সিএনজি পাম্পে যে গ্যাস ভর্তি করা হয়, তা মূলত-
A
মিথেন
B
প্রোপেন
C
নাইট্রোজেন
D
আর্গন
উত্তরের বিবরণ
CNG অর্থ Compressed Natural Gas, যার প্রধান উপাদান হলো মিথেন (CH₄)। একইভাবে LNG বা Liquefied Natural Gas-এও মিথেনই প্রধান উপাদান, তবে এর ভৌত অবস্থার পার্থক্য রয়েছে। অন্যদিকে LPG বা Liquefied Petroleum Gas সম্পূর্ণ ভিন্ন জ্বালানি, যার মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন। তাই MCQ-তে এই তিনটির উপাদানগত পার্থক্য জানা জরুরি।
• CNG হলো সংকুচিত গ্যাস, সাধারণত পরিবহনে ব্যবহৃত হয়
• LNG হলো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস, এটি -১৬০°C তাপমাত্রায় তরল করা হয়
• LPG পেট্রোলিয়াম পরিশোধন প্রক্রিয়া থেকে পাওয়া যায়
• CNG ও LNG কাঠামগতভাবে একই উৎসের, আর LPG ভিন্ন উৎস ও উপাদানধারী
0
Updated: 10 hours ago
U.S. Energy Information Administration (EIA) এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের শীর্ষ তেল উত্তোলনকারী দেশ কোনটি? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
ইরান
B
যুক্তরাষ্ট্র
C
রাশিয়া
D
সংযুক্ত আরব আমিরাত
বিশ্বের শীর্ষ তেল উত্তোলনকারী দেশ হলো যুক্তরাষ্ট্র (ইউএস এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন: ইআইএ)।
যুক্তরাষ্ট্র প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি ১২ লাখ ব্যারেল তেল উত্তোলন করে।
এ পরিমাণ মোট বিশ্ব উত্পাদনের প্রায় ২২ শতাংশ।
শুধু উত্পাদক নয়, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে বেশি তেল ভোক্তা দেশগুলোর মধ্যে ও প্রথম স্থানে রয়েছে; দৈনিক প্রয়োজন প্রায় দুই কোটি ব্যারেল, যা বিশ্বচাহিদার প্রায় ২০ শতাংশ।
উল্লেখ্য, বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ তেল উত্তোলনকারী দেশ সৌদি আরব; ইআরআর (ER) এর সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী দিন প্রতি প্রায় ১ কোটি ১১ লাখ ব্যারেল।
রাশিয়া বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ তেল উত্তোলনকারী দেশ; ইআরআর এর হিসাব অনুযায়ী প্রতিদিন প্রায় ১ কোটি ৭ লাখ ব্যারেল।
0
Updated: 1 month ago
হরিপুরে তেল আবিষ্কৃত হয়-
Created: 6 months ago
A
১৯৪৭ সালে
B
১৯৮৬ সালে
C
১৯৮৫ সালে
D
১৯৮৪ সালে
• হরিপুর খনিজ তৈল ক্ষেত্র:
- বাংলাদেশের দুটি খনিজ তৈল ক্ষেত্র রয়েছে।
- বাংলাদেশের প্রথম খনিজ তেলক্ষেত্রটি হরিপুর তেলক্ষেত্র।
- এটি আবিষ্কৃত হয় ১৯৮৬ সালে সিলেটের হরিপুরে।
- ১৯৮৭ সালে তেলক্ষেত্রটি থেকে তেল উৎপাদন শুরু হয়।
- ১৯৯৪ সাল থেকে তেল উৎপাদনে স্থগিত হয়ে যায়।
১৯৮৭ থেকে ১৯৯৪ পর্যন্ত এই সাত বছরে তেলক্ষেত্রটি থেকে মোট প্রায় ৫ লাখ ব্যারেল তেল উৎপাদিত হয়।
উল্লেখ্য,
২০২৩ সালে সিলেট গ্যাসক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপ খনন করে প্রথম স্তরে তেলের সন্ধান পাওয়া গেছে। পরীক্ষামূলকভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল (১৫৯ লিটার) তেলের প্রবাহ পাওয়া গেছে।
---------------------
হরিপুর গ্যাসক্ষেত্র:
- বাংলাদেশের প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিস্কৃত হয়েছিলো সিলেটের হরিপুরে।
- ১৯৫৫ সালে সর্বপ্রথম এখানে গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়।
- ১৯৫৭ সালে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।
- হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৭ ও ৯ নম্বর কূপ থেকে বর্তমানে গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য
- হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রে নতুন একটি গ্যাসকূপের সন্ধান পাওয়া গেছে।
- কূপটিতে প্রায় ৪৩ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুত আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
- এলএনজির আমদানি মূল্য হিসেবে এই গ্যাসের দাম প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা।
- জুন, ২০২৩ থেকে হরিপুর গ্যাস ক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপে অনুসন্ধান শুরু হয়।
- কূপটি থেকে প্রতিদিন ১৩ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করা যাবে।
উৎস:
i) জাতীয় তথ্য বাতায়ন,বাংলাপিডিয়া।
ii) ২৬ নভেম্বর ২০২৩, প্রথম আলো।
iii) সিলেট জেলার সরকারি ওয়েবসাইট।
0
Updated: 6 months ago
সাধারণ বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতর কী গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
Created: 4 days ago
A
অক্সিজেন
B
নাইট্রোজেন
C
হাইড্রোজেন
D
হিলিয়াম
আপনার দেওয়া বক্তব্য মোটামুটি সঠিক কিন্তু কিছু জায়গায় সংশোধনী দরকার যাতে বিজ্ঞানসম্মতভাবে সঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়।
• হাইড্রোজেন (Hydrogen) সর্বোচ্চ হালকা গ্যাস — এতে অণু সার্বজনীনভাবে হালকা ও উচ্চ উঠানামা থাকে।
• রেডন (Radon) প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া ভারী রাজ্যবাহী গ্যাসগুলোর মধ্যে একটি এবং সাধারণত সবচেয়ে ভারী স্বাভাবিক গ্যাস হিসেবে বিবেচিত।
• পারমাণবিক বোমার দুটি ধরণ আছে: ফিশন বোমা (ইউরেনিয়াম/প্লুটোনিয়াম) ও থার্মোনিউক্লিয়ার (H-বম্ব) যা হাইড্রোজেনের আইসোটোপ (ডিউটेरিয়াম/ট্রিটিয়াম) ব্যবহার করে; তাই “হাইড্রোজেন”-এর কথা বললে থার্মোনিউক্লিয়ার বোমার কথা বুঝতে হবে।
• বৈদ্যুতিক বাতিতে প্রধানত আর্গন (অধিকাংশ ক্ষেত্রে) এবং মাঝে মাঝে নাইট্রোজেন মিশ্রণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়, নাইট্রোজেনই একমাত্র নয়।
• বেলুন, এয়ারশিপ ও কিছু ডাইভিং গ্যাস মিশ্রণে হিলিয়াম (Helium) ব্যবহার করা হয়—বেলুনে ভাসমানতার জন্য, গভীর ডাইভিংয়ে শ্বাসের মিশ্রণে (Heliox) নাইট্রোজেন-অ্যাসিস্টেড সমস্যা এড়াতে।
0
Updated: 4 days ago