নিচের কোন গুচ্ছটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দশটি উদ্যোগের অন্তর্ভুক্ত?
A
আত্যয়ন ও শিক্ষা সহায়তা
B
ত্রাণ ও পুনর্বাসন
C
নিরাপদ খাদ্য ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা
D
মেট্রোরেল ও রূপপুর প্রকল্প
উত্তরের বিবরণ
আশ্রয়ণ প্রকল্প” ও “শিক্ষা সহায়তা” বাংলাদেশের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত, যা জনকল্যাণমূলক উদ্যোগ হিসেবে সরকার পরিচালনা করে আসছে। এসব কর্মসূচির লক্ষ্য হলো দরিদ্র, ভূমিহীন ও অসহায় জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নত করা এবং তাদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা।
● আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে বিনামূল্যে ঘর প্রদান করা হয়, যাতে তারা নিরাপদ ও স্থায়ী বাসস্থান পায়।
● শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচি দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে যাতে শিক্ষায় সমতা তৈরি হয় এবং ঝরে পড়ার হার কমে।
● এই কর্মসূচিগুলো দারিদ্র্য হ্রাস, সামাজিক সুরক্ষা বিস্তার এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
0
Updated: 20 hours ago
চ্যান্সেলর কোন দেশের প্রধানমন্ত্রীর সমমর্যাদার পদ?
Created: 3 weeks ago
A
অস্ট্রিয়া
B
অস্ট্রেলিয়া
C
সুইজারল্যান্ড
D
ফ্রান্স
চ্যান্সেলর অস্ট্রিয়া দেশের প্রধানমন্ত্রীর সমমর্যাদার পদ। অস্ট্রিয়াতে চ্যান্সেলর হলেন সরকার প্রধান, যিনি সরকার পরিচালনার জন্য দায়ী। যদিও চ্যান্সেলর এবং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বের মধ্যে অনেকটা মিল থাকলেও, অস্ট্রিয়াতে চ্যান্সেলর পদটি ব্যবহৃত হয়, যা প্রধানমন্ত্রীর সমতুল্য।
অস্ট্রিয়া একটি পার্লামেন্টারি গণতন্ত্র হিসেবে পরিচালিত হয়, যেখানে রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের প্রধান হলেও, কার্যকরী ক্ষমতা প্রধানত চ্যান্সেলরের হাতে থাকে। চ্যান্সেলর সরকার গঠন করেন, মন্ত্রিপরিষদ পরিচালনা করেন এবং পার্লামেন্টের মাধ্যমে আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া সমর্থন করেন।
অন্য বিকল্পগুলির ব্যাখ্যা:
-
অস্ট্রেলিয়া: এখানে প্রধানমন্ত্রী হলেন সরকার প্রধান, তবে চ্যান্সেলর শব্দটি সাধারণত ব্যবহার করা হয় না।
-
সুইজারল্যান্ড: সুইজারল্যান্ডে সরকার প্রধানের পদটি সাধারণত ফেডারেল কাউন্সিল দ্বারা পরিচালিত হয় এবং সেখানে কোনো একক নেতা (চ্যান্সেলর বা প্রধানমন্ত্রী) নেই।
-
ফ্রান্স: ফ্রান্সে প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে সরকার চলে, এবং প্রধানমন্ত্রী ফ্রান্সের সরকারের প্রধানের সহকারী হিসেবে কাজ করেন, তবে চ্যান্সেলর পদ ব্যবহার করা হয় না।
অতএব, অস্ট্রিয়া দেশের সরকার প্রধান হিসেবে চ্যান্সেলর পদ ব্যবহৃত হয়, যা প্রধানমন্ত্রীর সমমর্যাদার।
0
Updated: 2 weeks ago
কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী?
Created: 6 hours ago
A
শ্রীলংকা
B
ভারত
C
যুক্তরাজ্য
D
ইসরাইল
বিশ্বের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শ্রীলঙ্কার শ্রীমাভো বন্দারনায়েকে। ১৯৬০ সালে তিনি প্রথমবার নির্বাচিত হন এবং তাঁর নেতৃত্বে বিশ্ব রাজনীতিতে নারীর ক্ষমতায়নের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়। তিনি শুধু রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নন, বরং নারীদের নেতৃত্ব গ্রহণে অনুপ্রেরণা হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত।
• তিনি শ্রীলঙ্কার সিলন ফ্রিডম পার্টি (SLFP)-এর অন্যতম প্রভাবশালী নেতা ছিলেন।
• তাঁর প্রথম কার্যকাল ছিল ১৯৬০ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত এবং পরবর্তী সময়ে আরও দুইবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
• আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি নিরপেক্ষবাদী (Non-Aligned Movement) নীতির সমর্থক ছিলেন।
• তাঁর নেতৃত্ব দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণের নতুন ধারা তৈরি করে।
0
Updated: 6 hours ago
কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী?
Created: 5 hours ago
A
শ্রীলংকা
B
ভারত
C
যুক্তরাজ্য
D
ইসরাইল
শ্রীমাভো বন্দারনায়েকে বিশ্বের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য স্থান অধিকার করেন। তিনি শ্রীলংকার রাজনৈতিক অঙ্গনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং নারী নেতৃত্বের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেন। ১৯৬০ সালে প্রথমবার তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হন এবং এরপর আরও দুইবার দায়িত্ব পালন করেন।
• শ্রীমাভো বন্দারনায়েকে ছিলেন সিলন ফ্রিডম পার্টির নেতৃত্বে এবং তার রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয় স্বামীর মৃত্যুর পর।
• তার নেতৃত্বে শিক্ষা, কৃষি ও পররাষ্ট্রনীতিতে পরিবর্তন আনা হয় এবং দেশকে নিরপেক্ষ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।
• তিনি ১৯৬০, ১৯৭০ ও ১৯৯৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যা তার জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক সক্ষমতার প্রমাণ।
• আন্তর্জাতিকভাবে তিনি নারী নেতৃত্ব ও রাজনীতিতে সমতার প্রতীক হিসেবে পরিচিত।
0
Updated: 5 hours ago