কত সালে হিন্দু সমাজে বিধবা বিবাহ প্রথা আইন চালু হয়?
A
১৭৫৬
B
১৮৫৬
C
১৮৮৫
D
১৮৯৫
উত্তরের বিবরণ
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনিশ শতকের সমাজ সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তিনি নারীর সামাজিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় অসাধারণ ভূমিকা রাখেন, বিশেষত বিধবা বিবাহ প্রতিষ্ঠায় তাঁর প্রচেষ্টা উল্লেখযোগ্য।
• তাঁর নিরলস প্রচেষ্টা ও যুক্তিতর্কের ভিত্তিতে লর্ড ডালহৌসি ১৮৫৬ সালে ‘বিধবা বিবাহ আইন’ পাস করেন, যার মাধ্যমে হিন্দু বিধবাদের পুনরায় বিবাহের স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
• এ আইন ভারতের নারীর অধিকার ও সামাজিক সংস্কারের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত হিসেবে বিবেচিত।
• এর আগেই ১৮২৯ সালে সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করা হয়, যা পাশ হয় লর্ড বেন্টিঙ্কের সময়ে, এবং এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন রাজা রামমোহন রায়।
• এই দুটি আইন ছিল ব্রিটিশ ভারতের সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের মাইলফলক, যা নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার পথে নতুন অধ্যায় নির্মাণ করে।
0
Updated: 5 hours ago
'আমলাতন্ত্র' শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ কী?
Created: 2 months ago
A
Oligarchy
B
Bureaucracy
C
Monarchy
D
Autocracy
আমলাতন্ত্র: - আমলাতন্ত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Bureaucracy, যা ফরাসি শব্দ Bureau (Desk বা টেবিল) এবং গ্রিকশব্দ Kratein (শাসন) থেকে উদ্ভূত। - আমলাতন্ত্র হল একটি সংস্থা, যা সরকারী বা ব্যক্তিগত মালিকানাধীন, বিভিন্ন নীতিনির্ধারক বিভাগ বা ইউনিট নিয়ে গঠিত। - জার্মান সমাজবিজ্ঞানী ম্যাক্স ওয়েবার প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে আমলাতন্ত্র অধ্যয়ন করেন। - জার্মান দার্শনিক ম্যাক্স ওয়েবারকে আমলাতন্ত্রের জনক বলা হয়। ⇒ আমলাতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য: - টাস্ক স্পেশালাইজেশন, - নিয়ম এবং প্রয়োজনীয়তা, - অনুক্রমিক কর্তৃপক্ষ, - কর্মজীবন অভিযোজন। উল্লেখ্য: - Autocracy অর্থ: একনায়কত্ব, যেখানে এক ব্যক্তি সমস্ত শাসনক্ষমতা ধারণ করে এবং অন্যান্যদের কোনো প্রভাব থাকে না। - Monarchy অর্থ: রাজতন্ত্র, যেখানে শাসনক্ষমতা এক ব্যক্তি, সাধারণত রাজা বা রানী, বা রাজবংশের মাধ্যমে চলে। - Oligarchy: যেখানে কিছু বিশেষ বা অভিজাত শ্রেণীর লোকদের হাতে শাসনক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে।
আমলাতন্ত্র:
- আমলাতন্ত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Bureaucracy, যা ফরাসি শব্দ Bureau (Desk বা টেবিল) এবং গ্রিকশব্দ Kratein (শাসন) থেকে উদ্ভূত।
- আমলাতন্ত্র হল একটি সংস্থা, যা সরকারী বা ব্যক্তিগত মালিকানাধীন, বিভিন্ন নীতিনির্ধারক বিভাগ বা ইউনিট নিয়ে গঠিত।
- জার্মান সমাজবিজ্ঞানী ম্যাক্স ওয়েবার প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে আমলাতন্ত্র অধ্যয়ন করেন।
- জার্মান দার্শনিক ম্যাক্স ওয়েবারকে আমলাতন্ত্রের জনক বলা হয়।
⇒ আমলাতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য:
- টাস্ক স্পেশালাইজেশন,
- নিয়ম এবং প্রয়োজনীয়তা,
- অনুক্রমিক কর্তৃপক্ষ,
- কর্মজীবন অভিযোজন।
উল্লেখ্য:
- Autocracy অর্থ: একনায়কত্ব, যেখানে এক ব্যক্তি সমস্ত শাসনক্ষমতা ধারণ করে এবং অন্যান্যদের কোনো প্রভাব থাকে না।
- Monarchy অর্থ: রাজতন্ত্র, যেখানে শাসনক্ষমতা এক ব্যক্তি, সাধারণত রাজা বা রানী, বা রাজবংশের মাধ্যমে চলে।
- Oligarchy: যেখানে কিছু বিশেষ বা অভিজাত শ্রেণীর লোকদের হাতে শাসনক্ষমতা কেন্দ্রীভূত থাকে।
0
Updated: 2 months ago
২০১৮ সালে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু কত? [তৎকালীন সাম্প্রতিক]
Created: 1 day ago
A
৬৮ বছর
B
৭২ বছর
C
৭৮ বছর
D
৮২ বছর
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন সূচকে মানুষের গড় আয়ু একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়। বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা বিস্তার, চিকিৎসা সুবিধা, পুষ্টি উন্নয়ন এবং জীবনমানের উন্নতির ফলে গড় আয়ু ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা উন্নয়ন অগ্রগতির ইতিবাচক দিক নির্দেশ করে।
• অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু ৭২.৩ বছর।
• শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমে আসা এবং টিকাদান কর্মসূচির সাফল্য এ বৃদ্ধির পিছনে বড় ভূমিকা রেখেছে।
• স্বাস্থ্যসেবা সহজপ্রাপ্য হওয়া, কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন এবং আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে আয়ু বৃদ্ধির গতি আরও ত্বরান্বিত হয়েছে।
• শহরাঞ্চলের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে আয়ু বৃদ্ধির হার কিছুটা কম হলেও সামগ্রিকভাবে প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক ধারা বজায় রয়েছে।
0
Updated: 1 day ago
ECNEC এর বর্তমান সভাপতি কে?
Created: 1 week ago
A
অর্থমন্ত্রী
B
প্রধানমন্ত্রী
C
পরিকল্পনামন্ত্রী
D
জনপ্রশাসনমন্ত্রী
ECNEC বা Executive Committee of the National Economic Council (জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি) হলো সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারণী সংস্থা, যা দেশের উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ অনুমোদনের দায়িত্বে থাকে। এর সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, কারণ জাতীয় পর্যায়ের অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন কার্যক্রমের সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা তাঁর অধীনে। পরিকল্পনামন্ত্রী, অর্থমন্ত্রীসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীরা এর সদস্য। এই কমিটি জাতীয় পরিকল্পনা, প্রকল্প অনুমোদন, এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (ADP) বাস্তবায়নের অগ্রগতি তদারকি করে থাকে। তাই ECNEC-এর বর্তমান ও স্থায়ী সভাপতি হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
0
Updated: 1 week ago