A
৩২টি
B
৩০টি
C
৩৭টি
D
২৫টি
উত্তরের বিবরণ
মৌলিক স্বরধ্বনি
যেসব ধ্বনি বলার সময় মুখে বাতাস আটকে যায় না, সেগুলোকে স্বরধ্বনি বলে।
বাংলা ভাষায় মোট ৩৭টি মৌলিক ধ্বনি আছে।
তার মধ্যে:
৭টি হলো মৌলিক স্বরধ্বনি—
[ই], [এ], [অ্যা], [আ], [অ], [ও], [উ]
🔹 ৩০টি হলো মৌলিক ব্যঞ্জনধ্বনি
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১ সংস্করণ)

0
Updated: 3 weeks ago
কোনটি মহাপ্রাণ ব্যঞ্জন?
Created: 1 week ago
A
শ
B
ড়
C
ছ
D
স
• ধ্বনি সৃষ্টিতে বায়ুর প্রবাহ অনুযায়ী বিভাজন:
ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় বায়ুপ্রবাহের বেগ অনুযায়ী দুই ভাগে বিভক্ত করা যায়: অল্পপ্রাণ এবং মহাপ্রাণ।
1. অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন:
যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম, সেগুলোকে অল্পপ্রাণ ধ্বনি বলা হয়।
উদাহরণ: প, ব, ত, দ, স, ট, ড, ড়, চ, জ, শ, ক, গ ইত্যাদি।
2. মহাপ্রাণ ব্যঞ্জন:
যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহ অপেক্ষাকৃত বেশি, সেগুলোকে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলা হয়।
উদাহরণ: ফ, ভ, থ, ধ, ঠ, ঢ, ঢ়, ছ, ঝ, খ, ঘ, হ ইত্যাদি।

0
Updated: 1 week ago
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
থ
B
হ
C
জ
D
ঘ
• ধ্বনি সৃষ্টিতে বায়ুর প্রবাহ অনুযায়ী বিভাজন:
ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে বায়ুপ্রবাহের বেগ কমবেশি হওয়ার ভিত্তিতে ব্যঞ্জনধ্বনিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়: অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ।
অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন:
সেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম, সেগুলোকে বলা হয় অল্পপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন: প, ব, ত, দ, স, ট, ড, ড়, চ, জ, শ, ক, গ ইত্যাদি।
মহাপ্রাণ ব্যঞ্জন:
সেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহ অপেক্ষাকৃত বেশি, সেগুলোকে বলা হয় মহাপ্রাণ ধ্বনি।
যেমন: ফ, ভ, থ, ধ, ঠ, ঢ, ঢ়, ছ, ঝ, খ, ঘ, হ ইত্যাদি।

0
Updated: 4 weeks ago
'ফল' শব্দের 'ফ' কোন ধরনের ব্যঞ্জন?
Created: 1 week ago
A
মূর্ধা স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন
B
ওষ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন
C
কণ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন
D
দন্ত স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন
• স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন:
যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় দুটি বাক্প্রত্যঙ্গ পরস্পরের সংস্পর্শে এসে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন বলা হয়। এগুলোকে স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনি নামেও পরিচিত।
উদাহরণ:
ফল, থলে, ঠাণ্ডা, ছুরি, খেলা — এই শব্দগুলির ফ, থ, ঠ, ছ, খ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জনধ্বনি।
উচ্চারণ স্থানের ভিত্তিতে স্পৃষ্ট ব্যঞ্জনকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়:
-
ওষ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: প, ফ, ব, ভ
-
দন্ত স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: ত, থ, দ, ধ
-
মূর্ধা স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: ট, ঠ, ড, ঢ
-
তালু স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: চ, ছ, জ, ঝ
-
কণ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: ক, খ, গ, ঘ

0
Updated: 1 week ago