কত সালে পাণ্ডুলিপিহীন এবং অলিখিত কোনো বিষয়কে ইউনেস্কো World International Heritage Register- এ তালিকাভুক্ত করেন?
A
২০১৫
B
২০১৭
C
২০১৮
D
২০১৬
উত্তরের বিবরণ
ইউনেস্কোর Memory of the World Programme বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ দলিল, পাণ্ডুলিপি, আর্কাইভ ও তথ্যসংগ্রহ সংরক্ষণে কাজ করে। ১৯৯৭ সাল থেকে প্রতি দুই বছর অন্তর এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিশ্ব ঐতিহাসিক মূল্যবোধসম্পন্ন দলিলসমূহ তালিকাভুক্ত করা হয়, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এসব ঐতিহ্যের মূল্য বুঝতে পারে এবং সংরক্ষণ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এর মাধ্যমে বৈশ্বিকভাবে জ্ঞান, ইতিহাস ও সংস্কৃতি সংরক্ষণে একটি আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে।
• এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য জ্ঞান সংরক্ষণ, গবেষণা উৎসাহ এবং সাংস্কৃতিক পরিচয় রক্ষা।
• তালিকাভুক্ত দলিলগুলোকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয় এবং সংরক্ষণের জন্য প্রযুক্তিগত পরামর্শ দেওয়া হয়।
• ২০১৭ সাল থেকে শুধুমাত্র লিখিত নয়, অলিখিত ও মৌখিক ঐতিহ্যও World International Heritage Register–এ অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।
• এতে স্থানীয় জ্ঞান, মৌখিক সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং লোকজ উপাদান বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি পাচ্ছে।
0
Updated: 6 hours ago
কোন সংস্থা সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ঘোষণা করেছে?
Created: 3 weeks ago
A
ইউনিসেফ
B
ইউএনডিপি
C
ইউনেস্কো
D
আইএমএফ
সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ঘোষণা করেছে ইউনেস্কো UNESCO), যা ১৯৮৭ সালে এই অনন্য ম্যানগ্রোভ বনভূমিকে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করে ।
0
Updated: 3 weeks ago
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রদত্ত ভাষণটি ইউনেস্কো কোন তারিখে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করে?
Created: 1 month ago
A
৩০শে অক্টোবর, ২০১৭ সাল
B
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সাল
C
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সাল
D
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সাল
৩০ অক্টোবর ২০১৭ সালে ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা কমিটি বঙ্গবন্ধুর রেসকোর্স মাঠের (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে "ওয়ার্ল্ড ডকুমেন্টারি হেরিটেজের" অংশ হিসেবে "মেমোরি অফ দা ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারের” অন্তর্ভুক্ত করে। ইউনেস্কো কর্তৃক ঘোষিত (১৯৯৭-২০১৭) পর্যন্ত ৪২৭টি প্রামাণ্য দলিল ও ঐতিহ্যের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ একমাত্র এবং প্রথম অলিখিত ভাষণ।
0
Updated: 1 month ago
ইউনেস্কোর কততম সম্মেলনে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়?
Created: 4 days ago
A
৩০তম
B
৩২তম
C
৩৩তম
D
৩৪তম
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশ্বজুড়ে ভাষাগত বৈচিত্র্য ও মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার প্রতীক হিসেবে পালিত হয়। এই দিবসের পেছনে রয়েছে বাংলাদেশের বীর সন্তানদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস, যা ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষার স্বীকৃতির জন্য আত্মত্যাগের মাধ্যমে অর্জিত হয়।
মূল তথ্যগুলো হলো:
-
জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (UNESCO) তাদের ৩০তম সাধারণ অধিবেশনে ১৭ নভেম্বর ১৯৯৯ সালে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
-
এই সিদ্ধান্তের প্রস্তাবটি দেয় বাংলাদেশ সরকার, যা সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়।
-
ঘোষণার পর থেকে ২০০০ সাল থেকে দিবসটি সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে, যার উদ্দেশ্য ভাষাগত বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও বহুভাষিক শিক্ষার প্রচার।
-
দিবসটি কেবল বাংলাদেশের গৌরব নয়, বরং বিশ্বজুড়ে ভাষার অধিকার রক্ষার আন্দোলনের প্রতীক হয়ে উঠেছে।
-
জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এই দিবস উপলক্ষে ভাষা ও সংস্কৃতি সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করে।
0
Updated: 4 days ago