A
৭টি
B
৬টি
C
৫টি
D
৪টি
উত্তরের বিবরণ
• অনুবর্ণ:
ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপের নাম অনুবর্ণ। অনুবর্ণের মধ্যে রয়েছে ফলা, রেফ ও বর্ণসংক্ষেপ।
• ফলা: ব্যঞ্জনবর্ণের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ অন্য ব্যঞ্জনের নিচে অথবা ডান পাশে ঝুলে থাকে, সেগুলোকে ফলা বলে। বাংলা বর্ণমালায় ৬টি ফলা বর্ণ রয়েছে। যেমন ন-ফলা, ব-ফলা, ম-ফলা, য-ফলা, র-ফলা, ল-ফলা।
• রেফ: র-এর একটি অনুবর্ণ রেফ।
• বর্ণসংক্ষেপ: যুক্তবর্ণ লিখতে অনেক সময়ে বর্ণকে সংক্ষেপ করার প্রয়োজন হয়। এগুলো বর্ণসংক্ষেপ। যেমন- ৎ বর্ণটি ত-এর একটি বর্ণসংক্ষেপ, যা বাংলা বর্ণমালায় স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে স্বীকৃত।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১-সংস্করণ)

0
Updated: 3 weeks ago
৮) স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয়-
Created: 2 weeks ago
A
কার
B
অণু
C
ফলা
D
রেফ
কারবর্ণ ও অনুবর্ণ
১. কারবর্ণ (স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ)
-
বাংলা স্বরবর্ণের মোট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ আছে, যাকে বলা হয় কার।
-
কারবর্ণ: া, ি, ী, ু, ূ, ৃ, ে, ৈ, ো, ৌ
-
বৈশিষ্ট্য:
-
স্বতন্ত্রভাবে ব্যবহৃত হয় না।
-
ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভয় দিকে যুক্ত হয়।
-
কোনো ব্যঞ্জনের সঙ্গে কারবর্ণ বা হসন্তচিহ্ন না থাকলে ধরে নেওয়া হয় যে ব্যঞ্জনের সঙ্গে [অ] আছে।
-
২. অনুবর্ণ (ব্যঞ্জনের বিকল্প রূপ)
-
ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপকে অনুবর্ণ বলা হয়।
-
অনুবর্ণের মধ্যে আছে: ফলা, রেফ, বর্ণসংক্ষেপ
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১-সংস্করণ)

0
Updated: 2 weeks ago
৩৫) বাংলা বর্ণমালায় ফলা বর্ণের সংখ্যা কয়টি?
Created: 2 weeks ago
A
৭টি
B
৬টি
C
৫টি
D
৪টি
অনুবর্ণ
সংজ্ঞা:
ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপকে অনুবর্ণ বলা হয়। অনুবর্ণের মধ্যে রয়েছে ফলা, রেফ ও বর্ণসংক্ষেপ।
১. ফলা
-
ব্যঞ্জনবর্ণের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ অন্য ব্যঞ্জনের নিচে বা ডান পাশে ঝুলে থাকে, সেগুলোকে ফলা বলে।
-
বাংলা বর্ণমালায় ৬টি ফলা বর্ণ রয়েছে।
-
উদাহরণ: ন-ফলা, ব-ফলা, ম-ফলা, য-ফলা, র-ফলা, ল-ফলা
২. রেফ
-
র-এর একটি অনুবর্ণকে রেফ বলা হয়।
৩. বর্ণসংক্ষেপ
-
যুক্তবর্ণ লিখতে অনেক সময় বর্ণকে সংক্ষেপ করার প্রয়োজন হয়। সেগুলোকে বর্ণসংক্ষেপ বলা হয়।
-
উদাহরণ: ৎ বর্ণটি ত-এর একটি বর্ণসংক্ষেপ, যা বাংলা বর্ণমালায় স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে স্বীকৃত।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১-সংস্করণ)

0
Updated: 2 weeks ago
২১) নাসিক্য বর্ণ কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
শ
B
হ
C
ল
D
ম
নাসিক্য বর্ণ
ধ্বনির উচ্চারণের সময় নাক ও মুখ দিয়ে অথবা কেবল নাক দিয়ে ফুসফুস তাড়িত বাতাস বের হয়—এ ধরনের ধ্বনিকে বলা হয় নাসিক্য ধ্বনি, এবং এদের প্রতীকি বর্ণকে বলা হয় নাসিক্য বর্ণ।
উদাহরণ: ঙ, ঞ, ণ, ন, ম
অন্যান্য বর্ণের উদাহরণ
-
উষ্ম ব্যঞ্জন: স, শ, হ (উষ্ম ধ্বনির উদাহরণ)
-
পার্শ্বিক ব্যঞ্জন: ল (পার্শ্বিক ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ)
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ ও ২০২১ সংস্করণ)

0
Updated: 2 weeks ago