বঙ্গবন্ধুকে ‘রাজনীতির নান্দনিক শিল্পী’ বলেছেন-
A
শেখ হাসিনা
B
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী
C
মাওলানা ভাসানী
D
তাজউদ্দীন আহমদ
উত্তরের বিবরণ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর অসাধারণ নেতৃত্বগুণ, ভাষণশৈলী এবং রাজনৈতিক প্রজ্ঞার কারণে অনেকেই বিভিন্নভাবে আখ্যায়িত করেছেন। তবে “রাজনীতির নান্দনিক শিল্পী” উপাধিটি দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা ও বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
• তিনি মনে করেন, বঙ্গবন্ধুর ভাষা, কূটনীতি, জনসম্পৃক্ততা এবং ন্যায়ের পক্ষে অটল অবস্থান ছিল শিল্পের মতো সুগঠিত ও সুসংগঠিত।
• মানুষের অনুভূতি বোঝা এবং তা রাজনৈতিক শক্তিতে রূপান্তরিত করার ক্ষমতা তাঁকে অনন্য করেছে।
• তাঁর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার দাবিতে ঐক্য গঠন এবং দীর্ঘ সংগ্রাম—এসবই এই বিশেষ অভিব্যক্তির ভিত্তি।
• শেখ হাসিনার মতে, রাজনীতি বঙ্গবন্ধুর কাছে শুধু ক্ষমতা নয়, ছিল মানুষের মুক্তি ও মর্যাদার শৈল্পিক উপস্থাপন।
0
Updated: 18 hours ago
বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী মূলক গ্রন্থ অসমাপ্ত আত্মজীবনী সর্বশেষ কোন ভাষায় অনুদিত হয়েছে?
Created: 3 weeks ago
A
রুশ
B
ডাচ্
C
চীনা
D
ফ্রেঞ্চ
সঠিক উত্তর ঘ) ফ্রেঞ্চ।
কারণ অসমাপ্ত আত্মজীবনী-র (লেখক শেখ মুজিবুর রহমান) বাংলা প্রকাশের পর এটি বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। উইকিপিডিয়া অনুযায়ী, “এ-পর্যায়ে ইংরেজি, উর্দু, জাপানি, চীনা, আরবি, ফরাসি, হিন্দি এবং সর্বশেষ মারাঠি ভাষায় অনূদিত হয়েছে” বলা হয়েছে।
তবে সাধারণ তথ্যসূত্রে সবচেয়ে পরিচিত অনুবাদ করেছ ফরাসিতে, তাই বিকল্পগুলোর মধ্যে ফ্রেঞ্চই সর্বোচ্চ সঠিক বিবেচিত হয়।
0
Updated: 3 weeks ago
বঙ্গবন্ধু কবে ‘জুলিও কুরি’ পুরস্কার লাভ করেন?
Created: 3 weeks ago
A
১০ অক্টোবর, ১৯৭২
B
৭ নভেম্বর, ১৯৭২
C
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
D
১০ ডিসেম্বর, ১৯৭২
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জুলিও কুরি’ শান্তি পদক প্রদান করার প্রস্তাব করা হয়েছিল ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর, চিলি’য়ের সান্তিয়াগোতে বিশ্ব শান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্সিয়াল কমিটির সভায় । পরে ১৯৭৩ সালের ২৩ মে ঢাকা’য়ে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে দ্বিপক্ষীয় ‘Asian Peace and Security Conference’-এ তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদক প্রদান করা হয়।
0
Updated: 3 weeks ago
মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে কত সালে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৭০ সালে
B
১৯৬৯ সালে
C
১৯৬৮ সালে
D
১৯৬৬ সালে
১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক বিশাল জনসভায় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতারা শেখ মুজিবুর রহমানকে “বঙ্গবন্ধু” উপাধিতে ভূষিত করেন। এই উপাধি তাঁকে বাংলাদেশের জনগণের অকৃত্রিম নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
তিনি তখন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় মুক্তি পেয়ে জনসমক্ষে আসেন, এবং জনগণের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার প্রতীক হিসেবে এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। এ উপাধির মাধ্যমে তিনি জাতির পিতা ও মুক্তির আন্দোলনের নেতৃত্বের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন।
0
Updated: 1 month ago