ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ কে নির্মাণ করেন?
A
মির্জা আহমদ জান
B
শাহজাহান
C
তাজউদ্দীন
D
আলী রেজা
উত্তরের বিবরণ
তারা মসজিদ বাংলাদেশের একটি পরিচিত ঐতিহাসিক মসজিদ। এটি স্থানীয় জনগণের জন্য ধর্মীয় উপাসনার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ। মসজিদ নির্মাণের মাধ্যমে ধর্মীয় চেতনা ও সমাজে সহযোগিতার ভাব প্রকাশ পেয়েছে।
-
নির্মাতা: মির্জা আহমদ জান ছিলেন একজন উদ্যোগী ও সমাজসেবী ব্যক্তি।
-
উদ্দেশ্য: মুসলমানদের প্রার্থনার সুবিধা এবং ধর্মীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য।
-
সংস্কৃতি ও স্থাপত্য: মসজিদটি ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যের ছাপ ধারণ করে, স্থানীয় ও ইসলামী নকশার সমন্বয় ঘটানো হয়েছে।
-
সামাজিক গুরুত্ব: স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের একত্রিত হওয়ার স্থান।
-
ঐতিহাসিক প্রভাব: ধর্মীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি অর্জন করেছে।
0
Updated: 15 hours ago
কোন সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার পদ্ধতির পুনঃপ্রবর্তন ঘটে?
Created: 1 month ago
A
৪র্থ সংশোধনী
B
দ্বাদশ সংশোধনী
C
ত্রয়োদশ সংশোধনী
D
ষোড়শ সংশোধনী
দ্বাদশ সংশোধনী বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যার মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে পুনরায় সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৯১ সালের ৬ই আগস্ট জাতীয় সংসদে এই সংশোধনী পাস হয় এবং এর মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার কাঠামোতে মৌলিক পরিবর্তন আসে।
-
দ্বাদশ সংশোধনীর মূল বিষয়বস্তু:
১. রাষ্ট্রপতি হন রাষ্ট্রের সাংবিধানিক প্রধান, অর্থাৎ তিনি রাষ্ট্রের প্রতীকী প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২. প্রধানমন্ত্রী হন রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী বা সরকার প্রধান, যিনি সরকারের কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
৩. মন্ত্রিপরিষদ, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে, জাতীয় সংসদের কাছে দায়বদ্ধ থাকে; অর্থাৎ সরকারের জবাবদিহিতা সংসদের প্রতি প্রতিষ্ঠিত হয়। -
অতিরিক্ত প্রাসঙ্গিক তথ্য:
১. চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে ১৯৭৫ সালে সংসদীয় গণতন্ত্রের পরিবর্তে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল।
২. ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়।
৩. ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের ৭২ এর ৯৬ অনুচ্ছেদ পুনঃস্থাপন করে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
0
Updated: 1 month ago
চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীর বৈশিষ্ট্য কোনটি?
Created: 1 month ago
A
দলীয় সংগঠনবিহীন
B
দলীয় কর্মসূচিবিহীন
C
নির্বাচনে প্রার্থী না দেওয়া
D
উপরের সবগুলো
চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী হলো এমন একটি জনসমষ্টি যারা সরকারি নীতি ও সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়ায় প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করে, মূলত তাদের সমজাতীয় স্বার্থ রক্ষা করার উদ্দেশ্যে।
এই গোষ্ঠীর সদস্য সংখ্যা সাধারণত রাজনৈতিক দলের তুলনায় কম, এবং অভিন্ন স্বার্থের কারণে তারা একত্রিত থাকে। সাংগঠনিক দিক থেকে এগুলো রাজনৈতিক দলের তুলনায় দুর্বল হলেও, তাদের প্রধান লক্ষ্য হলো সরকারি সিদ্ধান্তকে নিজেদের স্বার্থের সুবিধার জন্য প্রভাবিত করা।
• চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীর লক্ষ্য হলো সরকারি নীতি প্রভাবিত করা।
• এটি এমন জনসমষ্টি যারা সমজাতীয় স্বার্থে উদ্বুদ্ধ এবং রাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় প্রভাব বিস্তার করে।
• সদস্য সংখ্যা রাজনৈতিক দলের তুলনায় কম এবং সদস্যরা অভিন্ন স্বার্থের কারণে ঐক্যবদ্ধ থাকে।
• সাংগঠনিক দিক থেকে রাজনৈতিক দলের তুলনায় দুর্বল।
• প্রধান উদ্দেশ্য হলো সরকারি সিদ্ধান্তকে নিজেদের স্বার্থের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা।
চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীর বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:
• দলীয় সংগঠনবিহীন
• দলীয় কর্মসূচিবিহীন
• নির্বাচনে প্রার্থী না দেওয়া
• সরকারি নীতিকে প্রভাবিত করা
• সরাসরি রাজনীতিতে সম্পৃক্ত নয়
• সমজাতীয় মনোভাব
• বেসরকারি সংগঠন
0
Updated: 1 month ago
কতজন নারী ২০২৩ সালে বেগম রোকেয়া পদক পেয়েছেন?
Created: 1 month ago
A
৩
B
৪
C
৫
D
৬
বেগম রোকেয়া পদক ২০২৩ পাঁচজন বিশিষ্ট নারীকে প্রদান করা হয় সমাজ, নারী শিক্ষা, নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ। অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ হাতে পদক প্রদান করেন।
প্রতিজন পদকপ্রাপ্ত পান একটি স্বর্ণপদক, চার লাখ টাকার চেক এবং একটি সনদপত্র।
আয়োজক সংস্থা: মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
উপলক্ষ্য: বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের ১৪৩তম জন্ম ও ৯১তম মৃত্যুবার্ষিকী।পদকপ্রাপ্তরা (২০২৩):
১. খালেদা একরাম (মরণোত্তর) — নারী শিক্ষায় অবদান
২. ডাঃ হালিদা হানুম আক্তার — নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায়
৩. কামরুন্নেসা আশরাফ দিনা (মরণোত্তর) — নারীর আর্থসামাজিক উন্নয়নে
৪. রণিতা বালা — পল্লি উন্নয়নে
৫. নিশাত মজুমদার — নারী জাগরণে উদ্বুদ্ধকরণে
0
Updated: 1 month ago