কানাডার রাজধানীর নাম কী?
A
ম্যানিটোবা
B
ক্যালগ্যারি
C
টরেন্টো
D
অটোয়া
উত্তরের বিবরণ
কানাডার রাজধানী হিসেবে অটোয়া নির্বাচিত হওয়ার মূল কারণ দেশের প্রশাসনিক কার্যক্রমকে সংগঠিত ও নিরপেক্ষ রাখা। রাজধানী নির্ধারণে ভৌগোলিক অবস্থান, নিরাপত্তা এবং রাজনৈতিক ভারসাম্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
• অটোয়া দেশের পূর্ব-মধ্য অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় বিভিন্ন প্রদেশের জন্য সমান দূরত্বে প্রশাসনিক যোগাযোগ বজায় থাকে
• এখানে পার্লামেন্ট হিলসহ প্রধান সরকারি দপ্তরগুলো স্থাপিত, যা রাজনীতি ও নীতি নির্ধারণের কেন্দ্র
• শহরটি ঐতিহাসিকভাবে শান্ত, নিরাপদ ও সংগঠিত পরিবেশের জন্য রাজধানী হিসেবে সুবিধাজনক
• কানাডার দ্বিভাষিক বৈশিষ্ট্য তুলে ধরতে অটোয়া অনন্য, কারণ এখানে ইংরেজি ও ফরাসি—দুই ভাষারই শক্তিশালী প্রভাব রয়েছে
এই কারণগুলো অটোয়াকে কানাডার রাজধানী হিসেবে বিশেষভাবে উপযুক্ত করেছে।
0
Updated: 8 hours ago
হারারের পূর্ব নাম কি?
Created: 6 days ago
A
সলসবেরি
B
রোডেসিয়া
C
জিবুতি
D
জায়ারে
হারারে বর্তমানে জিম্বাবুয়ের রাজধানী হিসেবে পরিচিত হলেও, উপনিবেশিক আমলে এর নাম ছিল সলসবেরি (Salisbury)। ১৮৯০ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপনের সময় এই নামকরণ করা হয়। আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত এই শহরটি দীর্ঘদিন ব্রিটিশ নিয়ন্ত্রণে ছিল, এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। স্বাধীনতার পর দেশটি যখন ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তি লাভ করে, তখন জাতীয় পরিচয় ও ঐতিহ্য পুনর্গঠনের অংশ হিসেবে শহরের নাম পরিবর্তন করে হারারে রাখা হয়।
-
পুরানো নাম: সলসবেরি
-
বর্তমান নাম: হারারে
-
দেশ: জিম্বাবুয়ে
-
নামকরণের সময়: ১৮৯০ সাল
-
নামকরণের কারণ: ব্রিটিশ গভর্নর সার জর্জ সলসবেরি-এর নাম অনুসারে শহরটির নামকরণ করা হয়।
-
ঔপনিবেশিক প্রেক্ষাপট: ব্রিটিশ শাসনের সময় আফ্রিকার এই অঞ্চলটিকে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিকভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সলসবেরি শহরকে কেন্দ্রীয় প্রশাসনিক ঘাঁটি হিসেবে গড়ে তোলা হয়।
-
স্বাধীনতার পর পরিবর্তন: ১৯৮০ সালে জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা লাভের পর শহরটির নাম পরিবর্তন করে হারারে রাখা হয়, যা স্থানীয় শোনা (Shona) ভাষা থেকে নেওয়া।
-
নাম পরিবর্তনের তাৎপর্য: এটি ছিল জাতীয় স্বাধীনতা ও সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণের প্রতীক, যা উপনিবেশিক নাম থেকে মুক্তি ও নিজস্ব পরিচয়ের স্বীকৃতি বহন করে।
এইভাবে হারারে শুধু একটি রাজধানী নয়, বরং জিম্বাবুয়ের ইতিহাসে স্বাধীনতা ও পরিচয়ের প্রতীক হিসেবেও বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।
0
Updated: 6 days ago
নমপেন কোন দেশে রাজধানী?
Created: 3 weeks ago
A
লাওস
B
কম্বোডিয়া
C
থাইল্যান্ড
D
ভিয়েতনাম
নমপেন (Phnom Penh) হলো কম্বোডিয়ার রাজধানী এবং দেশের সবচেয়ে বড় শহর। এটি কম্বোডিয়ার প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। শহরটি মেকং, বাসাক ও টোনলে স্যাপ — এই তিনটি নদীর মিলনস্থলে অবস্থিত, যা একে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নগরীতে পরিণত করেছে।
-
নমপেন শহরটি ১৪৩৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৫তম শতাব্দীতে এটি রাজ্যের রাজধানী হিসেবে গড়ে ওঠে।
-
শহরটির নামের উৎপত্তি “পেন মহিলার পাহাড়” থেকে, যিনি প্রচলিত কাহিনী অনুযায়ী এই স্থানে একটি প্যাগোডা নির্মাণ করেছিলেন, যা পরবর্তীতে শহরের নামের উৎস হয়।
-
এটি একসময় “Pearl of Asia” নামে পরিচিত ছিল, কারণ এর সুন্দর ফরাসি ঔপনিবেশিক স্থাপত্য, গাছঘেরা রাস্তা ও নদীঘেরা মনোরম পরিবেশ শহরটিকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছিল।
-
কম্বোডিয়ার রাজপ্রাসাদ, ন্যাশনাল মিউজিয়াম, এবং ওয়াত ফনম— এই ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো নমপেন শহরের প্রধান দর্শনীয় স্থান।
-
এটি দেশের বাণিজ্য ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্র, যেখানে সরকারী দপ্তর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অফিস অবস্থিত।
-
শহরটির অর্থনীতি মূলত বস্ত্রশিল্প, কৃষিজ পণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও পর্যটন নির্ভর।
অতএব, নমপেন কম্বোডিয়ার রাজধানী, এবং প্রদত্ত বিকল্পগুলোর মধ্যে সঠিক উত্তর হলো খ) কম্বোডিয়া।
0
Updated: 3 weeks ago
সৌদি আরবের রাজধানীর নাম কি?
Created: 3 weeks ago
A
মদিনা
B
জেদ্দ
C
রিয়াদ
D
মক্কা
0
Updated: 3 weeks ago