান দাস এবং মানসিংহকে নিযুক্ত করেন।
-
তিনি কবি, পণ্ডিত ও চিত্রশিল্পীদের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন।
-
রাজপুত নীতি মুঘল সাম্রাজ্যের ভিত্তি সুদৃঢ় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
সম্রাট আকবরের ভূমি শাসন ব্যবস্থা অনন্য কৃতিত্বের দাবীদার।
-
রাজা টোডরমল সম্রাট আকবরের অর্থমন্ত্রী ছিলেন।
0
Updated: 1 month ago
ভারতবর্ষে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন কে?
Created: 2 months ago
A
হুমায়ুন
B
আকবর
C
জাহাঙ্গীর
D
বাবর
জহিরউদ্দীন মুহম্মদ বাবর
-
পরিচিতি: ভারতবর্ষে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠাতা
-
উৎস:
-
পিতার দিক থেকে: তুর্কি তৈমুর লং-এর অধস্তন পঞ্চম পুরুষ
-
মাতার দিক থেকে: চেঙ্গিস খান-এর বংশধর
-
বাবরের রাজবংশকে মুঘল বংশ বলা হয় মোঙ্গলদের সঙ্গে সম্পর্কের কারণে
-
-
জন্ম: ১৪৮৩ খ্রিস্টাব্দ, ফারগানা, মধ্য এশিয়া
-
পিতা: ওমর মির্জা, ফারগানার শাসক
-
উত্তরাধিকার: বাবর পিতার মৃত্যুর পর ১২ বছর বয়সে ফারগানার অধিপতি হন
-
কাবুল জয়:
-
১৫০৪ খ্রিস্টাব্দে উজবেক শাসনের দুর্বলতার সুযোগে প্রথমবার কাবুল জয়
-
কাবুল অধিকারের পর পিতৃসিংহাসন পুনরুদ্ধার ব্যর্থ, ভারতের দিকে মনোযোগ
-
-
ভারতে আগমন:
-
ভারতের শাসক: লোদী সুলতানরা, শেষ সুলতান ইব্রাহিম লোদী
-
ভারতের কেন্দ্রীয় শক্তি দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা
-
0
Updated: 2 months ago