ঢাকায় ২৪ মে দুপুর ১২টা হলে লন্ডনে সময় হবে-
A
২৫ মে রাত ১২টা
B
২৪ মে সকাল ৬টা
C
২৪ মে সন্ধ্যা ৬টা
D
২৪ মে রাত ১২টা
উত্তরের বিবরণ
ঢাকার মান সময় GMT+6 এবং লন্ডনের সময় সাধারণত GMT+0, তবে গ্রীষ্মকালে BST (British Summer Time) হিসেবে GMT+1 ব্যবহৃত হয়। তাই সময় পার্থক্য হিসাব করতে লন্ডন তখন GMT না BST— সেটি জানতে হয়। সাধারণ গণনায় GMT ভিত্তিতে ঢাকা দুপুর ১২টা হলে লন্ডনের সময় ৬ ঘণ্টা কম অর্থাৎ সকাল ৬টা হয়।
• ঢাকা ও লন্ডনের সময়ের পার্থক্য সাধারণভাবে ৬ ঘণ্টা।
• গ্রীষ্মকালীন সময় (BST) চালুর সময় লন্ডন GMT+1 হয়, তখন পার্থক্য ৫ ঘণ্টা হয়।
• সময় অঞ্চল নির্ধারণ পৃথিবীর দ্রাঘিমাংশ ও আন্তর্জাতিক সময় নীতির ভিত্তিতে স্থির করা হয়েছে।
• সময় হিসাব করার সময় GMT, BST এবং Time Zone Difference বিবেচনা জরুরি।
0
Updated: 9 hours ago
গ্রিনিচ মান সময় অপেক্ষা বাংলাদেশের সময় কত ঘণ্টা আগে?
Created: 6 months ago
A
৬ ঘণ্টা
B
৫ ঘণ্টা
C
৪ ঘণ্টা
D
৩ ঘণ্টা
গ্রিনিচ মান সময় অপেক্ষা বাংলাদেশ সময় ৬ ঘণ্টা আগে। যুক্তরাজ্যের টেমস নদীর পাশে গ্রিনিচ পার্কে মান মন্দির (ব্রিটিশ রয়াল পর্যবেক্ষণাগার) অবস্থিত। মূল মধ্যরেখা বা গ্রিনিচের দ্রাঘিমা শুন্য ডিগ্রি (০^০) ধরা হয়। আর ১^০ ডিগ্রি দ্রাঘিমার জন্য সময়ের পার্থক্য হয় ৪ মিনিট। বাংলাদেশ মূল মধ্যরেখা বা গ্রিনিচ থেকে 〖৯০〗^০ ডিগ্রি পূর্বদিকে অবস্থিত হওয়ায় বাংলাদেশের সাথে গ্রিনিচের সময়ের পার্থক্য ৯০ × ৪ = ৩৬০ মিনিট বা ৬ ঘণ্টা।
0
Updated: 6 months ago
গ্রিনিচ টাইমের সাথে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য কত?
Created: 2 weeks ago
A
৪ ঘন্টা
B
৫ ঘন্টা
C
৬ ঘন্টা
D
৮ ঘন্টা
গ্রিনিচ মান সময় (GMT) এবং বাংলাদেশের সময়ের মধ্যে পার্থক্য হলো ৬ ঘণ্টা। অর্থাৎ, বাংলাদেশের সময় গ্রিনিচ মান সময়ের থেকে ৬ ঘণ্টা এগিয়ে থাকে। এটি আন্তর্জাতিক সময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং বিভিন্ন দেশের সময় নির্ধারণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
গ্রিনিচ মান সময় (GMT) পৃথিবীর একটি মান সময় যা গ্রিনিচ, যুক্তরাজ্য থেকে শুরু হয়। এটি মূলত পৃথিবীর সময়ের মাপ হিসাবে গণ্য হয়।
-
বাংলাদেশ সময় (BST), গ্রিনিচ মান সময়ের থেকে ৬ ঘণ্টা এগিয়ে থাকে। বাংলাদেশের সময় গ্রীনিচের ৬ ঘণ্টা পরে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, যখন গ্রিনিচে দুপুর ১২টা, তখন বাংলাদেশে বিকেল ৬টা।
-
এটা কেন গুরুত্বপূর্ণ? আন্তর্জাতিক যোগাযোগ এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য এই সময় পার্থক্য জানা জরুরি। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কাজ করার সময় এই পার্থক্য বুঝতে পারলে সুবিধা হয়।
বেশ কিছু উদাহরণ:
-
যখন গ্রিনিচে সকালে ৮টা, তখন বাংলাদেশে সকাল ২টা।
-
গ্রিনিচে রাত ১১টা হলে, বাংলাদেশে পরদিন সকালে ৫টা।
এই সময় পার্থক্য শুধুমাত্র বাংলাদেশে নয়, পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলোর সময় হিসেবের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। যেমন, ভারত ও পাকিস্তানে সময় পার্থক্য ৫ ঘণ্টা ৩০ মিনিট, যা বাংলাদেশের সময়ের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন।
0
Updated: 2 weeks ago
গ্রীনিচ মান সময় অপেক্ষা বাংলাদেশ কত ঘন্টা আগে?
