“বাবা” শব্দটি কোন ভাষা থেকে আগত?
A
ফারসি
B
আরবি
C
তুর্কি
D
সংস্কৃত
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত অনেক শব্দই বিভিন্ন ভাষা থেকে আগত। “বাবা” শব্দটিও সেসবের একটি, যা সম্পর্ক নির্দেশে বহুল ব্যবহৃত হয়। এই শব্দের উৎস নির্ভুলভাবে বোঝা বাংলা শব্দভাণ্ডারের বহুমাত্রিকতা উপলব্ধিতে সাহায্য করে।
-
বাবা শব্দটি মূলত তুর্কি ভাষা থেকে এসেছে। তুর্কি অঞ্চলে পরিবার নির্দেশে “বাবা” শব্দটি বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
-
বাংলা ভাষায় শব্দটি গৃহীত হয় মধ্যযুগীয় বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগের মাধ্যমে।
-
তুর্কি ভাষায় “বাবা” অর্থ পিতা, এবং এ অর্থেই শব্দটি বাংলায় ব্যবহৃত হয়।
-
বাংলায় শব্দটি প্রচলিত হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল তুর্কি ও মধ্য এশীয় মুসলিম শাসকদের আগমন এবং ভাষাগত প্রভাব বিস্তার।
-
বাংলা ভাষায় এটি অত্যন্ত ঘন ব্যবহৃত একটি সম্বোধন শব্দ, যা পিতা ছাড়াও কখনও কখনও সম্মানসূচক অর্থেও ব্যবহৃত হয়।
-
শব্দটির উৎপত্তি বোঝা ভাষার বিকাশ, শব্দ গ্রহণ প্রক্রিয়া এবং বিভিন্ন সংস্কৃতির প্রভাব অনুধাবনে সহায়তা করে।
0
Updated: 10 hours ago
নিম্নে কোনটি "কম্পিত ব্যঞ্জন" ধ্বনির উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
ড়
B
র
C
ঢ়
D
হ
কম্পিত ব্যঞ্জন:
কম্পিত ব্যঞ্জন হলো সেই ধ্বনি যা উচ্চারণের সময় জিভ একাধিকবার দ্রুত দন্তমূলকে আঘাত করে এবং বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে।
-
উদাহরণ: র
অপরদিকে:
-
উষ্ম ধ্বনি: হ
-
তাড়িত ব্যঞ্জনধ্বনি: ড়, ঢ়
0
Updated: 1 month ago
ঈষৎ অর্থ প্রকাশ করছে কোন উপসর্গযুক্ত শব্দটি?
Created: 1 month ago
A
অভিজ্ঞ
B
আরক্ত
C
আখাম্বা
D
তুল্য
উপরের উদাহরণ থেকে বোঝা যায় যে, ‘আরক্ত’ শব্দে ব্যবহৃত ‘আ-’ প্রত্যয়টি ঈষৎ অর্থ প্রকাশ করে, অর্থাৎ রঙ বা আভায় হালকা রঙ বা রক্তিম আভা নির্দেশ করে।
উদাহরণ:
-
আ-
-
অর্থদ্যোতকতা: ঈষৎ
-
উদাহরণ: আ + রক্ত = আরক্ত
-
অন্যান্য প্রত্যয় ও তাদের অর্থদ্যোতকতা:
-
অভি-
-
অর্থদ্যোতকতা: সম্যক
-
উদাহরণ: অভি + জ্ঞ = অভিজ্ঞ
-
-
আ-
-
অর্থদ্যোতকতা: সদৃশ
-
উদাহরণ: আ + খাম্বা = আখাম্বা
-
-
প্রতি-
-
অর্থদ্যোতকতা: তুল্য
-
উদাহরণ: প্রতি + ধ্বনি = প্রতিধ্বনি
-
0
Updated: 1 month ago
কোনটি সম্মুখ স্বরধ্বনি?
Created: 2 months ago
A
[অ]
B
[উ]
C
[এ]
D
[আ]
সম্মুখ স্বরধ্বনি হলো সেই স্বরধ্বনি, যার উচ্চারণের সময় জিভ সামনের দিকে উঁচু বা নিচু অবস্থায় থাকে। উদাহরণ: [ই], [এ], [অ্যা]।
মধ্য স্বরধ্বনি হলো [আ], যা উচ্চারণে জিভ মধ্যবর্তী অবস্থানে থাকে।
পশ্চাৎ স্বরধ্বনি হলো সেই স্বরধ্বনি, যার উচ্চারণের সময় জিভ পিছনের দিকে উঁচু বা নিচু অবস্থায় থাকে। উদাহরণ: [অ], [ও], [উ]।
0
Updated: 2 months ago