পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে কী হয়?
A
সূর্য পৃথিবীর নিকটতম হয়
B
দিন ও রাত হয়
C
চাঁদের তাপ বৃদ্ধি পায়
D
রাত্রি দীর্ঘ হয়
উত্তরের বিবরণ
পৃথিবীর নিজের অক্ষের উপর ঘূর্ণনকে আহ্নিক ঘূর্ণন বলা হয়, এবং এই ঘূর্ণনের ফলেই দিন ও রাতের সৃষ্টি ঘটে। পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ঘোরে, ফলে সূর্যের আলো এক অংশে পড়লে সেখানে দিন এবং অপর অংশে আলো না পৌঁছালে সেখানে রাত হয়।
• পৃথিবী একটি কৌণিক অক্ষের ওপর প্রায় ২৪ ঘণ্টায় একবার পূর্ণ ঘূর্ণন সম্পন্ন করে, যা দিন-পৃথিবীর সময়ের মূল ভিত্তি।
• সূর্যের দিকে মুখ করা অংশ আলোকিত থাকায় সেখানে দিন হয় এবং বিপরীত দিক অন্ধকারে থাকায় রাত হয়।
• এই ঘূর্ণনের ফলে সূর্য পূর্ব দিকে উদয় ও পশ্চিমে অস্ত যাচ্ছে বলে মনে হয়, যদিও আসলে পৃথিবীই ঘুরছে।
• যদি পৃথিবী ঘূর্ণন বন্ধ করত, তবে একপাশে স্থায়ী দিন এবং অন্য পাশে স্থায়ী রাত সৃষ্টি হতো, যা জীবজগতের জন্য বিপজ্জনক হতো।
0
Updated: 7 hours ago
সবচেয়ে বড় দিন কোনটি?
Created: 3 days ago
A
২২ ডিসেম্বর
B
২১ মার্চ
C
২৩ সেপ্টেম্বর
D
২১ জুন
পৃথিবীর ঘূর্ণন অক্ষ হেলে থাকার কারণে বছরের বিভিন্ন সময়ে সূর্যের অবস্থান পরিবর্তিত হয় এবং ফলস্বরূপ দিন-রাত্রির দৈর্ঘ্য ভিন্ন হয়। তবে বছরে দুটি দিন এমন আসে যখন পৃথিবীর সর্বত্র দিন ও রাত প্রায় সমান থাকে, এগুলোকে বলা হয় বিষুব। এই দিনগুলো ঘটে ২১ মার্চ এবং ২৩ সেপ্টেম্বর। আবার সূর্য যখন কর্কটক্রান্তি রেখার উপর অবস্থান করে তখন হয় গ্রীষ্মকালীন অয়ন এবং এদিন উত্তর গোলার্ধে সবচেয়ে বড় দিন হয়, যা ঘটে ২১ জুন। অপরদিকে সূর্য মকরক্রান্তি রেখার উপর এলে ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধে সবচেয়ে বড় দিন হয় এবং সেই সঙ্গে রাত সবচেয়ে ছোট হয়।
0
Updated: 3 days ago
দুটি স্থানের দ্রাঘিমার পার্থক্য ১° হলে সময়ের পার্থক্য-
Created: 1 day ago
A
৪ মিনিট
B
৫ মিনিট
C
২০ মিনিট
D
১ মিনিট
পৃথিবী নিজ অক্ষে এক পূর্ণ ঘূর্ণন সম্পন্ন করে প্রায় ২৪ ঘণ্টায়, যা দিন-রাত সৃষ্টি করে। এই সম্পূর্ণ ঘূর্ণনটি প্রায় ৩৬০°, তাই সময় ও দ্রাঘিমাংশের সম্পর্ক নির্ণয়ে এই হিসাব ব্যবহার করা হয় এবং সেখান থেকে ১° ঘূর্ণনে সময় হিসাব বের করা হয়।
• ৩৬০° কে ২৪ ঘণ্টায় ভাগ করলে প্রতিটি ডিগ্রির জন্য সময় পাওয়া যায় ৪ মিনিট।
• অর্থাৎ পৃথিবী প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১৫° ঘূর্ণন সম্পন্ন করে।
• এই নিয়ম সময় অঞ্চল নির্ধারণ, মান সময় (Standard Time) এবং আন্তর্জাতিক সময় তুলনায় ব্যবহৃত হয়।
• দ্রাঘিমাংশের ব্যবধান অনুযায়ী দুই স্থানের সময় পার্থক্য গণনায় এই সূত্র প্রচলিত।
0
Updated: 1 day ago