Created: 3 weeks ago
A
৫ ঘন্টা
B
সাড়ে পাঁচ ঘন্টা
C
৬ ঘন্টা
D
সাড়ে ছয় ঘন্টা
বাংলাদেশের সময় গণনা করা হয় গ্রীনিচ মান সময়ের (GMT) উপর ভিত্তি করে, যা বিশ্বের সময় নির্ধারণের মূল মানদণ্ড। পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ঘোরে, তাই পূর্ব দিকে অবস্থিত দেশগুলোর সময় গ্রীনিচের তুলনায় এগিয়ে থাকে। বাংলাদেশের অবস্থান গ্রীনিচের পূর্ব দিকে, তাই আমাদের সময়ও গ্রীনিচ সময়ের চেয়ে কিছুটা আগে।
বাংলাদেশ গ্রীনিচ মান সময়ের থেকে ৬ ঘন্টা এগিয়ে। অর্থাৎ, যখন গ্রীনিচে সকাল ৬টা বাজে, তখন বাংলাদেশে দুপুর ১২টা। এই সময় পার্থক্য নির্ধারণে পৃথিবীর অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশের অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বাংলাদেশের সময় গ্রীনিচ সময়ের থেকে ৬ ঘন্টা এগিয়ে হওয়ার কারণগুলো হলো—
-
দ্রাঘিমাংশের অবস্থান: বাংলাদেশ প্রায় ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। পৃথিবীর প্রতিটি ১৫° দ্রাঘিমাংশের জন্য ১ ঘন্টার সময় পার্থক্য হয়। সুতরাং, ৯০° ÷ ১৫° = ৬ ঘন্টা; অর্থাৎ বাংলাদেশ গ্রীনিচ সময়ের থেকে ৬ ঘন্টা আগে।
-
পৃথিবীর ঘূর্ণন দিক: পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ঘোরে, তাই পূর্ব দিকে থাকা দেশগুলোর সূর্যোদয় আগে হয় এবং সময়ও গ্রীনিচ সময়ের তুলনায় বেশি থাকে।
-
সময় অঞ্চল নির্ধারণ: বাংলাদেশ যে সময় অঞ্চলে পড়ে তা হলো “UTC +6”। এখানে UTC মানে “Coordinated Universal Time” যা গ্রীনিচ সময়ের আধুনিক রূপ। “+6” নির্দেশ করে গ্রীনিচ সময়ের চেয়ে ৬ ঘন্টা এগিয়ে থাকা।
-
ঋতুভেদে পরিবর্তন না হওয়া: অনেক দেশে শীত ও গ্রীষ্মে সময় এক ঘণ্টা কমবেশি করা হয় (Daylight Saving Time), কিন্তু বাংলাদেশে এমন কোনো পরিবর্তন করা হয় না; সারা বছর একই সময় বজায় থাকে।
-
প্রশাসনিক মান সময়: বাংলাদেশের প্রশাসনিক ও নাগরিক কাজের জন্য নির্ধারিত সময় হলো “বাংলাদেশ মান সময়” (Bangladesh Standard Time - BST), যা গ্রীনিচ সময়ের থেকে ৬ ঘন্টা এগিয়ে।
সবশেষে বলা যায়, বাংলাদেশের মান সময়ের ভিত্তি গ্রীনিচ সময়ের সঙ্গে ৬ ঘন্টার ব্যবধানেই নির্ধারিত। এই পার্থক্যের ফলে সূর্যোদয়, সূর্যাস্ত ও দৈনন্দিন কার্যক্রমের সময়সূচি দেশের ভৌগোলিক অবস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকে। তাই সঠিক উত্তর হলো — গ) ৬ ঘন্টা।
0
Updated: 3 weeks ago