Which country hosted the ‘BIMSTEC SUMMIT 2018’?
A
Nepal
B
India
C
Pakistan
D
Bangladesh
উত্তরের বিবরণ
BIMSTEC সামিট ২০১৮ নেপাল-এ আয়োজিত হয়েছিল। এই সামিটে দেশের নেতারা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন যা দক্ষিণ এশিয়ার এবং উপসাগরীয় দেশগুলোর অর্থনৈতিক ও সামাজিক সহযোগিতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
-
BIMSTEC অর্থাৎ Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation। এটি একটি আঞ্চলিক সংস্থা যা সাতটি দেশকে নিয়ে গঠিত: বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, নেপাল এবং ভুটান।
-
এই সামিটে বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়, যেমন বাণিজ্য, প্রযুক্তি, পরিবেশ, যোগাযোগ এবং নিরাপত্তা।
-
নেপাল হোস্ট করার মাধ্যমে দেশটি আঞ্চলিক সংহতি এবং সহযোগিতার ক্ষেত্রে নিজস্ব ভূমিকা প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়।
-
নেতারা সমুদ্র উপসাগরীয় অঞ্চলে অর্থনৈতিক সংযোগ ও সামাজিক উন্নয়নের বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেন।
0
Updated: 13 hours ago
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তাসখন্দ চুক্তি কত সালে স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৬৩ সালে
B
১৯৬৪ সালে
C
১৯৬৫ সালে
D
১৯৬৬ সালে
তাসখন্দ চুক্তি
-
১৯৬৬ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাক্ষরিত।
-
কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আপাত অবসান ঘটায়।
-
স্বাক্ষর স্থল: তাসখন্দ, উজবেকিস্তান (সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন)।
-
মধ্যস্থতাকারী: সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী আলেক্সি কোসিজিন।
-
স্বাক্ষরকারী: ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রী ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ূব খান।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন দেশসমূহের মাঝে ইয়োপ কিপুর যুদ্ধ সংঘটিত হয়?
Created: 1 month ago
A
আরব-রাশিয়া
B
চীন-জাপান
C
যুক্তরাজ্য-সোভিয়েত ইউনিয়ন
D
আরব-ইসরাইল
ইয়োম কিপুর যুদ্ধ হলো চতুর্থ আরব-ইসরাইল যুদ্ধ, যা সংঘটিত হয় ১৯৭৩ সালে।
মূল তথ্য:
-
যুদ্ধের সময়: ইহুদিদের পবিত্র ইয়োম কিপুর দিবসে, এবং মুসলিমদের রমজান মাসে
-
আরব দেশসমূহ তেল অবরোধের মাধ্যমে পাশ্চাত্যকে চাপ দেয়
-
আরব জোটের মিশরীয় ও সিরিয়ান সেনারা যুদ্ধবিরতি রেখা ভেঙে যথাক্রমে সিনাই উপদ্বীপ ও গোলান মালভূমিতে প্রবেশ করে
-
যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের নিজ নিজ মিত্রদের সমর্থন প্রদান করে, যা দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করে
-
যুদ্ধকে এছাড়াও অক্টোবর যুদ্ধ বা রমজান যুদ্ধ নামেও ডাকা হয়
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
অপারেশন রাইজিং লায়ন পরিচালনার মূল লক্ষবস্তু কী ছিলো?
Created: 1 month ago
A
যুদ্ধজাহাজ
B
পারমাণবিক স্থাপনা
C
বিদ্যুৎকেন্দ্র
D
যুদ্ধবিমান
অপারেশন রাইজিং লায়ন হলো ইসরায়েলের একটি সামরিক অভিযান, যা ইরানের পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতাকে লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়েছে।
-
এই অভিযান চালানো হয় ১৩ জুন, ২০২৫ শুক্রবার এবং এর নামকরণ করা হয়েছে ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’।
-
মূল উদ্দেশ্য ছিল তেহরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির প্রধান কেন্দ্রবিন্দুতে আঘাত করা।
-
অভিযানের লক্ষ্য ছিল ইরায়েলের অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলা এমন ইরানি পরিকল্পনাগুলোর ওপর প্রতিরোধমূলক হামলা চালানো।
-
এর আওতায় অন্তর্ভুক্ত ছিল ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামো, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা এবং সামরিক ঘাঁটিগুলো।
0
Updated: 1 month ago