১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার-
A
বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী
B
বিচারপতি এম. এন. হুদা
C
বিচারপতি এ. বি. সিদ্দীক
D
বিচারপতি আব্দুস সাত্তার
উত্তরের বিবরণ
১৯৭০ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে আব্দুস সাত্তার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই নির্বাচন ছিল পাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথম একক ভোটাধিকার ভিত্তিক সাধারণ নির্বাচন এবং দেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কাঠামো নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
• আব্দুস সাত্তার নির্বাচন পরিচালনায় সাংবিধানিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন এবং নির্বাচনকে তুলনামূলকভাবে স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য রাখতে ভূমিকা রাখেন।
• এই নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ বিপুল বিজয় অর্জন করে এবং জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়।
• নির্বাচনের পর রাজনৈতিক অচলাবস্থা, ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা এবং বৈষম্যমূলক আচরণ বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্দোলনকে আরও ত্বরান্বিত করে।
• আব্দুস সাত্তার পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে উপ-রাষ্ট্রপতি ও রাষ্ট্রপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
0
Updated: 9 hours ago
১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন কে?
Created: 6 months ago
A
বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুর
B
বিচারপতি আব্দুস সাত্তার বিচারপতি
C
মোঃ আতাউর রহমান খান
D
বিচারপতি এ. কে. এম. আসাদুজ্জামান
১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদ নির্বাচন:
- নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার।
- ১৯৭০ সালের ১ জানুয়ারি সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।
- নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ১৬২ টি সাধারণ আসনে একমাত্র আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কোন দলই সবকয়টি আসনে প্রার্থী দাঁড় করাতে পারেনি।
- উক্ত ১৬২টি আসনে অন্যান্য উল্লেখযোগ্য দলের প্রার্থী সংখ্যা ছিল যথাঃ
• মুসলিমলীগ (কনভেনশন) ৯৩।
• মুসলিম লীগ (কাইয়ুম) ৬৫।
• মুসলিম লীগ (কাউন্সিল) ৫০।
• জামায়াতে ইসলামী ৬৯।
• জমিয়াতুল উলামা ও নেজামে ইসলামী ৪৫।
• পিডিপি ৮১।
• ন্যাপ (মোজাফ্ফর) ৩৬।
• স্বতন্ত্র ১০৯।
• অন্যান্য ছোট দলসহ সর্বমোট প্রার্থী সংখ্যা ছিল ৭৬৯ জন।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 6 months ago
১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের আসন কতটি ছিল?
Created: 8 hours ago
A
১৬৭
B
১৬৯
C
১৬৩
D
১৬৫
পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে মোট আসন ছিল ৩১৩টি, যার মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানে ১৬৯টি এবং পশ্চিম পাকিস্তানে ১৪৪টি আসন নির্ধারিত ছিল। এই সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছিল জনসংখ্যার ভিত্তিতে, কারণ পূর্ব পাকিস্তানের জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় সেখানে আসনও তুলনামূলকভাবে বেশি বরাদ্দ ছিল।
• পাকিস্তানের সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় পরিষদের আসন বিভাজন জনসংখ্যার অনুপাতে স্থির করা হয়েছিল
• পূর্ব পাকিস্তানে অধিক জনগোষ্ঠী থাকায় সেখানকার প্রতিনিধিত্ব বেশি ছিল
• পশ্চিম পাকিস্তান প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে ছিল, কিন্তু সংখ্যাগতভাবে তুলনায় কম আসন পেয়েছিল
• এ বৈষম্য রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ায় এবং পরবর্তীতে স্বায়ত্তশাসনের দাবি শক্তিশালী করে
0
Updated: 8 hours ago
১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন কে?
Created: 6 months ago
A
বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুর
B
বিচারপতি আব্দুস সাত্তার বিচারপতি
C
মোঃ আতাউর রহমান খান
D
বিচারপতি এ. কে. এম. আসাদুজ্জামান
১৯৭০ সালের জাতীয় পরিষদ নির্বাচন:
- নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার।
- ১৯৭০ সালের ১ জানুয়ারি সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।
- নির্বাচনে জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য বরাদ্দকৃত ১৬২ টি সাধারণ আসনে একমাত্র আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কোন দলই সবকয়টি আসনে প্রার্থী দাঁড় করাতে পারেনি।
- উক্ত ১৬২টি আসনে অন্যান্য উল্লেখযোগ্য দলের প্রার্থী সংখ্যা ছিল যথাঃ
• মুসলিমলীগ (কনভেনশন) ৯৩।
• মুসলিম লীগ (কাইয়ুম) ৬৫।
• মুসলিম লীগ (কাউন্সিল) ৫০।
• জামায়াতে ইসলামী ৬৯।
• জমিয়াতুল উলামা ও নেজামে ইসলামী ৪৫।
• পিডিপি ৮১।
• ন্যাপ (মোজাফ্ফর) ৩৬।
• স্বতন্ত্র ১০৯।
• অন্যান্য ছোট দলসহ সর্বমোট প্রার্থী সংখ্যা ছিল ৭৬৯ জন।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 6 months ago